আইএমএফ চায় আর্থিক নীতিতে সরাসরি প্রভাব
ঢাকায় চরম ব্যস্ত প্রতিনিধি দল, আইএমএফের ৩৮ শর্ত বাস্তবায়নে চাপ পড়ছে সাধারণ মানুষের ওপর, আইএমএফের কাছে জিম্মি হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা। সরকার কি বিদেশি ঋণের বিনিময়ে দেশে দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি করতে চায়?
, ১৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৯ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
আর্থিক খাতের সংস্কার পর্যবেক্ষণে ঢাকায় এসেছে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল। ৫ থেকে ১৭ জুলাই সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তারা। ঋণের প্রথম কিস্তি দেওয়ার পর শর্তের অগ্রগতি জানতেই আসছে আইএমএফের কারিগরি মিশন। এর আগে গত মার্চে সংস্থার প্রতিনিধি দল সফর করে গেছেন। তবে এবার এই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এবার যোগ হয়েছে বিশ্বব্যাংকের দুই সদস্য।
ঢাকা সফরের প্রথম দিনে ব্যস্ততম সময় পার করে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের (কারিগরি) মিশন। গত পরশু ঢাকায় নেমেই সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা একাধিক কর্মসূচিতে অংশ নেয় প্রতিনিধি দলটি। সকালে অর্থবিভাগের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি বৈঠকের মধ্য দিয়ে দিন শুরু করে একই বিভাগের সঙ্গে মধ্যমেয়াদি আর্থিক কাঠামোসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে একটি কর্মশালার মাধ্যমে প্রথম দিন শেষ করে।
চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচিতে আর্থিক খাতে ৩৮ ধরনের সংস্কারের শর্ত দেয় আইএমএফ। এবারের সফরে এর সঙ্গে আরও কয়েকটি নতুন জায়গায় সংস্কারের কথা বলছে সংস্থাটি। এর মধ্যে শেয়ারবাজার, বন্ড মার্কেট, রেপো, রিভার্স রেপো খাতের সংস্কার চেয়েছে আইএমএফ। বেসরকারি ব্যাংকের কর্তাদের সঙ্গেও তারা বৈঠক করবেন। ব্যাংক-বীমা, ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা, বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ডসহ বিভিন্ন আর্থিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে। সূত্র জানায়, চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকার নানা ধরনের সংস্কারে হাত দিয়েছে। এরই মধ্যে সরকারের নেওয়া এসব সংস্কারে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ। আইএমএফকে খুশি করতে সার, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে, ভর্তুকি কমানো হয়েছে, করছাড় কমানো হয়েছে। রাজস্ব বাড়াতে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও মুদ্রানীতি নমনীয় করে সুদহার বাড়ানো হয়েছে। মৌলিক এসব সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ। সূত্র জানায়, ঢাকা সফরের প্রথম দিনের প্রথম থেকে শেষ ভাগে অর্থবিভাগের সঙ্গে একটি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়। এতে জাতীয় সঞ্চয়, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বৃদ্ধি ও সরকারের মধ্যমেয়াদি বাজেট ফ্রেমওয়ার্ক বিষয়ে বিভিন্ন রকমের নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) দেশের আর্থিক খাতে আরও সংস্কার চায়। সরকারের আর্থিক নীতি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলতে চায় আইএমএফ।
সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ঋণ নেওয়া কমানোরও শর্ত রয়েছে আইএমএফের। আইএমএফ বলেছে, সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া ঋণ কমিয়ে চার ভাগের একভাগে নিয়ে আসতে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে পরিকল্পনা নিতে হবে। চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয়ের পদ্ধতি চালু করতে হবে। এ প্রস্তাব করা হয়েছে মূলত জ্বালানি খাতে ভর্তুকি কমাতে। এ পরামর্শের কারণ অগ্রাধিকারমূলক খাতের জন্য ব্যয় বাড়ানো। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে সুদহারে করিডোর পদ্ধতিতে যেতে হবে। সুদহার করিডর এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে সুদহারের বেঁধে দেওয়া সীমা ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহারে পরিচালনভিত্তিক পরিবর্তন করা যায়। একইভাবে জুনের মধ্যে আইএমএফের পদ্ধতিতে বৈদেশিক রিজার্ভের হিসাব শুরু করতে হবে। একই সময়ের মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার করতে হবে বাজারভিত্তিক। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জিডিপির হিসাব প্রকাশ করতে হবে।
বহুজাতিক সংস্থা অক্সফাম সম্প্রতি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘দ্য অ্যাসল্ট অব অস্টিয়ারিটি’ বা ‘কৃচ্ছ্রসাধনের নীতির অভিঘাত’। তাদের ভাষ্য, বিশ্বব্যাপী এই কৃচ্ছ্রসাধনের নীতি ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বা উন্নয়নশীল দেশগুলোকে এই নীতি গ্রহণে বাধ্য করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের ভূমিকা আছে। তাদের কুখ্যাত কাঠামোগত সমন্বয় কর্মসূচি (এসএপি) এক সময় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে উঠেছিল। উন্নয়নশীল দেশগুলোর ঋণের পরিমাণ এক সময় অনেক বেশি ছিল, যেমন বাংলাদেশের উন্নয়ন বাজেটের ৮০ শতাংশের ওপর এক সময় বিদেশি ঋণনির্ভর ছিল। এই কাঠামোগত সমন্বয় কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল, আন্তর্জাতিক ঋণদানকারী সংস্থাগুলোর ঋণ ফেরত পাওয়া নিশ্চিত করা। অক্সফামের প্রতিবেদনে এমন কথাই বলা হয়েছে।
এদিকে কর-জিডিপির হার ঋণপ্রাপ্তির প্রথম দুই বছর দশমিক ৫০ শতাংশ ও পরের বছর দশমিক ৭০ শতাংশ হারে বৃদ্ধির কথা বলেছে আইএমএফ। দেশের রাজস্ব প্রশাসনের প্রবণতা হচ্ছে, যারা কর দেন, তাদের ওপরই বাড়তি করের বোঝা চাপানো। আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকার সে পথেই যাবে বলে আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংকের মতো আইএমএফ এমন একটি সিন্ডিকেট যাদের ঋণের ফাঁদে যে দেশই পড়েছে সে দেশেই সামাজিক অস্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সংকট, দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। বলা হয়, আইএমএফ কোনো দেশকে জরুরি সংকটের সময় ঋণ প্রদান করে সহায়তা করে। কিন্তু বাস্তবিকপক্ষে তাদের এটা সহায়তা নয় বরং বাণিজ্য। তারা একটি নির্দিষ্ট সুদের বিনিময়ে এই ঋণ প্রদান করে থাকে। কিন্তু কয়েক বছর পর দেখা যায়, আইএমএফের ঋণের সুদ বিরাট আকার ধারণ করেছে। এ সুদ আদায় করতেই ঋণগ্রহীতা দেশে কর রাজস্বের ২০-৩০% ব্যয় হয়ে যায়। শুধু ঋণ শোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিতে হয়। এটা চলতেই থাকে। পরবর্তীকালে ঋণ শোধ করার পর দেশের উন্নয়ন করার জন্য অর্থ কমই থাকে।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, সরকার যদি সত্যিকার অর্থেই দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে চায়, জ্বালানি সংকট নিরসন করতে চায়, আমদানি-রফতানির মধ্যে ভারসাম্য আনতে চায় তাহলে সরকারের উচিত হবে, আইএমএফের এই ঋণের ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসা। দেশের প্রতিটি অর্থকরী খাতগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভর্তুকি প্রদান করা। রাজস্ব আয়ের পথগুলো সুগম করা। আভ্যন্তরিন আয় বৃদ্ধি করা। পাহাড়সম খেলাপি ঋণ আদায় করা। দুর্নীতি-লুটপাট নির্মূল করা। বিশেষ করে, কোনো পদক্ষেপ নেয়ার আগে জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)