আজকের এ পর্বে ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে কিছু সংবাদ সংযুক্ত করা হলো
ওহাইওতে নিষিদ্ধ লিঙ্গ পরিবর্তনের অপারেশন
, ১৮ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
শিশুদের স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত লিঙ্গের পরিবর্তনে যে কোনো ধরনের অপারেশন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওতে। একইসঙ্গে নারীদের ক্রীড়া দলগুলোর যে কোনো পর্যায়ে ট্রান্সজেন্ডারদের অন্তর্ভুক্তিতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
গত বুধবার (২৪ জানুয়ারি) এ বিষয়ে চূড়ান্ত আইন প্রণয়ন করেন অঙ্গরাজ্যটির আইনপ্রণেতারা। এদিন জেন্ডার বিষয়ে আরও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সিনেট। শিশুদের ক্ষেত্রে জেন্ডার অ্যাফার্মিং কেয়ার বা লৈঙ্গিক পরিচয় ফুটিয়ে তোলে এমন কোনো সেবা নিষিদ্ধ করা হয়েছে একইদিন।
রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি গ্যারি ক্লিক এই বিলটি উত্থাপন করে বলে, 'ওহাইও সিনেট নারী ও শিশুদের সুরক্ষার জন্য যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তা অত্যন্ত দারুণ।'
৩ মাস পর থেকে এই আইন কার্যকর হবে। নতুন এই আইনের ফলে রাজ্যটির কোনো চিকিৎসক শিশুদের স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত লিঙ্গের পরিবর্তনে কোনো অপারেশন করতে পারবেন না।
////////////
নারী থেকে পুরুষ হতে গিয়ে জানলেন তিনি ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা!
প্রকাশ : ২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০১
রূপান্তরিত হওয়ার সময় নিজেকে অন্তঃসত্ত্বা জানলো ইতালির এক রুপান্তরকামী নারী। পুরুষ হওয়ার প্রক্রিয়ার অন্তিম পর্যায়ে এসে দেশটির একটি হাসপাতালে জরায়ু অপসারণে অস্ত্রোপচার করতে যায়। এসময় তাকে ৫ মাসের গর্ভবতী বলে জানায় চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) মাকির্ন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট এই খবর জানিয়েছে।
ইতালির সংবাদমাধ্যমগুলোতে ওই নারীর পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে। তাকে শুধু ‘মার্কো’ নামে উল্লেখ করা হয়েছে।
টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই একটি স্তন অপসারণ করেছে মার্কো। এরপর জরায়ু অপসারণের জন্য রোমের ওই হাসপাতালে যায় সে নারী। সেখানেই চিকিৎসার সময় তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি জানা যায়।
‘এই পরিস্থিতি ভাষায় ব্যাখ্যা করা কঠিন’
খবরটি প্রথম প্রকাশ করেছিল স্থানীয় সংবাদমাধ্যম লা রিপাব্লিকা। সংবাদমাধ্যমটিকে জিউলিয়া সেনোফন্তে নামের এক চিকিৎসক জানিয়েছে, মার্কোর ‘অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি জানার পর আমাদের প্রথম কাজই ছিল অবিলম্বে তার হরমোন থেরাপি বন্ধ রাখা।’
তবে জেন্ডার থেরাপির বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছে, এই অবস্থায় রূপান্তরকামী ওই নারীর ভ্রূণটি ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
সেনোফন্তে বলছিলে, অবিলম্বে থেরাপি বন্ধ করা না হলে কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে। বিশেষ করে গর্ভের প্রথম তিন মাস ঝুঁকিপূর্ণ। এটি শিশুর অঙ্গ বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।’
সে আরও বলে, ‘এটি ভাষায় ব্যাখ্যা করা কঠিন। তবে এর সবই নির্ভর করছে ব্যক্তির গ্রহণ করা টেসটোসটেরন ডোজ বন্ধ রাখার সময়কালের ওপর।’
এদিকে, টাইমস অব লন্ডন সেনোফন্তের বরাত দিয়ে বলেছে, পিতা-মাতার শরীরে উচ্চ মাত্রার নারী বা পুরুষ হরমোনগুলোর আধিক্য কার্ডিওলজিক্যাল ঝুঁকি বহন করে। কেননা, এর ফলে রক্তচাপ এবং রক্ত জমাট বাঁধা প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দেয়।
সেনোফন্তে বলেছিলে, হরমোন থেরাপি নারীর স্বাভাবিক মাসিক চক্রে বাধা সৃষ্টি করে। তবে এটি গর্ভনিরোধক নয়। এসময় একজন নারীর স্বাভাবিক ডিম্বস্ফোটন ঘটে এবং গর্ভধারণের ঝুঁকি থাকে।’
///////////////
শরীফ থেকে শরীফা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে সেই শিক্ষক ক্লাসে ফিরছে
প্রকাশিত: ১৮:২০, ২৮ জানুয়ারি ২০২৪
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ মাহতাবের পর সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্প নিয়ে প্রতিবাদ করায় ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির (আইইউবি) শিক্ষক অধ্যাপক ড. সরোয়ার হোসেনকে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে সরিয়ে রাখা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের মুখে অধ্যাপক সরোয়ারকে ক্লাসে ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইইউবি।
রোববার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ক্যাম্পাসের ভেতরে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের মুখে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
জানা গেছে, সোমবার (২৯ জানুয়ারি) থেকে অধ্যাপক ড. সরোয়ার হোসেন ক্লাসে ফিরবে বলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। রোববার বেলা ১১টায় আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অফিস থেকে কর্মকর্তারা এসে ওই শিক্ষককে ক্লাসে ফেরানোর আশ্বাস দেয়। পরে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কর্মসূচি তুলে নেয় তারা।
শিক্ষার্থীরা বলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশ্বাসে আজকের মতো আন্দোলন স্থগিত করেছি। তবে তাদের কথায় কোন পরিবর্তন হলে আবারও আন্দোলনে নামবো আমরা।
ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সের সহযোগী অধ্যাপক অধ্যাপক ড. সরোয়ার হোসেন। গত ১৯ জানুয়ারি এক সেমিনারে সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পাঠ্যবইয়ের শরীফ থেকে শরীফা হওয়ার গল্পের অংশটুকু নিয়ে প্রতিবাদ করেন তিনি। তার এ প্রতিবাদের ভিডিও ভাইরাল হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে আর ক্লাসে না যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ওই সেমিনারে অধ্যাপক সারোয়ার জানায়, ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে আপনাদের যদি ভেঙে ভেঙে বুঝাইতাম তাহলে আপনারা রাতে ঘুমাইতে পারবেন না। ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু মারাত্মক ইস্যু। আমি এ বিষয়ে ছয় বছর পিএইচডি করেছি।
‘ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়কে আমার সন্দেহ হয়েছিল’ উল্লেখ করে জানায় যে, ওই কারণে চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলাম। ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু বুঝতে হলে জনস্বাস্থ্য বুঝতে হবে। তাহলে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুটা বুঝতে পারবেন। সমকামিতা কোনো আলোচনার বিষয় না। এর কারণে কওমে লূত ধ্বংস হয়েছে। সব ধর্মে নিষিদ্ধ এ সমকামিতা। গতকাল শুনলাম আমার প্রতিষ্ঠান আমার জন্য পলিসি তৈরি করেছে। যেন চাকরি খেয়ে দিতে পারে। ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে যে কথা বলবে তার চাকরি খেয়ে দিতে পারবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। সপ্তম শ্রেণির বইতে শরীফ থেকে শরীফার গল্প আছে। মনে মনে নারী এবং মনে মনে পুরুষ, এটা ভয়ংকর জিনিস।
তিনি বলেন, আমার লাইফ ঝুঁকির মধ্যে, আপনারা কি জানেন? আমার পেছনে অনেক লোক ঘুরছে। আমি বাইরে যেতে পারি না। আমাকে টার্গেট করে ওরা কমপ্লেইন করেছে, চাপে ফেলেছে। আমি বললাম এটা কীভাবে সম্ভব। আমরা জাতি গঠন করি। আমরা চাই সাসটেইনেবল সোসাইটি হোক, আমরা কি চাই অসুস্থ সোসাইটি হোক?’
এর আগে গত শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইন্সটিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে আয়োজিত এক সেমিনারে অংশগ্রহণকারীদের ৮০ টাকা দিয়ে বইটি বাজার থেকে কিনতে বলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ মাহতাব। পরে বইয়ের ট্রান্সজেন্ডারের গল্প থাকা দুটি পাতা ছিঁড়ে আবার দোকানে ফেরত দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি। সেমিনারে তিনি সপ্তম শ্রেণির বই নিয়ে সমালোচনাও করেন। আর সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড করেন। এই ঘটনার পর রোববার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় নিজের ফেসবুকে মাহতাব লেখেন, আমাকে এইমাত্র ফোন করে জানানো হয়েছে যে, আমি যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আর ক্লাস নিতে না যাই। এপরই এরপর সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। এই একই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. সরোয়ার হোসেন।
///////////////
হিজড়াদের পুঁজি করে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ মত চালুর চেষ্টা চলছে
প্রকাশিত: ১৮:২০, ২৮ জানুয়ারি ২০২৪
‘হিজড়া সম্প্রদায়কে পুঁজি করে বাংলাদেশে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ মতবাদ চালুর চেষ্টা চলছে। ধর্মীয় সংস্কৃতি ও প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করলে এ বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলবে।
’রবিবার (২৮ জানুয়ারি) ট্রান্সজেন্ডার মতবাদকে শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে আয়োজিত এক প্রতিবাদ কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) একদল শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এ মন্তব্য করেন। ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্টের বিরুদ্ধে কথা বলায় ডক্টর মোহাম্মদ সরোয়ার ও আসিফ মাহতাবের ওপরে করা ব্রাক ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষের আচরণের প্রতিবাদে ঢাবির স্মৃতি চিরন্তনের পাদদেশে এ প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন হয়।
ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম জানায়, হিজড়াদের সমাজে শিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য সরকারের যে উদ্যোগ, তাকে আমরা আহ্বান জানাই। কিন্তু যারা হিজড়াকে পুঁজি করে ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ চালু করার চেষ্টা করছে, আমরা তাদের নিন্দা করি। ড. সরোয়ার ও আসিফ মাহতাবকে তাদের স্বপদে ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি বলেন, ঢাবির ভর্তি সার্কুলারে ট্রান্সজেন্ডার শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সময়সীমা শেষ হওয়ার পরও তা পরিবর্তন করা হয়নি। আমরা অপেক্ষা করছি। প্রয়োজনে আরও বড় কর্মসূচি দেব। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক আবু ইউসুফ বলেন, হিজড়া আর ট্রান্সজেন্ডার এক নয়। আল্লাহ তায়ালা সমকামিতাকে হারাম করেছেন। যারা লূত সম্প্রদায় বা সমকামিতায় লিপ্ত, তাদের উভয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ।
তিনি আরও জানান, আমাদের শিক্ষাক্রমের সিলেবাসে ট্রান্সজেন্ডারসহ যে সমস্যাগুলো আছে, সেগুলো পুনঃনীরিক্ষণ করে সমাধান করার জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান করছি। ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোস্তফা মনজুর বলেন, বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে যে খসড়া আইন চলছে বা পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ আইন করার প্রচেষ্টা হচ্ছে। সেটি এখানেই থামিয়ে দেওয়া হোক।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)