বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানিত্ব তুলে দেয়ার ভয়াবহ ষড়যন্ত্র মারাত্মকভাবে প্রবল করা হচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্ট প্রমোট করার মাধ্যমে এল.জি.বিটি কিউ মুভমেন্ট এদেশে সয়লাব করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। অশিক্ষার পর এখন পাঠ্যক্রমে কুশিক্ষা চালানো হচ্ছে।
আমাদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সাথে যায়না এরূপ কারিকুলাম সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। আর শরয়ী মতে সম্পূর্ণ হারাম ও কাট্টা কুফরী যা দ্বীনদার মুসলমানদের বরদাশতের বাইরে। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম এই অনুচ্ছেদ সম্বলিত সংবিধানের সরকারের সম্যক উপলব্ধি দরকার ইনশাআল্লাহ। (পর্ব-২)
, ১৩ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১১ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
ট্র্যান্সজেন্ডার নিয়ে কাজ করার আরও একটি সুবিধা ছিল। উপমহাদেশে দীর্ঘদিন ধরে হিজড়া নামক সম্প্রদায়ের উপস্থিতি আছে। সমাজে তাদের একধরনের পরিচিতি ও স্বীকৃতি আছে, আছে তাদের প্রতি সহানুভূতিও। ফলে হিজড়া আর ট্র্যান্সজেন্ডার শব্দদুটোকে এক সাথে ব্যবহার করে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদ নিয়ে কাজ করা তুলনামূলকভাবে সহজ।
অন্যদিকে যৌন বিকৃতির সামাজিকীকরণ এবং বৈধতার জন্য শিক্ষার ভূমিকা সুদূরপ্রসারী। শিশুকিশোরদের মাথায় শুরুতেই যদি ঢুকিয়ে দেয়া যায় যে মানুষ ইচ্ছেমতো যৌন সঙ্গী বেছে নিতে পারে, ইচ্ছে মতো যৌনতায় লিপ্ত হতে পারে, নিজের পরিচয় বেছে নিতে পারে ইচ্ছে মতো - সবই ব্যক্তি স্বাধীনতা ও অধিকারের বিষয় -তাহলে এক প্রজন্মের মধ্যেই সমাজের মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গিতে বড় ধরনের অবনতি নিয়ে আসা সম্ভব।
দেশীয় এনজিও এবং এলজিবিটি সংগঠনগুলো তাই সামাজিক প্রেক্ষাপট, দাতাদের পছন্দ, কৌশল মূল্যায়নসহ বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদ এবং যৌন শিক্ষাকে সামনে রেখে এলজিবিটি মতবাদের প্রচার, প্রসার ও সামাজিকীকরণে মনোযোগী হয়। আর এজন্য তারা কাজে লাগায় হিজড়া ও তৃতীয় লিঙ্গ শব্দাগুলিকে।
২০১৬ সালের পর বাংলাদেশে এলজিবিটি নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো বুঝতে পারে সরাসরি সমকামী অধিকারের দাবি তুলে এখানে আগানো কঠিন হবে। তারা কৌশল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়। সামনে আনে ট্র্যান্সজেন্ডার মতবাদ এবং যৌন শিক্ষাকে। এই পরিবর্তনের আরো কিছু কারণ ছিল।
ব্র্যাক যেমন এলজিবিটির ব্যাপারে ইতিবাচক খবর প্রকাশের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছিল ঠিক একই পদ্ধতি কাজে লাগানো হচ্ছে ট্র্যান্সজেন্ডারের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ ট্র্যান্সজেন্ডার নিয়ে ইতিবাচকভাবে লিখলেই সাংবাদিকরা পাচ্ছে ‘পুরস্কার’। এ কথার স্বীকৃতি এসেছে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদ নিয়ে কাজ করা কুখ্যাত এনজিও বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির নিজস্ব নথিপত্রে। ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু-র ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
ট্রান্সজেন্ডার মিশন বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু শক্তিশালী মিডিয়া অ্যাডভোকেসি চালিয়ে গেছে যার ফলে ‘নাটক, কমিউনিটি রেডিও, শর্ট ফিল্ম, গণসাক্ষর অভিযান এবং অন্যান্য ভাবে মিডিয়াতে জেন্ডার বৈচিত্র্যময় ব্যক্তিদের (জিডিপি) শক্তিশালী ইতিবাচক উপস্থাপনা ঘটেছে।’
২০১৬ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের ভাষ্য অনুযায়ী ৫৬ জন সাংবাদিককে ‘মিডিয়া ফেলোশিপ’ দিয়ে পুরস্কৃত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বন্ধুর কাছে প্রশিক্ষণ পাওয়া এই মিডিয়া ফেলোরা ২০১১ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে যৌন সংখ্যালঘুদের (অর্থাৎ এলজিবিটি) নিয়ে পত্রপত্রিকাতে মোট ১৪৭টি প্রতিবেদন করেছে।
https://web.archive.org/web /২০২১০৬২৯০৫৩১১২/ https:/ww/w.bandhu-bd.org/wp-content/uploads /২০১৭/০৫/ A-Tale-of-Two-Decades.pdf
২০২১ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মিডিয়ার জন্য ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু-র বারো সদস্যদের উপদেষ্টা কমিটি আছে। এই কমিটি প্রতিষ্ঠানটির মিডিয়া স্ট্র্যাটিজি ঠিক করে। এছাড়া পুরো দেশের বন্ধুর ৯০ জন 'মিডিয়া ফেলো' আছে। যেসব সাংবাদিক 'যৌন বৈচিত্র্যময়' মানুষদের নিয়ে, অর্থাৎ নারী সাজা পুরুষ বা পুরুষ সাজা নারীদের নিয়ে লেখালেখি করতে 'আগ্রহী', বন্ধু (ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও) তাদেরকে ফেলোশিপ প্রদান করে।
ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু বাৎসরিক প্রতিবেদন, ২০২১
“....এছাড়া একাধিক বেসরকারী টিভি চ্যানেলে (আর টিভি, ডিবিসি ও বাংলা ভিশনে) ট্র্যান্স টক - নামে অনুষ্ঠান স্পন্সর করেছে বন্ধু। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চলছে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের সামাজিকীকরনের কাজ।”
ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধুর ভাষ্যমতে, বর্তমানে বাংলাদেশের মিডিয়া এলজিবিটি অধিকার সুরক্ষা এবং দাবি আদায়ের ‘দক্ষ ওয়াচডগে’ পরিণত হয়েছে। মিডিয়া যে এলজিবিটি নিয়ে প্রশিক্ষিত কুকুরের মতো আচরণ করছে ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু-র এই দাবির সাথে দ্বিমত করার অবকাশ আছে বলে মনে হয় না।
সরকার, প্রশাসন
সেই ২০০৭ সাল থেকেই এনজিওগুলো সরকারী নীতিনির্ধারকদের এলজিবিটি এজেন্ডার সমর্থকে পরিণত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয় এবং জাতীয় মানবাধিকার কাউন্সিলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘এলজিবিটি এজেন্ডার প্রতি সহনশীল’ করে তুলতে সক্রিয় ও সফল ভূমিকা রেখেছে তারা। এমনকি বন্ধুর দাবি মতে জাতীয় সাইকোসোশ্যাল কাউন্সেলিং পলিসি এবং জাতীয় লিগ্যাল এইড সেবা সংগঠনগুলোকেও ‘যৌন সংখ্যালঘুদে’র (অর্থাৎ এলজিবিটি) ব্যাপারে ইতিবাচক অবস্থান নিতে প্রভাবিত করেছে তারা।
ট্র্যান্সজেন্ডারদের ‘অন্তর্ভুক্তির’ জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে ডিসি, সাংবাদিক, মিডিয়া, উকিল, নাগরিক সংগঠন এবং ট্র্যান্সজেন্ডারদের নিয়ে অ্যাডভোকেসি করেছে ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু। এধরনের অ্যাডভোকেসির ফলস্বরূপ হবিগঞ্জের ডিসি অফিসের পক্ষ থেকে হিজড়া ও ট্র্যান্সজেন্ডারদের জন্যে ‘ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে’ একটি বিলবোর্ড টাঙ্গানো হয়েছে। ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিলবোর্ড উদ্বোধনের সময় এনডিসি, অ্যাসিসটেন্ট কমিশনার এবং এক্সেকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ছিলো।
ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু বাৎসরিক প্রতিবেদন ২০২২
“ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু সবসময় আপনাদের পাশে আছে। বিলবোর্ড স্থাপনের মাধ্যমে, আমরা আপনার অধিকার নিশ্চিত করতে আপনার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি এবং আপনার সাথে একসাথে কাজ করতে একমত পোষণ করছি।" নাউযুবিল্লাহ!
ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের প্রসারে বন্ধু-র (ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও) আরও কিছু কর্মকান্ডের তালিকা দেখা যাক-
লিগ্যাল হেল্পলাইন তৈরি করেছে।
সমকামী ও অন্যান্য বিকৃতকামীদের ‘মানবাধিকারের’ ব্যাপারে পাঁচশোর বেশি পুলিশ কর্মকর্তাকে ‘সংবেদশনশীল’ করে তুলেছে বন্ধু।
সিলেট হবিগঞ্জ ও মৌলভী বাজারে ইউনিয়ন পর্যায়ে ৯০টি ‘সংলাপ অনুষ্ঠান’ হয়েছে, যেখানে মোট ১৬২০ জন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য অংশগ্রহন করেছে। এসব সংলাপে ইউনিয়ন পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটিতে ‘ট্র্যান্সজেন্ডার এবং হিজড়াদের অন্তর্ভুক্তির’ কথা বলা হয়েছে।
ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধুর উদ্যোগে তিন বিভাগে কমিটি তৈরি করা হয়েছে। এই কমিটিগুলোর কাজ হল হিজড়া এবং ট্র্যান্সজেন্ডারদের পক্ষে ওকালতি করা। বিভিন্ন অঙ্গন থেকে ৭৫ জনকে এসব কমিটির মেম্বার বানানো হয়েছে।
এলজিবিটি অ্যাক্টিভিসমের জন্য প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতেও কাজ করেছে ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু।
এছাড়া ২৫টি তৃণমূল সংগঠনের ৩৫ জন ব্যক্তিকে অ্যাক্টিভিসমসহ অন্যান্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ৭৪ জনের বেশি স্টাফকে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের ব্যাপারে সবক দেয়া হয়েছে।
ট্র্যান্সজেন্ডারদের চাকরির সুযোগ করে দেয়ার জন্য বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের সাথে ‘লিংক’ তৈরি করা হয়েছে।
ট্র্যান্সজেন্ডারদের মূল ধারার চাকরির বাজারে সুযোগ দেয়ার জন্য চেইম্বার অফ কমার্স, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং বাংলাদেশের ব্যাংকের কাছে অ্যাডভোকেসি করেছে।
ব্র্যাকের অনুকরণে এমপি, অ্যাকাডিমক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে প্রথম আলোর সাথে মিলে গোল টেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে, যেখানে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল হিজড়া ট্র্যান্সজেন্ডারদের ‘যৌন অধিকার’ সুরক্ষা, এবং তাদের বিরুদ্ধে ‘বৈষম্য প্রতিরোধ’।
বাংলাদেশ মেডিকাল স্টুডেন্ট সোসাইটি (বিএমএসএস) এর সাথে মিলে তরুণ চিকিৎসকদের মধ্যে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরিতে কাজ করেছে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এলজিবিটি মতবাদের ধ্যানধারণার সবক দেয়া হচ্ছে।
জাতিসংঘের ইউনিভার্সাল পিরিওডিক রিপোর্টের বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থতিত মূল্যায়নের প্রতিবেদনে তৈরিতে অংশ নিয়েছে। ট্র্যান্সজেন্ডারদের নিয়ে আলাদা আইনের কথা বলেছে।
ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করে লিঙ্গ পরিবর্তনে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের হরমোন থেরাপির ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
নিজেদের ট্র্যান্সজেন্ডার দাবি করা লোকেরা নিজেদের সমকামী যৌনতার কারণে যৌনাঙ্গ ও মলদ্বারের বিভিন্ন যৌন রোগে আক্রান্ত হয়। এদের সহজে চিকিৎসা দেয়ার জন্য অনলাইন এবং অফলাইন পরামর্শের ব্যবস্থা করেছে ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত এনজিও বন্ধু।
এই রিপোর্টগুলো তাদের সাইটে দেয়া আছে, যে কেউ যাচাই করে নিতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠানের ডোনার বা অর্থায়নকারীদের মধ্যে আছে বিদেশী এনজিও, বিভিন্ন দূতাবাস, ইউএসএইড, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং জাতিসঙ্ঘের বিভিন্ন সংস্থা।
সূত্রঃ https://web.archive.org/web /২০২১০৬২৯০৫৩১১২/ https:/ww/w.bandhu-bd.org/wp-content/uploads /২০১৭/০৫/ A-Tale-of-Two-Decades.pdf বাংলাদেশে এলজিবিটি এজেন্ডা এগিয়ে নেয়ার জন্য আক্ষরিক অর্থে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করছে পশ্চিমারা। এ এজেন্ডা বাস্তবায়নে তাদের হয়ে কাজ করছে দেশীয় এনজিও আর সমকামী সংগঠনগুলো। আর এ কাজ করা হচ্ছে ট্র্যান্সজেন্ডার শব্দের আড়ালে। নাউযুবিল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)