নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয়ের সমস্ত পবিত্র ইলম হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে।
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইবসহ সর্বপ্রকার পবিত্র ইলম মুবারকসহই সৃষ্টি হয়েছেন। তিনি সমস্ত ইলমের মালিক। অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও অনেক ছহীহ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই তা অকাট্যভাবে প্রমাণিত। যা অস্বীকার করা পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই অস্বীকার করার শামিল। অর্থাৎ কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
তাই সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ইলম মুবারক সম্পর্কে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী বিশুদ্ধ আক্বীদাহ ও হুসনে যন পোষণ করা।
, ০১ লা জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ‘গইব’ হচ্ছে এরূপ এক অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়; যা মানুষ চোখ, নাক, কান ইত্যাদি ইন্দ্রিয়সমূহের সাহায্যে উপলব্ধি করতে পারে না এবং যা কোনো দলীল-প্রমাণ ব্যতীত সুস্পষ্টভাবে পবিত্র ইলম উনার আওতায়ও আসে না। যেমন- জিন, ফেরেশতা, বেহেশত, দোযখ ইত্যাদি আমাদের জন্য গইব বা অদৃশ্য। কেননা এগুলোকে ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে অথবা বিনা দলীলে শুধুমাত্র বিবেক-বুদ্ধির দ্বারা অনুভব করা যায় না। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ‘গইব’ দুই প্রকার। যথা- ১. যা যুক্তি প্রমাণভিত্তিক অর্থাৎ প্রমাণাদি দ্বারা অনুভব করা যায়। যেমন- বেহেশত, দোযখ মাখলুকাত, মহান আল্লাহ পাক উনার জাত, গুণাবলী এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াতসমূহ দেখে এ সম্পর্কে অনুভব করা যায়। ২. যা দলীলের দ্বারাও অনুভব করা যায় না। যেমন- ক্বিয়ামত কখন হবে, মানুষ কখন মারা যাবে ইত্যাদি। আর এ দ্বিতীয় প্রকার গইব উনাকেই ‘মাফাতীহুল গইব’ বলা হয়। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটেই রয়েছে গইব উনার চাবিকাঠি’। এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা এরূপ গইবকেই বুঝানো হয়েছে। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, গইব যত প্রকারই হোক না কেন, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি হচ্ছেন ‘আলিমুল গইব’। অর্থাৎ সর্বপ্রকার গইব বা অদৃশ্য বস্তু বা বিষয়ের ইলম মহান আল্লাহ পাক উনার রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বিনা মধ্যস্থতায় বা কারো মাধ্যম ছাড়াই পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী। আর এরূপ পবিত্র ইলমে গইব সম্পর্কেই মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আসমান-যমীনে মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কারো পবিত্র ইলমে গইব নেই। ” অর্থাৎ বিনা মধ্যস্থতায় বা কারো মাধ্যম ব্যতীত যে পবিত্র ইলমে গইব, তা শুধুমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনারই রয়েছে। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পক্ষান্তরে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন- ‘মুত্তালা আলাল গইব’। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বপ্রকার পবিত্র ইলমে গইব হাদিয়া মুবারক করেছেন। মূলত আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার পবিত্র ইলমসহই সৃষ্টি হয়েছেন। যা অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের দ্বারা তো প্রমাণিত আছেই; সাথে সাথে অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাও তা অকাট্যভাবে প্রমাণিত। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার ‘পবিত্র সূরা জিন শরীফ’ উনার ২৬ ও ২৭ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আলিমুল গইব, উনার পবিত্র ইলমে গইব উনার মনোনীত হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যতীত কারো নিকট প্রকাশ করেন না। ” অর্থাৎ রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তিনি পবিত্র ইলমে গইব হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে খাযিন ও বাগবী শরীফ’ উনাদের মধ্যে উল্লেখ আছে যে, “যে সমস্ত মহান ব্যক্তিত্ব উনাদেরকে পবিত্র নুবুওওয়াত মুবারক ও পবিত্র রিসালত মুবারক উনাদের জন্য মনোনীত করেন, উনাদেরকে যতটুকু ইচ্ছা পবিত্র ইলমে গইব হাদিয়া করেন। উনাদের পবিত্র ইলমে গইব উনাদের নুবুওওয়াত মুবারক উনার প্রমাণস্বরূপ এবং উনার পবিত্র মু’জিযা শরীফও বটে। ” শাব্দিক কিছু পার্থক্যসহ অনুরূপ ব্যাখ্যা তাফসীরে রুহুল বয়ান শরীফ, জালালাইন শরীফ, ছাবী শরীফ ও আযীযী শরীফেও উল্লেখ আছে। এছাড়া আরো অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও উহার ব্যাখ্যায় সুস্পষ্টভাবেই উল্লেখ আছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ মুসা আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয়ের সমস্ত পবিত্র ইলম হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। ” এছাড়াও আরো অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবশ্যই পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ উনাদের বর্ণনা দ্বারা সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবে প্রমাণিত হলো যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয় বা বস্তুর বিস্তারিত ও পরিপূর্ণ পবিত্র ইলম মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন। মূলত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার পবিত্র ইলম মুবারকসহই সৃষ্টি হয়েছেন। তাই তিনি পরিপূর্ণ পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী। কাজেই¬¬¬¬ তিনি ‘ইলমে গইব উনার অধিকারী নন’- একথা বলা সরাসরি পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই অস্বীকার করার শামিল। আর কোনো মুসলমান পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে অস্বীকার করতে পারে না আর অস্বীকার করলে সে ঈমানদার থাকতে পারে না, বরং সে কাট্টা কাফিরের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। তাই এরূপ কুফরী আক্বীদা থেকে তওবা করা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্যই ফরয।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করা। কেননা উনারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের মাক্বাম মুবারকে অনন্যা। যে বা যারা বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করে উনাদের যত বেশি তা’যীম-তাকরীম, সম্মান করবে এবং উনাদের অনুসরণ -অনুকরণ করার কোশেশ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকেও ততখানি মর্যাদা দান করবেন অর্থাৎ সেও মর্যাদাবান হয়ে যাবে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদরে মুহাব্বত মুবারক অন্তরে থাকা কল্যাণের কারণ।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী বা জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি আলোচনা করা এবং উনাকে পরিপূর্ণভাবে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম, পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ-অনুকরণ করা। কেননা তিনিই হচ্ছেন জিন-ইনসানসহ সকল মাখলুকাতের জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় এবং উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)