নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হচ্ছেন হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি, অতঃপর হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি।’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি খলীফায়ে ছানী, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি খলীফায়ে ছানী, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী বা জীবনী মুবারক জেনে উনাদেরকে যথাযথ মুহব্বত ও অনুসরণ করার লক্ষ্যে এ মহান দিবসটি যথাযথ তা’যীম-ত
, ২২ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৯ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার আখাছ্ছুল খাছ লক্ষ্যস্থল। সর্বপ্রকার ইলম, হিকমত এবং নিয়ামতে পরিপূর্ণ করেই উনাকে প্রেরণ করা হয়। তথাপি তিনি ইলম অর্জনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। কিতাবে উল্লেখ করা হয় যে, আইয়ামে জাহিলিয়াতে হাতে গোনা যে সমস্ত লোক ইলম ও হিকমতে পারদর্শী ছিলেন, উনাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। আরবদের নসবনামা ও গোত্র পরিচিতি উনার নখদর্পণে ছিলো। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন আনুষ্ঠানিকভাবে নবুওওয়াত মুবারক ও রিসালত মুবারক উনাদের বিষয়টি প্রকাশ করেন, তখন হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ব্যবসায়িক কাজে সিরিয়া বা ইয়ামেনে অবস্থান করছিলেন। পবিত্র মক্কা শরীফে ফেরত এসে আত্মীয়-স্বজনকে নতুন সংবাদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। তারা বললো, একটি নতুন ও আশ্চর্যজনক সংবাদ রয়েছে। খাজা আবু তালিব উনার সম্মানিত ভাতিজা তিনি নবুওওয়ত মুবারক প্রকাশ করেছেন। তা শুনে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাক্ষাৎ মুবারক লাভ করার জন্য অস্থির হয়ে পড়েন। দ্রুত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাক্ষাৎ মুবারক গ্রহণ করেন এবং তৎক্ষণাত সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর হতে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে একনিষ্ঠভাবে আঞ্জাম দেন। শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক সর্ব দিকেই উনার খিদমতের আঞ্জাম বিস্তৃতি ছিলো। অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রাথমিক যুগে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যে খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দিয়েছেন, তা অন্য কারো পক্ষেই সম্ভব হয়নি।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বলার অপেক্ষাই রাখেনা যে, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি হিজরত মুবারক উনার জন্য যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তা সাধারণ মানুষের পক্ষে কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। আর এজন্যই পুরো উম্মতের মাঝে উনাকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে মহান আল্লাহ পাক উনার তা’রীফ মুবারক করেছেন। হাদীছ শরীফেও উনার ফযীলত মুবারকের বর্ণনা রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার সূত্রে আল-ওয়াক্বিদী এবং আল-হাকিম বর্ণনা করেন যে, হযরত ছিদ্দীক্বে¡ আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার গোসল মুবারক করেন। এরপর ১৫ দিন ধরে মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি বেশ কয়েক ওয়াক্ত নামায মসজিদে গিয়ে জামায়াতে পড়তে পারেননি। হিজরী ১৩ সনের পবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ ইয়াওমুছ ছুলাছা বা মঙ্গলবার রাতে ৬৩ বছর ২৪ দিন বয়স মুবারকে তিনি পবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পাশাপাশি সুমহান ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন- খলীফায়ে ছানী হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর হিজরী ১৩ সনের ২২শে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ তিনি সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তারীখুল খুলাফাতে এসেছে, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে ডেকে বলেন, লিখুন, “বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম। নিশ্চয়ই আমি আমার পর হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে খলীফা মনোনীত করলাম। আপনারা উনার কথা শুনবেন এবং উনার ইতায়াত তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবেন অতঃপর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার হাত মুবারকে সম্মানিত খিলাফত উনার বাইয়াত গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে উনাকে ‘আমীরুল মু’মিনীন’ লক্বব মুবারকে সম্বোধন করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারককাল ১৩ হিজরীর পবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ হতে ২৩ হিজরীর পবিত্র ৩০শে যিলহজ্জ শরীফ পর্যন্ত। অর্থাৎ উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক কাল হচ্ছে ১০ বৎসর ৬ মাস ৮ দিন তথা সাড়ে ১০ বছর। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হিজরী ২৩ সনের ২৪শে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিন মসজিদে নববী শরীফ-এ ফজরের নামাযে ইমামতী করার জন্য দাঁড়ালে হযরত মুগিরা ইবনে শু’বা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার একজন দাস, যার নাম ছিলো আবু লুলু, সে বিষাক্ত তরবারি বা খঞ্জর দ্বারা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে মারাত্মকভাবে আঘাত করে। আহত অবস্থায় তিন দিন অতিবাহিত হওয়ার পর পবিত্র ২৭শে যিলহজ্জ শরীফ, ইয়াওমুস্ সাব্ত বা শনিবার তিনি পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। হযরত ছুহাইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার জানাযা নামায পড়ান। রওযায়ে নববী শরীফ উনার মধ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার বাম পাশে উনাকে দাফন মুবারক করা হয়। পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশকালে উনার বয়স মুবারক হয়েছিল ৬৩ বছর ১৫ দিন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খলীফায়ে ছানী সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি প্রায় সাড়ে দশ বছরের মুবারক খিলাফতকালে অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। যা ইতিহাসে সত্যিই বিরল, মিছালহীন। তিনিই সর্বপ্রথম বাইতুল মাল বা রাজকোষ স্থাপন করেন, আদালত ক্বায়িম করেন, বিচারক নিযুক্ত করেন, হিজরী সন তারিখের প্রচলন করেন, সামরিক দফতরের ব্যবস্থা করেন, স্বেচ্ছাসেবকদের বেতন নিশ্চিত করেন, ভূমি জরিপ ব্যবস্থা চালু করেন, আদম শুমারির প্রচলন করেন। অধিকৃত দেশগুলিকে বিভিন্ন রাজ্যে বিভক্ত করেন। এক কথায় খলীফায়ে ছানী হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক খিলাফত আমল ছিল ইসলামী ইতিহাসের সোনালী যুগ, আদর্শ যুগ। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- পবিত্র যাকাত ফরয হওয়ার পরও শরয়ী তারতীব অনুযায়ী যারা পবিত্র যাকাত আদায় করবে না- তাদের খাদ্য হালাল হবে না, ইবাদত কবুল হবে না, ধন-সম্পদ ধ্বংস হবে এবং পরকালে তারা অত্যন্ত কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ!
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রমাদ্বান শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান পবিত্রতম বরকতময় ১১ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- পবিত্র তারাবীহ নামাযে বা অন্য যে কোনো সময় পবিত্র কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে বা করিয়ে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়া ও দেয়া উভয়টাই হালাল এবং জায়িয। সুবহানাল্লাহ!
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাপবিত্র ও মহাবরকতময় ৯ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যা কুল-কায়িনাত সকলের জন্যই মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ!
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
২০ রাকায়াত তারাবীহ নামায উনার উপর সকলেরই ইজমা বা ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। তাই পবিত্র তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াতই আদায় করতে হবে। এক রাকায়াতও যদি কেউ কম আদায় করে তাহলে ওয়াজিব তরকের গুনাহ হবে।
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
০৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৭ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য ফতওয়া হলো- রোযা অবস্থায় যেকোনো ধরণের ইনজেকশন, স্যালাইন, টিকা, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন, তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এর বিপরীত ফতওয়া সম্পূর্ণরূপেই পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ ও হারামকে হালাল বলার কারণে কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
০৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ ও পবিত্র রোযা উনার মূলই হচ্ছে তাক্বওয়া হাছিল করা। অর্থাৎ সর্বপ্রকার হারাম, নাজায়িয বা ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী সর্বপ্রকার কাজ থেকে বিরত থাকা। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- ‘পবিত্র রমাদ্বান শরীফ’ উনার তা’যীমার্থে ও পবিত্রতা রক্ষার্থে দিনের বেলা প্রকাশ্য পানাহার থেকে বিরত থাকা, দিনের বেলা সর্বপ্রকার পানাহার-রেস্তোরা বন্ধ রাখা এবং সর্বাবস্থায় গান-বাজনা, বেপর্দা, ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, নোবেল, খেলাধুলা ইত্যাদিসহ সর্বপ্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা।
০৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ৩রা রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি’য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার আয়োজন করা।
০৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাপবিত্র ২রা রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! ইবনু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বরকতময় সুমহান পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা।
০২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)