মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশ রাত্রির কসম।’
আজ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে। যদি চাঁদ দেখা যায়, তবে আজ বাদ মাগরিব থেকেই পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু হয়ে যাবে। আর যদি আজ চাঁদ দেখা না যায়, তবে আগামীকাল বাদ মাগরিব থেকে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু হবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- চাঁদ দেখা যাওয়ার পর থেকে পবিত্র কুরবানী করা পর্যন্ত চুল, নখ, মোচ বা গোঁফ ইত্যাদি কাটা থেকে বিরত থাকা, রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা, দোয়া করা, দিনে রোযা রাখা। আর প্রত্যেক সামর্থ্যবান ব্যক্তির জন্য পবিত্র ঈদ উনার দিনে পবিত্র কুরবানী করা।
, ২৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ০৭ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশ দিন উনার অন্যতম একটি আমল হচ্ছে হাত, পায়ের নখ এবং শরীরের চুল ও মোচ বা গোঁফ ইত্যাদি না কাটা। অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার চাঁদ উঠার পর থেকে পবিত্র কুরবানী করার আগ পর্যন্ত এগুলো কাটা থেকে বিরত থাকা। এ প্রসঙ্গে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশ দিন শুরু হবে, আর যারা পবিত্র কুরবানী করার নিয়ত করেছে তারা যেন চুল ও নখ না কাটে।” উল্লেখ্য, এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যদিও কুরবানীদাতার কথা উল্লেখ রয়েছে, অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যারা পবিত্র কুরবানী করবে না তাদের কথাও উল্লেখ আছে। অর্থাৎ যারা পবিত্র কুরবানী করবে অথবা করবে না উভয়ের জন্যই এই আমল পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। মূলকথা হলো, যারাই পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশদিন চুল, নখ, মোছ বা গোঁফ কাটা থেকে বিরত থাকবেন, উনারা প্রত্যেকে একটি করে পবিত্র কুরবানীর ছওয়াব লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “বান্দা-বান্দী যত ইবাদত করে থাকে তন্মধ্যে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশ দিন উনার ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সবচেয়ে বেশি প্রিয়। প্রতিদিনের রোযা- এক বৎসর রোযার সমান; প্রতি রাতের ইবাদত পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার রাতের ইবাদতের সমান ফযীলতপূর্ণ।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “বান্দা-বান্দী যে সকল নেক আমল করে তন্মধ্যে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশ দিন উনার রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক পছন্দনীয়।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র আরাফা উনার (৯ই পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার) রোযা বান্দার এক বৎসর পূর্বের ও এক বৎসর পরের গুনাহসমূহ মিটিয়ে দেয়।” সুবহানাল্লাহ! তাই যাদের পক্ষে সম্ভব তারা যেন পহেলা পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ থেকে ১০ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ তারিখ পর্যন্ত রোযা রাখে। অর্থাৎ ৯ তারিখ পর্যন্ত রোযা রাখা। আর ১০ তারিখে পবিত্র কুরবানীর গোশত দিয়ে খাদ্য খাওয়া শুরু করা। এতে এক রোযার ছওয়াব পাবে। তা না হলে ৩টি রোযা রাখা। আর তাও সম্ভব না হলে ৯ যিলহজ্জ শরীফ তারিখে রোযা রাখা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার প্রথম দশদিন উনার আমলের মধ্যে আরেকটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আমল হচ্ছে পবিত্র কুরবানী করা। এ প্রসঙ্গে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আদম সন্তান ইয়াওমুন নহর বা পবিত্র কুরবানী উনার দিন যা আমল করে তন্মধ্যে রক্ত প্রবাহিত করা বা পবিত্র কুরবানী করা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক প্রিয়।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার হক্ব আদায় করা। অর্থাৎ ১লা যিলহজ্জ শরীফ থেকে ১০ই যিলহজ্জ শরীফ পর্যন্ত চুল, নখ, মোচ বা গোঁফ ইত্যাদি কাটা থেকে বিরত থাকা, রোযা রাখা, রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা, দোয়া করা আর খাছ করে পবিত্র ঈদ উনার রাতে দোয়া করা এবং প্রত্যেক সামর্থ্যবান ব্যক্তির জন্য পবিত্র ঈদ উনার দিনে পবিত্র কুরবানী করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)