মন্তব্য কলাম
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
, ২৪ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ০১ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতে বিজেপি নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারগুলোর গরু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কড়া অভিযান চালিয়েছে। ভারতের ২৮টি রাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশের বেশিতেই গরু জবাই এখন নিষিদ্ধ। এগুলোর অধিকাংশ রাজ্যের সরকারই বিজেপি নিয়ন্ত্রিত। হরিয়ানাও সেরকমই একটি রাজ্য। এসব রাজ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গো-রক্ষকরা ব্যাপক সহিংসতা অবলম্বন করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাদের মারধোরের শিকার হয় সাধারণত মুসলিম গোশত আর গরু ব্যবসায়ীরা।
নতুন করে ভারতে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই মুসলিমদের উপর সহিংসতার ঘটনা আরো বাড়ছে।
এবার ২ লাখ মুসলমানকে ‘জবাই করে’ হত্যার হুমকি দিলেন এক ক্ষমতাসীন বিজেপি’র এক নেতা। মুসলিমদের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে ওই নেতা এমন হুমকি দেয়। গত পরশু তার এই হুমকি দেয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ঘটনাটি ভারতে চলমান সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাকে নির্দেশ করে। যা গরু নিয়ে প্রায়শই সহিংস সংঘর্ষের নতূন ধারাবাহিকতা।
মাত্র কিছুদিন আগে গত ৮ই জুন ভারতের ছত্তিশগড়ে গরু পাচারকারী আখ্যা দিয়ে দুই মুসলমান ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কট্টর হিন্দুত্ববাদী ‘গোরক্ষক’রা। এ ঘটনায় গুরুতর আহত আরো একজনের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে ছত্তিশগড়ের আরাংয়ে।
জানা গেছে, ট্রাকে করে মহিষ নিয়ে যাচ্ছিলেন তিন ব্যক্তি। কিন্তু গরু পাচার করা হচ্ছে সন্দেহে ১৫-২০ জনের একটি ‘গোরক্ষক’ দল ট্রাকটির পিছু ধাওয়া করে। পাটেয়া থেকে মহাসমুন্দ-আরাং রোড পর্যন্ত ট্রাকটিকে ধাওয়া করে ওই দলটি। মহানদীর উপর একটি সেতুতে সেই ট্রাকটিকে আটকায় তারা। তারপর ট্রাকে থাকা মহিষ উদ্ধার করে। পাচারের অভিযোগ তুলে এরপরই চালক এবং তার দুই সঙ্গীকে ট্রাক থেকে নামিয়ে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। হামলার মুখে পড়ে পালানোর চেষ্টা করেন ট্রাকচালক এবং তার সঙ্গীরা। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
তিনজনকে টানতে টানতে নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করা হয়। সেই হামলায় প্রাণ হারায় দুইজন। শুধু হত্যা করাই নয়, দু’জনের লাশ নদীতে ছুড়েও ফেলা হয়।
স্বীকৃত গণমাধ্যম ইন্ডিয়া হেট ল্যাবের গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে মুসলিমদের লক্ষ্য করে বিভিন্ন মাধ্যমে ৬৬৮টি ঘৃণামূলক বক্তব্যের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ২৫৫টি বছরের প্রথমার্ধে ঘটেছে, আর ৪১৩টি শেষ ছয় মাসে ঘটেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুসলিমবিদ্বেষের প্রায় ৭৫ শতাংশ বা ৪৯৮টি মন্তব্যের ঘটনা প্রধানমন্ত্রী মোদির হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) দ্বারা শাসিত রাজ্যগুলোতে ঘটেছে। মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশ রাজ্যগুলোতে সবচেয়ে বেশি মুসলিমবিদ্বেষ বক্তব্য দেখা গেছে।
গরুর মূল্য তাদের কাছে থাকলেও মুসলিমদের মূল্য নেই।
মানুষ আগে নাকি জীব আগে, এ জ্ঞান যার নেই, তারা মানুষ নয়। তারা উগ্রবাদী সন্ত্রাসী। তারা হিন্দুত্ববাদী।
তাদের সমগোত্রীয় পত্রিকা আনন্দবাজার পত্রিকা স্বীকার করেছে, ‘মুসলমান শাসকরা জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করলে বর্তমান ভারতে একজনও হিন্দু থাকত না। ’
এতে জানা যায়, মুসলিমরা কখনই অত্যাচারী ছিল না। অন্য সম্প্রদায়কে সবসময় সম্মান ও সুযোগসুবিধা দিত। কিন্তু বিনিময়ে আজ মুসলমানরা কী পাচ্ছে?
আর কি সুদূর অতীতেই? বর্তমানেও কী মুসলিম বিশ্ব থেকে হিন্দুত্ববাদীরা ফায়দা নিচ্ছে না? 'আরবে বহু ভারতীয় কাজ করেন। প্রতি বছর শুধু মাত্র সংযুক্ত আরব আমিরাতেই ১০০ বিলিয়ন ডলার আয় করেন ভারতীয়রা। যার লাভ পায় ভারতও। সৌদি আরব, কাতার, মরক্কো তথা অন্যান্য মুসলিম দেশগুলিতে কাজ করে বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলার রোজগার করে ভারতীয়রা। এমনকী খোদ বাংলাদেশ থেকেও তারা ৫৫ হাজার কোটি টাকা ভারতে পাঠাচ্ছে। এই সমস্ত দেশে হিন্দু ভারতীয়দের সম্মানের সঙ্গে থাকতে দেওয়া হয়। কিন্তু ভারতে মুসলিমদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার হচ্ছে, তা এখন স্পষ্ট। '
নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে ভারতে মুসলিম বিদ্বেষ নিয়ে একাধিক পোস্ট করেছেন ‘টপ শেফ’-এর খ্যাতনামী সঞ্চালিকা ইন্দো-আমেরিকান লেখিকা পদ্ম। সে লিখেছে, ‘ভারত আপাদমস্তক একটি মুসলিম বিদ্বেষী দেশে পরিণত হয়েছে। সেই বিদ্বেষ থেকে ঘনঘন সন্ত্রাস এবং ষড়যন্ত্রের ইতিহাস তৈরি হচ্ছে কেবল। এতে লাভ কী?’
পোস্ট করা ওইসব লেখায় পদ্মর প্রশ্ন- সহিষ্ণুতার ঐতিহ্য কোথায় গেল?
তিনি বলেন, ‘মুসলিম মাত্রই খারাপ, এ দেশে আমজনতার মধ্যে ক্রমেই যেন বাড়ছে এমন ধারণার প্রবণতা। ’
এত দিনের সর্বধর্ম সমন্বয়ের গরিমা হারিয়ে ভারত কেবলমাত্র একটা হিন্দুরাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে দেখে তিনি লজ্জিত বলে জানিয়েছে পদ্ম।
টুইটে তার বার্তা- ‘নির্বিচারে মুসলিমদের প্রতি হিংসার উল্লাস, সন্ত্রাসের উদযাপন আমায় আতঙ্কিত করে। সেই সঙ্গে যন্ত্রণা দেয়। এই কি পরিণাম ভারতের মতো বহুভাষা, বহু সংস্কৃতির অতিথিপরায়ণ দেশের?’
প্রসঙ্গতযুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রতিবেদনে ভারতের সমালোচনা করা হয়েছে।
গত পরশু যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বুধবার ২০২৩ সালের ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রতিবেদন উন্মোচন করে।
অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলে, ‘ভারতে ধর্ম পরিবর্তন রোধের আইন, বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপাসনালয় ও বাসাবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি। ’
এসব ঘটনার সঙ্গে ভারতের পুলিশও জড়িত রয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বধীনতা বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ রাশাদ হুসাইন। তিনি বলেন, ভারতের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় জানিয়েছে, ধর্ম পরিবর্তনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে তাদের প্রার্থনায় বাধা দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এতে তারা স্থানীয় পুলিশের সহায়তা পাচ্ছে। এ ছাড়া তাদের ওপর বিক্ষুব্ধ জনতার হামলার সময় ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা নিশ্চুপ ছিলো এবং পরে ধর্ম পরিবর্তনে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে ভুক্তভোগীদেরই গ্রেপ্তার করা হয়।
স্মর্তব্য, মক্কায় মুশরিকরা আর মদিনায় ইহুদিরা মুসলিমদের নির্যাতন করেছিল। সে সময় মুসলিমদের রক্তে তপ্ত মরুভূমি শীতল হয়েছিল। মুসলিমরা তখনও অন্যায়ের প্রতি বশ্যতা স্বীকার করেনি। এখনও তাদের অবিচারের স্টিমরোলার মেনে নেয়নি। সব সময় তাদের বিরুদ্ধে বুক টান করে দাঁড়িয়েছে। মেরুদ- সোজা করে প্রতিরোধ গড়েছে।
বুলেট এসেছে, প্রাণ গেছে। মা তার আরেক সন্তানকে শত্রুর সামনে দাঁড় করিয়েছে। ভয় পায়নি। ভয় শব্দ মুসলিমদের অভিধানে নেই। হয় শহীদ হয়েছে, নয়তো গাজী হয়েছে। যে জাতি মৃত্যুকে ভয় পায় না, সে জাতিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারে না।
এ দুই জাতি সূচনালগ্ন থেকেই মুসলিমদের শত্রু ছিল। পবিত্র কুরআন শরীফের ভাষ্যও তা-ই।
মুশরিকদের নির্যাতনের ফলাফল ছিল মক্কা এবং মদিনাতে ইসলামের পতাকা প্রথম উড়েছিল। মুশরিক এবং ইহুদিরা চূড়ান্ত পরাজয়বরণ করেছিল। নির্যাতন যেখানে, ইসলামের বিজয় সেখানে। এটাই মুসলিমদের বিজয়ের পথ। রক্ত ঝরবেই। শহীদ হবেই। দুঃখ সাময়িক। সুখ চিরদিনের। ইনশাআল্লাহ আগামীর বিশ্ব ইসলামের। ঘুমন্ত মুসলিমকে ওরাই জাগিয়ে দিচ্ছে। ওরা মুসলিমদের হাতে ভারতবর্ষের পতাকা আবার ওড়াতে দিচ্ছে। যতই অত্যাচার, নিপীড়ন বাড়বে, ততই মোহাম্মদ বিন কাসেমের আগমনের পথ খুলবে।
ওরা কুরআন শরীফ পোড়াল নাউযুবিল্লাহ, মসজিদের বিরুদ্ধে রায় দিল, মসজিদে আগুন দিল নাউযুবিল্লাহ, মসজিদের মিনারে হনুমানের পতাকা টাঙাল নাউযুবিল্লাহ, পিটিয়ে পিটিয়ে মুসলিমদের শহীদ করল নাউযুবিল্লাহ। এর বদলা অবশ্যই মুসলিমরা নিতে সচেষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ। মুসলিমরা শান্তিপ্রিয়, কিন্তু অন্যায়কে অন্যায় বলে প্রতিবাদ করতে জানে। মুসলিমরা হুংকার দিলে, মুশরিকদের অন্তর। এমনিতেই খানখান হয়ে যায়। কাশ্মীর কিংবা হায়দ্রাবাদ, গুজরাট কিংবা উত্তরপ্রদেশ অথবা দিল্লি মুসলমানদের রক্তে লাল হয়েছে, সে জমিন মুসলমান উদ্ধার করবেই। ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)