মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমার শত্রু এবং তোমাদের (মুসলমানদের) শত্রু কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। ”
আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানী অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সন্ত্রাসী তালিকার প্রথম কাতারেই এসব দেশের নাম রয়েছে।
অতএব, সারাবিশ্বের সকল মুসলমান সরকার ও জনগণের জন্য ফরয হচ্ছে¬- ঐক্যবদ্ধভাবে কাফির-মুশরিকদের সন্ত্রাসীমূলক কর্মকা-গুলো প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা। পাশাপাশি মুসলমানদের প্রতি যুলুম বন্ধ না করা পর্যন্ত কাফির-মুশরিকদের সাথে সর্বপ্রকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং তাদের পণ্যসমূহ অবশ্যই বর্জন করা।
, ০১ লা জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত দ্বীন ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থই হচ্ছে সালাম বা শান্তি। তাই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ফিৎনা-ফাসাদ, মারামারি, কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা, গালি দেয়া, ঝগড়া করা ইত্যাদি হারাম হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করো না। ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোনো মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসিক্বী কাজ আর কোনো মুসলমানকে হত্যা করা কুফরী। ” পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মুসলমান ঐ ব্যক্তিই যার যবান ও হাত থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ। ”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বর্ণনা দ্বারা সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণিত হলো যে, সম্মানিত ‘ইসলাম’ হচ্ছেন শান্তির দ্বীন। আর মুসলমান হচ্ছেন শান্তিপ্রিয়। প্রকৃত মুসলমান কখনোই সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জড়িত হতে পারে না। সম্মানিত ইসলাম এবং মুসলমান নাম দিয়ে যারা সন্ত্রাসী কর্মকা- করছে তারা নিঃসন্দেহে মুনাফিক্ব, কাফির, মুশরিক ও নাস্তিক। তারা সম্মানিত ইসলাম উনাকে সন্ত্রাসী ধর্ম আর মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী বানানোর উদ্দেশ্যে এবং ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতি করার লক্ষ্যেই ইসলাম ও মুসলমানের লেবাসে এসব সন্ত্রাসী কর্মকা- করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানী অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং এখনো করছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশ্বের কুখ্যাত সন্ত্রাসী দেশের তালিকার শীর্ষে কাফির-মুশরিকের দেশের নামই উল্লেখ রয়েছে, কোনো মুসলমান দেশের নাম উল্লেখ নেই। প্রকৃতপক্ষে কাফির ও মুশরিক তথা সমস্ত বিধর্মী দেশগুলোই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত। আর প্রত্যেক বিধর্মীই সন্ত্রাসী, চরমশ্রেণীর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের মধ্যে কিছু সংখ্যক উল্লেখ করা হলো- যেমন,
আমেরিকা: ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়া, আলজেরিয়া, ইয়েমেন, পাকিস্তানসহ সারা বিশ্বে কোটি কোটি মুসলমানকে শহীদ করার জন্য দায়ী এ সন্ত্রাসী মার্কিন রাষ্ট্র।
ইসরাইল: পরগাছা এ রাষ্ট্রটি তার আশ্রয়দাতা ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর দীর্ঘদিন ধরে যুলুম নির্যাতন করে যাচ্ছে, গাজার মুসলমানদের শহীদ ও নির্বাসন করে দিয়ে দখল করার ঘৃণ্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে, মুসলমানদের মাল-সম্পদ আত্মসাত করছে, প্রতিনিয়ত মসজিদ ধ্বংস করছে, প্রতিদিন অসংখ্য মুসলমানকে শহীদ করছে এ দখলদার, সন্ত্রাসী, পরগাছা অবৈধ রাষ্ট্র।
ভারত: মুশরিক নিয়ন্ত্রিত এ রাষ্ট্রটি প্রকৃতপক্ষে নিকৃষ্ট সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। এখানে সামান্য ‘গরুর গোশত আছে’- এ অজুহাতে মুসলমানদের প্রাণ দিতে হয়, এখানে কবর থেকে মুসলিম নারীর লাশ তুলে সম্ভ্রমহরণ করা হয়। নাউযুবিল্লাহ! মসজিদগুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকে যতগুলো দিন গেছে তার থেকে বেশি সংখ্যক মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা করেছে এ দেশের উগ্রহিন্দু সন্ত্রাসীরা। নাউযুবিল্লাহ!
মায়ানমার: বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা সরকারিভাবে দেশটিতে মুসলমানদের উপর জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালিয়ে অসংখ্য মুসলমানকে শহীদ করে যাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের দেশছাড়া করছে। নাউযুবিল্লাহ!
চীন: এ দেশটি সরকারিভাবে মুসলমানদের উপর যুলুম নির্যাতন করে। উইঘুরের মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর এ দেশটি দীর্ঘদিন ধরে অত্যাচার করে যাচ্ছে। এমনকি মুসলিম দমনে চীন তার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় বোমা পর্যন্ত ফুটিয়েছে। মুসলমানদের শরীয়ত পালনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। নাউযুবিল্লাহ!
রাশিয়া: এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি এখনও তার চেচনিয়া, দাগিস্তান, ইঙ্গোশেটিয়া, কার্বডিন বলগারিয়া, আদিগিয়া, উত্তর ওশেটিয়া, কারাচাই-সার্কিজিয়া বাশকুরুতুস্তান (বাশকেরিয়া), তাতারিস্তান, শোভাচিয়া, মর্ডোভিয়া, ওডমোর্টিয়া, মারিয়েল, ওরাম্বার্গ-উপলাস্ট এলাকার মুসলমানদের উপর চরম যুলুম নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
ব্রিটেন: কুখ্যাত এ শীর্ষ সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকার অন্যতম বুদ্ধিদাতা ও সহযোগী হিসেবে কাজ করে। একদিকে এই সন্ত্রাসীরা মুসলমানদেরকে যেমন- যুলুম করে যাচ্ছে। অপরদিকে বিশ্বজুড়ে ইসলাম ও মুসলিমদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ও সন্ত্রাসীমূলক কার্যক্রম ছড়াতে এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি শীর্ষে।
থাইল্যান্ড: বৌদ্ধ নিয়ন্ত্রিত এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি সরকারিভাবে পাত্তানি, ইয়ালা, নারাথিওয়াত অঞ্চলের মুসলমানদের উপর যুলুম নির্যাতন করে যাচ্ছে।
ফ্রান্স: সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ফ্রান্স সরকারিভাবে মুসলমানদের উপর তার দমন-নিপীড়ন চালায়। মুসলিম মহিলাদেরকে বোরকা পরতে বাধা দেয়, মুসলমানদের হালাল খেতে বাধা দেয়, মুসলমানদেরকে মসজিদ নির্মাণ করতে বাধা দেয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানী করে ব্যঙ্গকার্টুন ছাপায়। নাউযুবিল্লাহ!
ফিলিপাইন: মিন্দানাও প্রদেশের মুসলমানদের উপর নির্যাতনের স্টিমরোলার চালাতে সর্বদা সিদ্ধহস্ত ফিলিপাইনের সরকার। প্রতিদিন খবরের পাতা খুললেই চোখে পড়ে ফিলিপাইনে মুসলিমদের শহীদ করার খবর। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতএব, সারাবিশ্বের সকল মুসলমান সরকার ও জনগণের জন্য ফরয হচ্ছে¬- ঐক্যবদ্ধভাবে কুখ্যাত সন্ত্রাসী কাফির-মুশরিকদের সন্ত্রাসী কর্মকা-গুলো প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা। পাশাপাশি মুসলমানদের প্রতি যুলুম বন্ধ না করা পর্যন্ত কাফির-মুশরিকদের সাথে সর্বপ্রকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং তাদের পণ্যসমূহ বর্জন করা। অর্থাৎ তাদেরকে কোনোভাবেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রতিনিয়ত প্রতিটি পণ্যের মূল্য বেড়েই চলছে। যা জনগণের জন্য কষ্টের কারণ। জনগণের সহানুভূতির লক্ষ্যে প্রতিটি পণ্যের মূল্য সহনশীল ও নাগালের মধ্যে রাখা সরকার ও ব্যবসায়ীদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য। কেননা, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িজ। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত সাইয়্যিদ আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হালাল রিযিককে গুরুত্ব দেয়া ও হালাল খাদ্য খাওয়ার কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ঘরে গাউছুল আ’যম সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো ওলীআল্লাহ উনাকে পাঠিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি বান্দা-বান্দীদেরকেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত আখূ রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বায়াহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী পরগাছা ইসরাইল ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর চরম যুলুম, নির্যাতন করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে- ঐক্যবদ্ধ হয়ে মজলুম ফিলিস্তিনিদের সাহায্যার্থে সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে আসা। আর প্রত্যেক মুসলমান ও মুসলমান দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- সন্ত্রাসী ইসরাইলসহ সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকা।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রবীউছ ছানী শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৫ই সাদিস ১৩৯২ শামসী, ২রা নভেম্বর ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। প্রতি আরবী মাসের বিশেষ বিশেষ দিনসমূহ সম্পর্কে জানার জন্য বর্ষপঞ্জিকার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবস উনার নামকরণ করা হয়েছে- ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ’
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ছহীহ আক্বীদা হলো- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক হিসেবেই সৃষ্টি হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি উম্মতের মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ শুনেন এবং পাঠকারীদেরকে দেখেন এবং চিনেন। সুবহানাল্লাহ!
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমান দাবীদার যারা মুশরিকদের পূজামন্ডপ ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, তা পরিদর্শন করেছে, গীতা বা মন্ত্র পাঠ করেছে, সেখানে তথাকথিত ইসলামী গজল পরিবেশন করেছে, প্রসাদ খেয়েছে ও পূজায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য-সহায়তা করেছে- তারা সবাই কুফরী ও শিরকী করার কারণে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে মুরতাদ হয়ে গেছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)