ঈদকে ঘিরে প্রসাধনী সামগ্রীর বাজার বেড়েছে ‘এমন কোনো কসমেটিক নেই যা নকল হচ্ছে না’ নকল প্রসাধনী তৈরিকারীরা যেন ধরে রাখছে তাদের ঐতিহ্য ভেজাল প্রসাধনী তৈরীকারী আর ভেজাল প্রশাসন মিলে একাকার দুর্ভোগ আর ক্ষতি শুধু জনগণের
, ২০ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০১ হাদি আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ৩১ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
সারাবছর প্রসাধনীর বাজারে স্বাভাবিক লেনদেন থাকলেও ঈদ ঘিরে সেই বাজার বাড়ে দ্বিগুণের বেশি।
পাউডার, মেহেদি, সাবান, তেল, ফেসওয়াশ, শ্যাম্পুসহ সব পণ্যের চলছে জমজমাট বেচাকেনা। এরমধ্যে মেহেদি বেশি বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি দরে এসব প্রসাধনী জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে যাচ্ছে, সেখানে চলছে খুচরা বিক্রি।
বেশি লাভের আশায় বিভিন্ন নামি-দামি বিদেশি ব্র্যান্ডের নাম ব্যবহার করে নোংরা পরিবেশে দেশেই প্রসাধনী তৈরি ও বাজারজাত করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর বড় বড় শপিংমলে বেশ চড়া দামে বিভিন্ন ধরনের নামি-দামি ব্র্যান্ডের প্রসাধনী বিক্রি হচ্ছে। নকল হওয়ায় অনেক সময় দরকষাকষি করে সাধারণ দোকানগুলোতে নির্দিষ্ট মূল্যের চেয়ে বেশ কম দামে বিক্রি করছে বিক্রেতারা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেছেন, এমন কোনো কসমেটিক নেই যা নকল হচ্ছে না। অনেক দেশীয় ভালো কিছু ব্র্যান্ডকেও কপি করছে। সেগুলোতে এমনকিছু ক্যামিকেল ব্যবহার হচ্ছে, যেগুলোতে ত্বকের ক্যান্সার থেকে শুরু করে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
রাজধানীর পুরান ঢাকায় নামিদামি ব্র্যান্ডের লোগো নকল করে প্রসাধনী তৈরি ও বিক্রি হচ্ছে বহু বছর ধরেই। বছরের পর বছর ধরে চলে আসা এই অবৈধ ব্যবসাকে যেন ‘ঐতিহ্য’ হিসেবেই নিয়েছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করলেও অসাধু ব্যবসায়ীরা জামিনে বেরিয়ে আবারও একই কাজে জড়িয়ে পড়ছে।
নকল, ভেজাল, মানহীন কসমেটিকস ব্যবহারের ফলে স্কিন ক্যান্সার, কিডনি-ফুসফুস ও লিভার রোগ, চোখের ইনফেকশন, হৃদরোগসহ নানা ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিশ্বের প্রায় সব ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটি ওষুধ ও মেডিকেল ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি কসমেটিকস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের গবেষণা প্রতিবেদনে জানা যায়, দেশের কসমেটিকস খাতে প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার বাজার রয়েছে। যার প্রায় ৯৭ ভাগের জোগান নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। এগুলো আসে নকল পণ্য তৈরি এবং শুল্ক ফাঁকি দেওয়া আমদানির মাধ্যমে। এতে ক্রেতারা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, দেশে ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী নারীর সংখ্যা ২ কোটি ৭৩ লাখ ৬২ হাজার ৬৮৮ জন। নারীদের এই সংখ্যার ৭০ ভাগকে প্রসাধনী সামগ্রীর সম্ভাব্য ক্রেতা বিবেচনা করলে দেশে কালার কসমেটিকসের চাহিদা প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকার এবং স্কিন কেয়ার পণ্যের চাহিদা প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার। দুই খাত মিলিয়ে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুসারে দেশে কসমেটিকস খাতের বাজার প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার।
এনবিআর থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৬২৭ কোটি টাকার কালার কসমেটিকস ও স্কিন কেয়ার পণ্য আমদানি করা হয়েছে। এসব পণ্য থেকে সম্পূরক শুল্ক ও মূসক বাবদ সরকার রাজস্ব পেয়েছে ২৮৮ কোটি টাকা। একইভাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানির পরিমাণ ছিল ৫২৮ কোটি টাকা, যার শুল্ক ও মূসকের পরিমাণ ছিল ২৪২ কোটি টাকা। বিশ্বের ১৪৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের ওষুধ। ওষুধের বাজারের এ সুনাম কাজে লাগিয়ে কসমেটিকসের বাজারও ধরতে চাইছে ব্যবসায়ীরা। তারমধ্যে অনেক ভেজাল ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নিতে চাইছে।
জীবনে আরোগ্য লাভের জন্য যেমন ওষুধ প্রয়োজন, তেমনি জীবন সাজাতে প্রসাধনীর আবশ্যকতা অনস্বীকার্য। কিন্তু ভেজাল প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে মানবদেহে সৃষ্টি হয় অনেক দুরারোগ্য ব্যাধির। বর্তমান বাজারে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে ভেজাল প্রসাধনীর সংখ্যা, হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় এইসব প্রসাধনী বেশীরভাগ সময়ই কোনটা আসল আর কোনটা নকল তা ভোক্তাদের দ্বারা আলাদা করা প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। অনেক ক্ষেত্রে চোখে পড়ে পরিত্যক্ত মোড়ক ও কৌটাতে নকল প্রসাধনী ঢুকিয়ে বিক্রির চিত্র। এতে করে জনসাধারণ পড়ছে ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। এসব প্রসাধনীতে ব্যবহার করা হয় মার্কারি (পারদ), হাইড্রোকুইনসহ নানা বিষাক্ত উপাদান। ফলে এইগুলো ব্যবহারের ফলে মুখের ত্বক পাতলা হয়ে যায়, ত্বকের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন বা সংক্রমণ হয়। দীর্ঘদিন ব্যবহারে ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি হয়। পাশাপাশি ত্বকের ক্যানসার, কিডনির সমস্যা, মস্তিষ্কে প্রদাহ ও প্রতিবন্ধী সন্তান জন্ম দানসহ নানা ধরনের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকিও অনেকাংশে বেড়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অসাধু কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতায় নকল ও ভেজাল পণ্যের বড় সিন্ডিকেট কাজ করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। এতে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। ওষুধ ও কসমেটিক্স আইন-২০২৩ এর ৩১-৩৫ ধারা অনুযায়ী কসমেটিক্স উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি বা রপ্তানির জন্যে এবং এই কাজে নিয়োজিত কারখানা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা দোকান মালিককে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর-এর কাছে নিবন্ধন ও লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। লাইসেন্স ছাড়া বা লাইসেন্সের শতের বাইরে গিয়ে ওষুধ উৎপাদন, নিবন্ধন ছাড়া ওষুধ উৎপাদন, আমদানি রপ্তানি, মজুদ বা প্রদর্শন এবং সরকারি ওষুধ বিক্রি বা মজুদ বা প্রদর্শন করলেও ১০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। কিন্তু সরকারি হিসাবমতে দেশে অনুমোদিত আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও হারবাল ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আছে ৪৫০টি। কিন্তু অননুমোদিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কয়েক হাজার। অননুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলোই যে নিম্নমানের কিংবা ক্ষতিকর ওষুধ বা ক্রিম বাজারজাত করছে, তাই নয়, অনেক অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানেও এসব ক্ষতিকর ওষুধ-ক্রিম প্রস্তুত হয়ে আসছে। জনগণের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে হারবাল ওষুধের নামে ক্ষতিকর প্রসাধন কিংবা ওষুধগুলো যাতে বাজারে যেতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকেই নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে ব্যাপকভাবে প্রচার চালাতে হবে। প্রসাধনী আইনে সঠিক ও কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। সর্বোপরি এ বিষয়ে ভোক্তাদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসায়ীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। তা না হলে এগুলো বন্ধ করা সম্ভব হবেনা।
ভেজাল প্রসাধনী যাতে বাজারে যেতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকেই নিতে হবে। পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে, সরকারি উদ্যোগে এসব প্রসাধন কিংবা ওষুধ ব্যবহার না করার জন্য প্রচার চালানোও উচিত। যারা ক্রিমের সঙ্গে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশিয়ে বাজারে ছাড়ছে, তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
সরকারের যথার্থ তৎপরতা থাকলে এমনটি হতে পারতো না। এক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ দায়বদ্ধহীনতার দায়ে অভিযুক্ত সবাই। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিভাষায় বিষয়টি হক্কুল ইবাদ উনার মধ্যে পড়ে। মূলতঃ হক্কুল্লাহ ও হক্কুল ইবাদ উভয় পালনেই প্রয়োজন যথাযথ পবিত্র ইল্্ম ও রূহানী ফয়েজ-তায়াজ্জুহ মুবারক।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)