মহান রব্বুল আলামীন তিনি সূরা আল-ইমরান শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, এই পবিত্র কুরআন শরীফ মানুষের জন্য সুস্পষ্ট বর্ণনা বা দলীল এবং মুত্তাকী উনাদের জন্য হিদায়েত ও নছীহত।
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
, ০২ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান রব্বুল আলামীন তিনি সূরা আল-ইমরান শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, এই পবিত্র কুরআন শরীফ মানুষের জন্য সুস্পষ্ট বর্ণনা বা দলীল এবং মুত্তাকী উনাদের জন্য হিদায়েত ও নছীহত।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান রব্বুল আলামীন তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আপনি কি দেখেননি? (অর্থাৎ আপনি দেখেছেন), মহান রব্বুল আলামীন তিনি কিভাবে উত্তম কথার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন। উত্তম কথা হচ্ছে উত্তম গাছের ন্যায়। যার শিকড় অত্যন্ত মজবুত এবং শাখা-প্রশাখা আসমানে। (সেই গাছ) সবসময় মহান রব্বুল আলামীন উনার আদেশ মুবারকে ফল দেয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি মানুষের জন্য এই দৃষ্টান্তগুলো বর্ণনা করেছেন যাতে তারা ইবরত-নছীহত গ্রহণ করে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এই পবিত্র আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি উত্তম কথাকে এমন গাছের সাথে তুলনা করেছেন; যে গাছের শিকড় খুবই মজবুত এবং শাখা-প্রশাখা আসমানে। অর্থাৎ উত্তম কথা হচ্ছে, এমন কথা যার সম্পর্ক মহান আল্লাহ পাক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে। উত্তম কথা বলার দ্বারা সর্বদাই রহমত-বরকত, সাকীনা বর্ষিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম কথা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টিমূলক এমন কথা বলে, যা তার অন্তরে পৌঁছেনি অর্থাৎ অন্তর থেকে বলেনি। এর দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন। অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নিশ্চয়ই কোনো ব্যক্তি এমন একটি উত্তম কথা বলল, যার মর্যাদা র্সম্পকে সে জানে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাথে সাক্ষাৎ দিবস পর্যন্ত এই উত্তম কথা বলার কারণে, তার জন্য উনার সন্তুষ্টি মুবারক লিপিবদ্ধ করে রাখেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম কথা হলো দ্বীনি কথা-বার্তা তথা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সম্পর্কিত আলোচনা মুবারক। এছাড়া মহান আল্লাহ পাক উনার দিকে যে বাক্য দ্বারা ডাকা হয় এর সবই উত্তম কথার অন্তর্ভূক্ত। অপরদিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি মন্দ কথার দৃষ্টান্ত পেশ করে সূরা ইবরাহীম শরীফের ২৬ নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, আর মন্দ কথার দৃষ্টান্ত হচ্ছে মন্দ গাছের ন্যায়, যা মাটির উপর থেকে তুলে ফেলা হয়। যার কোনো স্থায়িত্ব থাকে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মন্দ কথার পরিণাম র্সম্পকে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নিশ্চয়ই বান্দা এমন একটি অসন্তুষ্টিমূলক কথা বলে যা সে মনোযোগের সাথে বা গুরুত্ব দিয়ে বলেনি, এই মন্দ কথা বলার কারণে সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নিশ্চয়ই কোনো ব্যক্তি এমন একটি মন্দ কথা বলে, সে জানে না এই মন্দ কথা তাকে কোথায় নিয়ে পৌঁছাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাক্ষাৎ দিবস পর্যন্ত তার আমলনামায় অসন্তুষ্টি লিপিবদ্ধ করে রাখেন। নাঊযুবিল্লাহ! তাই সবসময় খেয়াল রাখতে হবে জবান দিয়ে উত্তম কথা ব্যতীত যেন কোনো রকম মন্দ কথা বের না হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম ও মন্দ উভয় কথারই তাছির হয়। উদাহরণ স্বরূপ একটি ঘটনা উল্লেখ করা যেতে পারে- পৃথিবীর বিখ্যাত চিকিৎসাবিদ ইবনে সিনার সহপাঠী ছিলেন একজন বুযুর্গ ব্যক্তি। ইবনে সিনা মাঝে-মধ্যে সেই বুযুর্গ ব্যক্তির কাছে আসতেন। একবার এসে বললেন, আপনারা যে ফুঁ দেন, এই ফুঁ তে যদি সব কিছু হয়ে যেত তাহলে এত ওষুধ-পত্রের কি প্রয়োজন ছিল? তখন বুযুর্গ ব্যক্তি মনে মনে ভাবলেন, উনাকে তো এর হাক্বীক্বত সম্পর্কে সাধারণভাবে বললে বুঝবেন না। ভিন্ন আঙ্গিকে বুঝাতে হবে। তিনি ইবনে সিনাকে পরের দিন বাদ মাগরিব উনার বাড়িতে দাওয়াত করলেন। মাগরিবের পর তিনি যখন আসলেন এবং দরজার কড়া নাড়লেন, বুযুর্গ ব্যক্তি দরজা খুলে খুব রাগ করে বললেন, ‘সময়-অসময় নেই, যখন তখন এসে বিরক্ত করো!’ একথা বলে তার মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিলেন। এরকম দূর্ব্যবহারে ইবনে সিনা খুব রেগে গেলেন এবং বললেন, আমাকে দাওয়াত দিয়ে এনে এমন অপমান? এমন সময় বুযুর্গ ব্যক্তি আবার দরজা খুললেন এবং হাসি মুখে সালাম দিয়ে বললেন, ওহ আপনি! আসুন, আসুন। ইবনে সিনা রাগ করে ঘরে প্রবেশ করতে চাইলেন না। তারপরও তিনি জোর করে উনাকে ঘরে প্রবেশ করালেন। অনেক খাবার-দাবারের আয়োজন করা হয়েছিল। খাওয়া-দাওয়া করানো হলো, অনেক কথা বার্তা বলা হলো। ইবনে সিনার রাগও দূর হয়ে গেলো। সেই বুযুর্গ ব্যক্তি এরপর বললেন, আসলে আপনার সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করার উদ্দেশ্য ছিল না। মূলত আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। আমি যখন আপনার সাথে রাগ করে কথা বললাম তখন আপনার মধ্যে এক ধরণের পরিবর্তন আসলো, আবার আমি যখন আপনার সাথে ভালভাবে কথা বললাম তখন আপনার মধ্যে আরেক ধরণের পরিবর্তন আসলো। এখন বান্দা হয়ে যদি আমার কথার এমন তাছির হয়ে থাকে তাহলে মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম পাক পড়ে ফুঁ দিলে সেটার কেন তাছির হবে না?
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা উত্তম কথা শুনে তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, “যারা ক্বওল শরীফ বা বাণী মুবারক শুনে অতঃপর উত্তমভাবে বাণী মুবারকের অনুসরণ করবেন, মহান রব্বুল আলামীন তিনি উনাদেরকেই হিদায়েত দান করেন এবং উনারাই হচ্ছেন জ্ঞানী। ” মূলত মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের কথা মুবারকই উত্তম কথা। হিদায়েত উনার উপর ইস্তেক্বামত থাকতে হলে সর্বদাই উত্তম কথা শুনে, সে অনুযায়ী আমল করতে হবে। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলো না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের কোনো ব্যক্তির কল্যাণ চান, তখন তার অন্তরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহাব্বত মুবারক ঢেলে দেন। সুবহানাল্লাহ! হযরত ছাহাবায়ে করিাম রদ্বযি়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদরে মুহাব্বত মুবারক অন্তরে থাকা কল্যাণরে কারণ।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যেন লক্ষ্য করে, আগামী দিনের (পরকালের) জন্য সে কি (নেকী) পাঠিয়েছে। ” হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যকে মুসলমান পুরুষ-মহলিা, জ্বীন-ইনসান সকলরে জন্যই ইখলাছ র্অজন করা এবং ইখলাছরে সাথে প্রতটিি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কনেনা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নকিট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের প্রতি সবকিছুর পূর্বে নামাযকে ফরয করেছেন এবং ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাযেরই হিসাব গ্রহণ করবেন। ’ নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ!
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই জিন-ইনসানরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং কাফির-মুশরিকদের যুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচতে চায়, তাহলে তাদের জন্য ফরয হলো-
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম”। দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে।
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কুফরী থেকে বাঁচতে হলে খালিছভাবে নেক আমল করতে হবে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কুফরি শিরকী থেকে বেঁচে থাকার জন্য দায়িমীভাবে আমলে ছলেহ করা।
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক। যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার “পবিত্র শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত নয়, সে ব্যক্তির মুরীদ হওয়া অর্থহীন।
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যকিরি সমস্ত কামযি়াবীর সোপান। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- ইলমে তাছাউফের তারতীব অনুযায়ী গাইরুল্লাহ হতে বিমুখ হয়ে একাগ্রতার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করা বা উনার যিকির করা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার দিকেই খালিছভাবে রুজু হওয়া।
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না।
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)