মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ বিশেষ রাত ও দিনগুলো তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিন।’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ২৬শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আজ দিবাগত রাতটিই হচ্ছেন পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ২৭ তারিখ রাত। যে রাতে বিশেষভাবে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ তালাশ করার নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, বরকতময় এই আইয়্যামুল্লাহ শরীফ যথাযথ তা’যীম-তাকরীমের সাথে উদযাপন করা। পাশাপাশি অন্যান্য বেজোড় রাতের ন্যায় আজ দিবাগত রাতেও খালিছভাবে তওবা করতঃ সারারাত পবিত্র ইবাদত-বন্দেগী, পবিত্র যিকির-ফিকির, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দোয়া-মুনাজাতে কাটানো। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র শবে ক্বদর শরীফসহ পবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহ ব্যাপকভাবে পালনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বরাদ্দ ঘোষণা করা।
, ২৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৭ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি সম্মানিত হিজরত মুবারক উনার প্রায় ৪৯ বৎসর পূর্বে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের প্রায় ৩৬ বছর পূর্বে পবিত্র ৫ই ছফর শরীফ, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র মক্কা শরীফে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের ১০ম বৎসরে পবিত্র ২৬শে রমাদ্বান শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আযীমুশ শান সম্মানিত নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় দুনিয়াবী দৃষ্টিতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বয়স মুবারক ছিলেন ৪৯ বছর ৬ মাস ১৪ দিন আর সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত বয়স মুবারক ছিলেন ৪৫ বছর ৭ মাস ২১ দিন। সুবহানাল্লাহ! তিনি এককভাবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন ৪ বছর ২৫ দিন। সুবহানাল্লাহ! তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সার্বিকভাবে সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন ১৩ বছর ৫ মাস ১৬ দিন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন ১১ বছর ৯ মাস ১৭ দিন। সুবহানাল্লাহ! তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন ২২ হিজরী সনের পবিত্র ২৯ শে যিলহজ্জ শরীফ ইয়াওমুল খমীস শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তিনি দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন ৭০ বছর ১০ মাস ২৪ দিন। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র রওযা শরীফ সম্মানিত জান্নাতুল বাক্বী’ শরীফ উনার মাঝে অবস্থিত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র লাইলাতুল বরাত বা অন্যান্য রাত্রিগুলো যেরূপ নির্দিষ্ট পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তদ্রƒপ নির্দিষ্ট নয়। পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিনের বেজোড় রাত্রগুলোর যেকোনো রাত্রিতেই হতে পারে। তাই শেষ দশ দিনের প্রত্যেক বেজোড় রাত্রিতে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করার নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে। তবে হানাফী মাযহাবের ইমাম, ইমামে আ’যম হযরত ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যেহেতু ফতওয়া দিয়েছেন যে, ‘পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ২৭ তারিখ রাতে।’ তাই আমরা এ রাতে বিশেষভাবে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করে থাকি। অর্থাৎ এ রাতটি বিশেষভাবে ইবাদত-বন্দেগী, দোয়া-দুরূদ, তাছবীহ-তাহলীল, তওবা-ইস্তিগফারে কাটিয়ে থাকি। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র ক্বদর উনার রাত্রিতে কী ইবাদত-বন্দেগী করতে হবে তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়ে বলেন, * প্রথমতঃ বাজামায়াত পবিত্র ইশা, পবিত্র তারাবীহ ও পবিত্র বিতর নামায আদায় করতঃ পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করে সংক্ষিপ্ত নছীহত করে তওবা-ইস্তিগফার করে দোয়া-মুনাজাত করবে। * অতঃপর দুই দুই রাকায়াত করে ৪ অথবা ৬ অথবা ৮ অথবা ১০ অথবা ১২ রাকায়াত পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার নামায পড়বে। * অতঃপর ছলাতুত তাসবীহ উনার নামায পড়বে, যার দ্বারা মানুষের গুনাহ-খাতা ক্ষমা হয়। * পবিত্র যিকির-আযকার করবে, যার দ্বারা ক্বলব বা অন্তর ইসলাহ ও ইতমিনান হয়। * পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, যার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জিত হয়। * পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালা উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জিত হয়। * পবিত্র তাহাজ্জুদ উনার নামায পড়বে, যা দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য মুবারক হাছিল হয়। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতঃপর পুনরায় পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে খালিছ ইস্তিগফার ও তওবা করবে, যার মাধ্যমে বান্দা-বান্দীর সমস্ত গুনাহখাতা মাফ হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ সন্তুষ্টি মুবারক অর্জিত হয়। অর্থাৎ পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার বারাকাত, ফুয়ুজাত, নিয়ামত, রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত ইত্যাদি হাছিল করা যায়। * আর সর্বশেষ ছুবহে ছাদিকের পূর্বেই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করবে অর্থাৎ আখিরী মুনাজাত করবে। যার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হবেন ও উনার নিয়ামত লাভ হবে। তবে আখিরী মুনাজাত এতটুকু পূর্বে শেষ করবে যাতে রোযাদারগণ সাহরী খেতে পারে। ইনশাআল্লাহ প্রতি বছরের ন্যায় আজও আমাদের সুন্নতী জামে মসজিদে তরতীব মোতাবেক লাইলাতুল ক্বদরের ইবাদত-বন্দেগী করা হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)