ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিলম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক
, ০৭ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ০৯ ভাদ্র শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিলম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন আহলে বাইত শরীফ উনাদের সপ্তম ইমাম। তিনি ইলম, আমল, জ্ঞান-গরিমায় সর্বশ্রেষ্ঠ মাক্বামে সমাসীন ছিলেন। অতি অল্প বয়সে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ হিফয করেন। পবিত্র হাদীছ শরীফ ছিলেন উনাদের পৈত্রিক সম্পদতুল্য। আকাঈদ, বালাগাত, ফাসাহাতসহ সকল বিষয়ে উনার পরিপূর্ণ দখল ছিল। তিনি জাহিরী-বাতিনী সকল ইলমের পূর্ণ অধিকারী ছিলেন। তদানীন্তন সময়ের সকল ইমাম-মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরামই উনার ইলম উনার মুহতাজ ছিলেন। তিনি স্বীয় সম্মানিত পিতা উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর ইমামত উনার পদকে অলঙ্কৃত করেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ:
হযরতুল আল্লামা ছূফী শায়খ মুহম্মদ আকরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ইক্বতিবাসূল আনওয়ার’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন, ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিলম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম তিনিপবিত্র ৭ই ছফর শরীফ ১২৮ হিজরী সনে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত আবওয়া নামক স্থানে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। শাইখুল মাশায়িখ আল্লামা আবদুর রহমান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মিরয়াতুল আসরার’ কিতাবে ঐ মতই পোষণ করেন।
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কতুবুল আলম মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- ১২৮ হিজরীর পবিত্র ৭ই ছফর শরীফ ইছনাইনিল আ’যীম শরীফ বা সোমবার সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আর এটাই হচ্ছে অধিক ছহীহ ও নির্ভরযোগ্য মত।
সম্মানিত পিতা-মাতা:
উনার সম্মানিত পিতা হলেন সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ফখরুল আশিকীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা, হযরত ইমাম সাদিস আবু আব্দুল্লাহ জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি। আরসম্মানিতা মাতা হলেন উম্মুয্‘যাকিয়াহ’ উম্মুল ওয়ারা, আকরামু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত হামীদা আলাইহাস সালাম তিনি।
মুবারক নাম ও কুনিয়াত:
উনার মুবারক নাম হচ্ছেন মূসা। কুনিয়াত বা উপনাম আবুল হাসান, আবু ইবরাহীম এবং আবু আলী। হিল্ম বা সহনশীলতা এবং রাগ সংবরণ করার কারণে তিনি ‘কাযিম’ লক্বব মুবারকে পরিচিত ছিলেন। তিনি ছিলেন ছিক্বাহ রাবী। ছিক্বাহ রাবীগণের সনদদাতা। সুবহানাল্লাহ! (মিরয়াতুল আসরার-২১৩, ইক্বতিবাসুল আনওয়ার-১৪৪, শাওয়াহিদু বা নুবুওয়াত-২৫৫, সাফীনাতুল আউলিয়া-৪০, জারাহ ওয়াতা’দীল-৮১৩৯, তারীখে বাগদাদী-১৩/২৭, ছাফওয়াতুস ছাফওয়া-২/১০৩, মিনহাজুস সুন্নাহ-২/১১৫, উফইয়াতুল আ’ইয়ান- ৫/৩০৮, তাহযীবুল কামাল-৩/১৩৮, তাহযীবুত তাহযীব-৪/২৮৬, মি‘জানুল ই’তিদাল-৪/২০১, তারীখে ইবনে খালদুন-৪/১১৫, সুজুরাতুয যাহাব-১/৩০৪, সিয়ারু আলামিন নুবালা-৬/২৭০)
লক্বব মুবারক:
ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিল্ম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালামতিনি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সকল গুনে গুনান্বিত ছিলেন। উনার অসংখ অগনিত লক্বব মুবারক রয়েছেন। তন্মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ:-
(১) ‘যিকরানে হামা ওয়াকত’। অর্থাৎ সদা সর্বদা তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির-ফিকিরে নিমগ্ন থাকতেন। উনাকে দেখলেই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম উনার কথা স্মরণ হত। সুবহানাল্লাহ! এজন্য উনাকে ‘যিকরানে হামা ওয়াকত’ লক্বব মুবারক দ্বারা সম্বোধন করা হতো। সুবহানাল্লাহ!
(২) ‘পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত’। তিনি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন তথা হাকিমগণের পথ প্রদর্শনকারী তথা হাদী ছিলেন। তদানিন্তন সময়ের সকল ইমাম মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম উনার ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ লাভের জন্য উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করতেন। সবাই উনার রূহানী কুওওয়াত উনার মুহতাজ ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
(৩) ‘মাশুকে হযরতে হক্ব’। সকল হক্ব তালাশী আল্লাহওয়াগণ উনাদের মাশুক ছিলেন। সবাই উনার নৈকট্য লাভের জন্য সদা ইন্তিজার (প্রস্তুত) থাকতেন। সুবহানাল্লাহ!
(৪) ‘ইমামু মিন আইম্মাতিল মুসলিমীন।’ অর্থাৎ মুসলিম উম্মাহর সকল ইমাম উনাদের তিনি ছিলেন ইমাম। সুবহানাল্লাহ!
(৫) ‘মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম’। সমস্ত উম্মতেরই অনুসরণীয়-অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
(৬) ‘কাযিম।’ অর্থাৎ তিনি ছিলেন অত্যন্ত সহনশীল। সবাইকে সবসময় তিনি ক্ষমা করতেন। কারো ব্যাপারে কোন প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। সুবহানাল্লাহ!
(৭) ‘আজওয়াদুন নাস।’ সবচেয়ে বেশি দানশীল। মানুষের মধ্যে অধিক দানশীল ছিলেন তিনি। মূলত দানশীলতার গুনটি তিনি পৈত্রিক সূত্রে পেয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও উনাকে ‘ছাবির’ (চরম ধৈর্য্যশীল) ছলিহ (নেককার) আমিন (পরম বিশ্বাসী) লক্বব মুবারক দ্বারা সম্বোধন করা হতো। (সিয়ারু আলামিন নুবালা-৬/২৭০, মিরয়াতুল আসরার-২১৩, ইক্বতিরাসূল আনওয়ার-১৪৪, শাওয়াহিদুন নুবুওয়াত-২৫৫)
পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ:
ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিল্ম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ-উনার তারিখ ১৮৩ হিজরীসনের পবিত্র জুমুয়াবার ২৫শে রজবুল হারাম শরীফ। আর এটাই হচ্ছে মু’তাবার বা নির্ভরযোগ্য মত। এই মতই পোষণ করেন যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি।
আল্লামা ইমাম শামসুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে উছমান যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- ১৮৩ হিজরী রজবুল হারাম মাসে তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা-৬/২৭৪)
তিনি ৫৫ বৎসর দুনিয়ার যমীনে অবস্থান মুবারক করেছিলেন।
শাইখুল মাশায়িখ আল্লামা শায়খ আব্দুর রহমান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- তিনি ২৫ রজবুল হারাম শরীফ ১৮৩ হিজরী খলীফা হারুনূর রশিদের শাসনামলে পবিত্র বিছালীশান মুবারক প্রকাশ করেন। (মিরয়াতুল আসরার-২১৫)
পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার সময় উনার বয়স মুবারক হয়েছিলে ৫৫ বছর। অধিকাংশ ঐতিহাসিক ঐক্যমতে পৌঁছেছেন যে, খলীফা হারূনুর রশিদের নির্দেশে মুসনাদী ইবনে সাবিক অথবা ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ বরমকী ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিল্ম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনাকে বিষপান করায়। নাউযুবিল্লাহ!
যেদিন উনাকে বিষপান করানো হয় সেদিনই তিনি বলেছিলেন, আজকে আমাকে বিষপান করানো হবে। আমাগীকাল আমার শরীর হলুদ রং ধারণ করবে তথা ফ্যাকাসে হয়ে যাবে। তারপর অর্ধাঙ্গ লাল হবে। আর যখন অর্ধাঙ্গ কালো হয়ে যাবে তখন আমি বিদায় নিব। আর সত্যি হুবহু তাই হয়েছিল। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র রওজা শরীফ বাগদাদে অবস্থিত। সুবহানাল্লাহ! (ইক্বতিরাসুল আনওয়ার-১৪৭, শাওয়াহিদুন নুবুওয়াত-২৫৬, মিরয়াতুল আসরার-২১৫)
সম্মানিত আল-আওলাদ আলাইহিমুস সালাম:
শাইখুল উলামা আল্লামা শায়খ আব্দুর রহমান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- ইমামুল মুসলিমীন, মুকতাদায়ে জামীয়ে উমাম, ইনায়েতে হিল্ম, পেশওয়ায়ে আহলে বাছীরাত, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনার ২১ জন ছেলে এবং ১৮ মেয়ে ছিলেন। অপর বর্ণনায় ২০ জন ছেলে ১৭ জন মেয়ে ছিলেন। প্রত্যেকেই ছিলেন মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত নৈকট্যপ্রাপ্ত মা’রিফাত, মুহব্বত, সন্তুষ্টি-রেযামন্দি লাভের কেন্দ্রবিন্দু। সুবহানাল্লাহ! (মিরয়াতুল আসরার-২১৫, ইকতিবাসূল আনওয়ার-১৪৭)
শাইখুল উলামা আল্লামা ইমাম শামসুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আহমদ যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- উনার আওলাদগণ উনাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন- ইমামুছ ছামিন হযরত আলী রিযা আলাইহিস সালাম, হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম, হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম, হযরত জাফর আলাইহিস সালাম, হযরত হারুন আলাইহিস সালাম, হযরত হাসান আলাইহিস সালাম, হযরত আহমদ আলাইহিস সালাম, হযরত মুহম্মদ আলাইহিস সালাম, হযরত উবাইদুল্লাহ আলাইহিস সালাম, হযরত হামযা আলাইহিস সালাম। হযরত ইসহাক আলাইহিস সালাম, হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম, হযরত ফজল আলাইহিস সালাম, হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম। (সিয়ারু আলামিন নুবালা-৬/২৭৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সকলকে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানার এবং উনাকে পরিপূর্ণ অনুসরণ-অনুকরণ করার মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীম করার তাওফীক দান করুন। আমীন!
-আল্লামা সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত মুসলমান উনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা (২)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে এবং সমর্থন করেছে, তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক (৬)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩৬)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ছবি তোলা হারাম, যা জাহান্নামী হওয়ার কারণ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বর্তমান এই পরিস্থিতিতে সমগ্র দেশবাসীর জন্য যা আবশ্যিকভাবে করণীয়
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ঈমানদীপ্ত ঐতিহ্য (৪৪)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন ও ছবি নাজায়িয ও হারাম
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে এবং সমর্থন করেছে, তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক (৫)
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)