নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে (কিয়ামতের দিন, মুছীবতের দিন) ঐ ব্যক্তিই পুলছিরাতের উপর অটল ও স্থির থাকবেন, যিনি আমার পবিত্রতম হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মুহব্বত মুবারক করবেন। ” (সুবহানাল্লাহ)
আখেরী যামানার ফিতনা ফাসাদ থেকে নাজাত লাভের একমাত্র উপায় হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা তথা অনুসরণ অনুকরণ করা, জীবনের সকল ক্ষেত্রে উনাদেরকে আদর্শ রূপে গ্রহণ করা।
তাই, প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরন করা এবং উনাদেরকে উছীলা হিসেবে গ্রহণ করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক হাছিল করা।
, ২৭ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৫ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৮ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দ্বীন ইসলাম উনার মূল ভিত্তি-ই হলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহাব্বত মুবারক। অন্য বর্ণনায় হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ আল বাযালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম হলাম পবিত্র জান্নাত উনার একটি বৃক্ষ। পবিত্র দ্বীন ইসলাম হচ্ছে উহার শাখা। যে ব্যক্তি পবিত্র দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরবে, সে ব্যক্তিই মহান আল্লাহ পাক উনাকে পাওয়ার সঠিক পথ পেয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি চার শ্রেণী লোকের জন্য কিয়ামতের দিন অবশ্যই সুপারিশ করবো অর্থাৎ দুনিয়া-আখিরাতে সর্বস্থানে সব সময় তাদের জন্য সুপারিশ করবো- ১) যে ব্যক্তি আমার পবিত্রতম বংশধর তথা আমার পবিত্রতম আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তা’যীম-তাকরীম, ইয্যত-সম্মান মুবারক করবেন। ২) যে ব্যক্তি আমার পবিত্র আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের চাহিদা পুরা করবেন তথা উনাদের মালি তথা আর্থিক খিদমতে মুবারক-এ যারা আঞ্জাম দিবেন। ৩) যে ব্যক্তি আমার পবিত্র আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কোন কাজের বা খিদমতের প্রয়োজনে শারিরীক খিদমতের আঞ্জাম দিবেন তথা জান-প্রাণ দিয়ে উনাদের খিদমত মুবারক-এ আঞ্জাম দিবেন- আমি তার জন্য কিয়ামতের দিন- মুছীবতের দিন অবশ্যই সুপারিশ করবো তথা সুপারিশ করে পবিত্র জান্নাত-এ প্রবেশ করিয়ে দিব। সুবহানাল্লাহ! ৪) যে ব্যক্তি তার কলব বা অন্তর দ্বারা এবং যবান বা মুখ দ্বারা উভয় দিক থেকে আমার পবিত্রতম আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করবেন, আমি কিয়ামতের দিন তাকে শাফায়াত করে পবিত্র জান্নাতে প্রবেশ করিয়ে দিব। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আব্দুল মুত্তালিব ইবনে রবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! ততক্ষণ পর্যন্ত কোন মুসলমান ব্যক্তির অন্তরে পবিত্র ঈমান দাখিল হবে না (হাক্বীক্বীভাবে ঈমানদার হবে না) যতক্ষণ পর্যন্ত সে ব্যক্তি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্রতম সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য, আমার অতি নিকটতম পবিত্রতম বংশধর তথা পবিত্র আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত না করবে। ” অর্থাৎ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত মুবারকই পবিত্র ঈমান।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে (কিয়ামতের দিন, মুছীবতের দিন) ঐ ব্যক্তিই পুলছিরাতের উপর অটল ও স্থির থাকবেন, যিনি আমার পবিত্রতম হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অন্তরের অন্তরস্থল থেকে মুহব্বত মুবারক করবেন। (সুবহানাল্লাহ)
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আখেরী যামানার ফিতনা ফাসাদ থেকে নাজাত লাভের একমাত্র উপায় হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা তথা অনুসরণ অনুকরণ করা, জীবনের সকল ক্ষেত্রে উনাদেরকে আদর্শ রূপে গ্রহণ করা। আর উনাদের অনুসরণ করতে হলে উনাদের সম্পর্কে জানতে হবে, আলোচনা করতে হবে। যে যাকে মুহাব্বত করে তার আলোচনাই অধিক করে। তাই উনাদের আলোচনা করলে, উনাদের আদর্শ মুবারক গ্রহণ করলেই উনাদের প্রতি মুহাব্বত বুঝা যাবে। অন্যথায় মুহাব্বত বুঝা যাবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, বলা হয়ে থাকে, মুহাব্বতে তিতাটাও মিষ্টি হয়ে যায়। কেউ যখন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহাব্বত করবে তখন উনাদের আদর্শ মুবারকও পালন করতে ভালো লাগবে। আর উনাদের প্রতি মুহাব্বত না থাকলে অন্য দিকে রুজু হয়ে যাবে, ফলে উনাদের আদর্শ মুবারকও গ্রহণ করা হবে না। বর্তমান যামানায় দেখা যায়, মানুষ ফাসিক-ফুজ্জার, কাফির-মুশরিকদের আদর্শ নিয়ে ব্যাতিব্যস্ত। মুসলমানগণ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের আদর্শ মুবারক উনার অনুসরণ করা থেকে দূরে সরে গেছে। আসলে উনাদের মুহাব্বত ও অনুসরণের প্রতি গুরুত্ব বর্তমান যামানার নামসর্বস্ব মুসলমানদের অন্তরে নেই বলেই তাদের ঈমানী শক্তিও নেই।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করো। যেমন দুই চোখ ব্যতীত মাথা সঠিক পথে চলতে পারে না। ’ আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ব্যতিত কায়িনাতবাসীর কোন উছীলা নেই, ঈমান নেই, আমলের কবুলিয়ত নেই, নাজাতের নিশ্চয়তা নেই। উনারাই সব কিছুর মূল এবং মালিক
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ঈমান, আমল, নাজাত ও কামিয়াবীর মূল। উনারাই কায়িনাতবাসীর জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ উছীলা মুবারক। তাই, প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরন করা এবং উনাদেরকে উছীলা হিসেবে গ্রহণ করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ তায়াল্লুক-নিসবত মুবারক হাছিল করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সুন্নত মুবারক পালনরে অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। " পরকালরে তুলনায় দুনযি়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যখন তোমরা কাউকে আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিতে দেখবে তখন তোমরা বলবে, তোমাদের এ মন্দ কাজের জন্য তোমাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে তিরস্কার করা, গালমন্দ করা কঠিন লা’নতের কারণ।
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা পবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলের জন্যই ফরয।
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!¬
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পর্দা বা বোরকা মুসলমানগণ উনাদের দ্বীনি অধিকার আর খাছ করে মুসলিম মহিলাগণ উনাদের সম্মান এবং ব্যক্তিত্বেরও প্রতীক।
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অন্তর থেকে বদ খাছলতসমূহ দূর করে দিয়ে পবিত্র নেক খাছলতসমূহ পয়দা করার মাধ্যমেই হাক্বীক্বী ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ সম্ভব। মুহলিকাতের (বদ খাছলত) কারণে ক্বলব বিনষ্ট হয়। আর মুনজিয়াতের (নেক খাছলত) কারণে ক্বলব পরিশুদ্ধ হয়।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সমুন্নত শান-মান মুবারক নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ করা, উনাদের সমালোচনা করা সুস্পষ্ট হারাম, কুফরী ও কবীরাহ গুণাহ এবং কঠিন লা’নতগ্রস্ত হওয়ার কারণ। মূলত, উনারাই হচ্ছেন ঈমান এবং জান্নাতের মালিক। উনাদের প্রতি ঈমান না আনলে ঈমানদার হওয়া যায়না। জান্নাতীও হওয়া যায়না।
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ বা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিবসসমূহ পালন করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)