নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আখিরী যামানায় কিছু মিথ্যাবাদী দাজ্জাল বের হবে, তারা এমন সব কথা বলবে যা তোমরা শোনা তো দূরের কথা; তোমাদের বাপ-দাদারাও কখনো শুনেনি।
অসংখ্য অগণিত পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ বিদ্যমান রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! মহাপবিত্র কালিমা শরীফ অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে- পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলামসহ অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করা। যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ যথাযথ মেনে উনার প্রতি সর্বোচ্চ আদব রক্ষা করে নিজের হুসনে যন ও ঈমান রক্ষা করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে-এরূপ কুফরী আক্বীদা ও বক্তব্য যারা প্রচার করছে, তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে উপযুক্ত শরয়ী শাস্তির ব্যবস্থা করা।
, ৩ রা জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৮ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্প্রতি কাদিয়ানী ফিৎনার চেয়েও ভয়ঙ্কর একটি ফিৎনা দেখা দিয়েছে। আর তাহলো মুসলমানদের ঈমানী কালিমা শরীফ “পবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ” লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অস্বীকার করা। নাউযুবিল্লাহ! একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা বিনষ্ট করে বেঈমান বানানোর উদ্দেশ্যেই মহাপবিত্র কালিমা শরীফ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তাদের বক্তব্য হলো- (১) মহাপবিত্র কালিমা শরীফ কোনো ছহীহ হাদীছ শরীফে নেই। নাঊযুবিল্লাহ! তাই তা পাঠ করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! (২) মহান আল্লাহ পাক উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক পাশাপাশি লিখা শিরক। নাউযুবিল্লাহ! অথচ একটি নয় দুটি নয় অসংখ্য অগণিত মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লিখিত মহাপবিত্র কালিমা শরীফ বিদ্যমান রয়েছে। কাজেই বলার অপেক্ষাই রাখেনা যে, মহাপবিত্র কালিমা শরীফ অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে- পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলামসহ অসংখ্য মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করা। অতএব যারা মহাপবিত্র কালিমা শরীফ অস্বীকার করছে তারা কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ও ব্যাখ্যাকার আল্লামা ইবনে হাজার আসক্বালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত নির্ভরযোগ্য ও মশহুর কিতাব “আল ইছাবাহ শরীফ” উনার ৩য় খ-ের, ৭৫১ পৃষ্ঠায়, ৮৭৮৮ নং পবিত্র হাদীছ শরীফে ছহীহ সনদে বর্ণিত আছে, “..... হযরত ইবনে বুরাইদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, হযরত আবূ যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও হযরত নুআইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা দুজন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম উনার মুবারক খোঁজে বের হন। আমি উনাদের সাথে ছিলাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম তিনি তখন এক পাহাড়ের আড়ালে ছিলেন। তখন হযরত আবূ যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কি নছীহত মুবারক করেন, আমরা তা শুনতে এসেছি। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি বলি ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। অতঃপর হযরত আবূ যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, তিনি ও উনার সাথী উনারা দু’জনেই উনার প্রতি পবিত্র ঈমান আনলেন। ” এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সনদ ছহীহ এবং সকল বর্ণনাকারীই ছিক্বাহ রাবী উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল আরিফীন, রঈসুল মুহাদ্দিছীন আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত নির্ভরযোগ্য ও মাশহুর কিতাব ‘আল জামিউছ ছগীর’ ১ম খ-ের, ৮৭১ পৃষ্ঠায় ৪১৮৬নং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার সময় আমি জান্নাতে প্রবেশের সময় উনার দু’পাশে তিনটি লাইন স্বর্ণাক্ষরে লেখা দেখি। প্রথম লাইনটি হলো- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। সুবহানাল্লাহ! দ্বিতীয় লাইনটি হলো- আমরা যে ভালো কর্ম পেশ করেছি, তা পেয়েছি। যা খেয়েছি তা থেকে উপকৃত হয়েছি। যা ছেড়ে এসেছি, তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তৃতীয় লাইনটি হলো- উম্মতরা হলো গুনাহগার, আর রব তায়ালা তিনি হলেন ক্ষমাশীল। ” ইমাম আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে ছহীহ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশ্বখ্যাত, সর্বজনমান্য নির্ভরযোগ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ছহীহ কিতাব ‘আল মু’জামুল আওসাত্ব লিত্ ত্বাবারানী শরীফ’ ১ম খ-ের ১২৫ পৃষ্ঠায় ২২১ নং মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম উনার ঝান্ডা মুবারক ছিল কালো এবং মুবারক পতাকাটি ছিল সাদা রঙের। এই পতাকায় লেখা ছিল “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। এ মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনাকারী উনারা সকলেই ছিক্বাহ রাবী উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অনুরূপভাবে ছহীহ মুসলিম শরীফসহ অসংখ্য নির্ভরযোগ্য তাফসীর ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাবে ‘পবিত্র কালিমা ত্বইয়্যিবা শরীফ’ সুস্পষ্টভাবেই উল্লেখ আছে। সুবহানাল্লাহ! এরপরও যারা বলে যে এ কালিমা শরীফ পাঠ করা শিরক তারা কি করে মুসলমান থাকতে পারে? মূলত তারা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত। অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ যথাযথ মেনে উনার প্রতি সর্বোচ্চ আদব রক্ষা করে নিজের হুসনে যন ও ঈমান রক্ষা করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে-এরূপ কুফরী আক্বীদা ও বক্তব্য যারা প্রচার করছে, তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে উপযুক্ত শরয়ী শাস্তির ব্যবস্থা করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতের পবিত্র ছলাত শরীফ ও পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ শুনেন এবং পাঠকারীদেরকে সরাসরি দেখেন এবং চিনেন। সুবহানাল্লাহ! যা উনার মহাসম্মানিত হাজির ও নাযির হওয়ারও একখানা সুস্পষ্ট ও অকাট্য দলীল।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ!
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- কাউকে কোন কাজে নিযুক্ত করার পর তাকে যথাযথ পারিশ্রমিক প্রদান করার পরও পারিশ্রমিকের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে গুলূল বা খিয়ানত তথা ঘুষ বলা হয়।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)