মন্তব্য কলাম
ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত
, ২৬ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ০৩ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
![ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত](https://www.al-ihsan.net/uploads/1719950285_.jpg)
পর্যবেক্ষক মহল বলেছে, হিজবুল্লাহ নিজেকে ও লেবাননকে রক্ষা করতে সক্ষম। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধে ‘চূড়ান্ত পরাজিত’ পক্ষ হবে ইসরায়েল।
জাতিসংঘে ইরান মিশন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, নিজেকে বাঁচাতে দখলদার ইসরায়েল সরকারের যেকোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত এই অঞ্চলকে একটি নতুন যুদ্ধে নিমজ্জিত করতে পারে।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিঃসন্দেহে এ যুদ্ধে একটি পক্ষের চূড়ান্ত পরাজয় হবে। আর তারা হলো ইহুদিবাদী শাসক। হিজবুল্লাহর নিজেকে ও লেবাননকে রক্ষা করার সক্ষমতা রয়েছে। এই অবৈধ শাসকের (ইসরায়েল) আত্মবিনাশের সময় এসেছে।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধের হুমকির মুখে লেবাননের প্রতিরোধকামী সংগঠনটি বলেছে, এ ধরনের যুদ্ধ ইসরায়েলের পরাজয় ঠেকাতে পারবে না। হিজবুল্লাহ যেখানে চায় তার ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোনগুলো দিয়ে ইসরায়েলের সেইসব স্পর্শকাতর লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। ”
হিজবুল্লাহর নির্বাহী পরিষদের উপপ্রধান শেখ নাবিল কাউক একথা বলেছেন। লেবাননের আরবি ভাষার অনলাইন পত্রিকা আল-নাশরা এ খবর দিয়েছে।
তিনি বলেন, লেবানন ইসরায়েলের জন্য এমন জায়গা হিসেবে কাজ করবে না, যেখানে তারা তার পরাজয় ঠেকাতে পারে। বরং দেশটি ইহুদিবাদী শত্রুদের পরাজয়ের একটি ক্ষেত্র এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে বিজয় ও প্রতিরোধের স্থান হয়ে থাকবে।
এর আগে লেবাননের গ্রান্ড মুফতি শেখ আহমাদ কাবালান হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, লেবাননের বিরুদ্ধে নতুন করে যুদ্ধ শুরু করা হলে ইসরায়েল অভিমুখে পাঁচ লাখ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করবে হিজবুল্লাহ।
শীর্ষ সামরিক উপদেষ্টা ইয়াহিয়া রহিম সাফাভি বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিরোধ ফ্রন্টের হাতে ইহুদিবাদী ইসরায়েল বড় ধরনের পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে যা এই অবৈধ রাষ্ট্রকে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গত সপ্তাহে এক বক্তব্যে বলেন, লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইয়েমেনে আনসারুল্লাহ, সিরিয়ার প্রতিরোধ শক্তি, ইরাকের প্রতিহত শক্তি এবং ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোর সমন্বয়ে গঠিত প্রতিরোধ অক্ষের হাতে ইহুদিবাদী ইসরায়েল পরাজিত হয়েছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির সাবেক প্রধান কমান্ডার মেজর জেনারেল সাফাভি বলেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজা উপত্যকায় তার ঘোষিত কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারেননি।
তিনি আরো বলেন, গত নয় মাসের গাজা আগ্রাসনে আমেরিকা ও ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিগুলো ইসরায়েলকে সার্বিক সহযোগিতা করেছে। তারা রাজনৈতিক, সামরিক, অর্থনৈতিক এমনকি ইসরায়েলের গণমাধ্যমের কমান্ড সেন্টারের দায়িত্বও নিজেদের হাতে নিয়ে নিয়েছে।
জেনারেল সাফাভি বলেন, নয় মাসের যুদ্ধের পর প্রতিরোধ ফ্রন্ট এখন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণ উভয় অংশের শক্তির ভারসাম্য বদলে দিয়েছে। তিনি বলেন, ইয়েমেনের আনসারুল্লাহ আন্দোলন লোহিত সাগর ও বাব আল-মান্দাব প্রণালির ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে।
এদিকে হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ এই সপ্তাহে বলেছেন, ‘যদি ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী লেবাননে যুদ্ধে যায় তবে তার দল ইসরায়েলের পুরো ভূখ-ে আঘাত করার জন্য রকেট এবং ড্রোন ব্যবহার করবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হিজবুল্লাহ কোনও সংযম এবং যুদ্ধের কোন নিয়ম না মেনে হামলা করবে।
এদিকে, ইসরায়েলের উত্তর হাইফা বন্দরে চারটি জাহাজে হামলার দাবি করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। শনিবার ইরাকের সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক রেজিস্ট্যান্সের সঙ্গে যৌথ অভিযানে এ হামলা চালায় তারা।
হুথি সামরিক মুখপাত্র হাইফা বন্দরে দুটি সিমেন্ট ট্যাঙ্কার ও দুটি পণ্যবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা চালানোর কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, জাহাজগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল, কারণ সেগুলোর মালিকানাধীন কোম্পানি অধিকৃত ফিলিস্তিনের বন্দরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে। অভিযানে হুতিরা সফল হওয়ার দাবি করলেও, মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন এই দাবি ভুল। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীও এই হামলার কথা অস্বীকার করেছে। এর আগে, ইসরায়েলি এই বন্দরে নোঙর করা সব জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করার হুমকি দিয়েছিল ইরান-সমর্থিত হুতিরা।
এদিকে খোদ ইহুদীবাদী, সন্ত্রাসী ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী, গোয়েন্দা বাহিনীতেও পরাজয়ের প্রভাব প্রকট হচ্ছে।
৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করেছে সন্ত্রসী ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানসহ আরো অনেক উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা। দেশটির সামরিক বাহিনী এমনটি বলেছে।
ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী মেজর জেনারেল আহারন হালিভা, হামলা প্রতিরোধে ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে পদত্যাগ করেছে। হামাসের ওই হামলায় ইসরায়েলসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিস্মিত হয়।
ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছে বেনি গানৎস। গানৎসের পদত্যাগ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মন্ত্রিসভা থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত ‘কঠিন ও বেদনাদায়ক’ উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে গানৎস বলে, ‘প্রকৃত বিজয়ের দিকে এগিয়ে যেতে আমাদের বাধা দিচ্ছে নেতানিয়াহু। ’তবে গানৎসের বক্তব্যকে ‘অনর্থক’ আখ্যা দিয়ে তাৎক্ষণিক নেতানিয়াহু বলে, এ ধরনের বক্তব্য ইসরায়েলের জন্য পরাজয়ের শামিল। এর আগে পদত্যাগ না করতে গানৎসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলো সে।
অন্যদিকে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিআমিন নেতানিয়াহু বিচার বিভাগসহ ইসরায়েলের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করার চেষ্টা চালাচ্ছে যাতে কারাগারে যেতে না হয় তাকে।
সন্ত্রাসী ইসরায়েলীদের পরাজয়ের প্রক্রিয়ার পর্যালোচনা এখন ইহুদীবাদী লেখক-গবেষকদের মাঝেও সঞ্চারিত।
সন্ত্রাসী ইহুদিবাদী বিশেষজ্ঞ "হ্যাগি ওলশানিতস্কি" জেমান ইজরায়েল নিউজ সাইটে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে লিখেছে, ৭ অক্টোবরের ঘটনার প্রেক্ষাপটে বিজয়ের নতুন অর্থ করা উচিত এবং ইসরায়েল যে ধরনের সাধারণ বিজয় অর্জন করত সেসবের আর অস্তিত্ব নেই।
সন্ত্রাসী ইসরায়েলের এই গবেষক লিখেছে, ৭ অক্টোবরে শুরু হওয়া যুদ্ধে ইসরায়েল কোনো লক্ষ্যই অর্জন করবে না, কারণ ইসরায়েল তার ঠেকিয়ে রাখার সব শক্তিগুলো ব্যয় করেছে ও তার আর বর্ধিত কোনো শক্তি-সামর্থ্য নেই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ার ওয়েস্ট চেষ্টার ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের অধ্যাপক ও প্রফেসর এমিরেটাস লরেন্স ডেভিডসনের লেখা একটি নিবন্ধের শিরোনাম ‘ইসরায়েল লসেস ইট্স বেস্ট’ গত সপ্তাহে আইসিএইচ অনলাইনে এটি প্রকাশিত হয়েছে।
ইসরায়েলি বাহিনীর গাজায় বোমা হামলা এবং হামাসের প্রতিরোধ ও প্রত্যাঘাত এবং ইসরায়েলের সামাজিক-রাজনৈতিক বাস্তবতার নিরিখে প্রফেসর ডেভিডসন এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে।
সে কোনো মনগড়া তথ্যনির্ভর সিদ্ধান্ত দেয়নি। ইসরায়েলি ঈল্ফ-পত্রিকা ও বিভিন্ন ইহুদি গ্রুপের মতামত ও ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সামাজিক-রাজনৈতিক প্রবণতার মধ্য দিয়ে সে ইসরায়েল নামক রাষ্ট্রটির হেরে যাওয়ার সর্বোচ্চ প্রবণতা দেখতে পেয়েছে।
নিবন্ধের শুরুতেই সে ২০১২ সালে ইসরায়েলি পত্রিকা হারেজ’র একটি জনমত জরিপ উল্লেখ করেছে, যেখানে বলা হচ্ছে, সুযোগ পেলে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বর্তমান ইহুদি জনসংখ্যার অন্তত একতৃতীয়াংশ ইসরায়েল ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যেতে চায়।
নিউজউইক পত্রিকায় প্রকাশিত ২০১৮ সালের একটি নিবন্ধের উল্লেখ করেছে ডেভিডসন, যেখানে বলা হচ্ছে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তর করলেও নানাবিধ সামাজিক-অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ইসরায়েল এখনো অস্তিত্বের সংকটে ভুগছে।
এ প্রসঙ্গে হারেজ পত্রিকায় ২০২০ সালের ২৩ মে তারিখে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সন্ত্রাসী ইসরায়েলে বসবাসরত বেশকিছু বুদ্ধিজীবী, লেখক, চিন্তাবিদ, মানবাধিকার কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার উচ্চ শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে, যারা বিভিন্ন কারণে ইসরায়েলে আর নিরাপদ বোধ করছে না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
০৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
০৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
০১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ১০ মাসে ৫০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে গত ২৫ শে জুন সংসদে প্রদত্তে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্য কতটুকু আত্মশ্লাঘার! সরকার কি তা বিবেচনা করছে!
৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শত ভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৮ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
২৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
২৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
২৪ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার। কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার।
২৩ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২২ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)