মন্তব্য কলাম
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
দ্বীন ইসলাম বিদ্বেষী বিধর্মী ও বিধর্মীদের চুক্তির কাছে মুসলমান কখনও নিরাপদ নয় (পর্ব-৬)
, ২৫শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩১ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
৩৭০ ধারা নিয়ে বিতর্ক
৩৭০ নং ধারা কি রদ করা যায়?
ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এই ধারা একটা অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা। স্বায়ত্তশাষনের ধারা ধীরে ধীরে ক্রমশই ক্ষীণ হয়ে আসছে। তখন কেন্দ্রের হাতে ছিল প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, যোগাযোগ ইত্যাদি। এখন তার পরিসর অনেক ব্যাপক। আইন বিশেষজ্ঞরা অবশ্য মনে করেন, ভারতীয় সংবিধানে কাশ্মীর সংক্রান্ত ৩৭০ নং ধারা রদ করার প্রক্রিয়া সহজ নয়। সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা আছে সংসদের। রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞপ্তি জারি করে তা সংশোধন করতে পারেন। অবশ্য তা রাজ্যের গণপরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে। এছাড়া এটা কেন্দ্র ও রাজ্যের সম্পর্কের মৌলিক ভিত্তি, তাই তা সংশোধন করা যাবে না।
কাশ্মীরের বিশিষ্ট আইনবিদ তাসাদাক হোসেনের মতে, ঐ ধারা রদ করতে হলে প্রথমে সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভা এবং উচ্চকক্ষ রাজ্যসভা - উভয় সভাতেই রদ করা সংক্রান্ত প্রস্তাব পাস করাতে হবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায়। তারপর সেই প্রস্তাবটিকে অনুমোদন পেতে হবে জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভায় দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে, যেটা কার্যত অসম্ভব। কোনো রাজ্যের কোনো রাজনৈতিক দল তা করতে চাইলে তাদের অস্তিত্বই হয়ে পড়বে বিপণœ। রাজ্যে জ্বলে উঠবে আগুন।
উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অঙ্গ ছিল না। ছিল হরি সিং-এর স্বাধীন রাজতন্ত্র। কিন্তু ১৯৪৭ সালের ২২শে অক্টোবর পাকিস্তানি উপজাতি হানাদার বাহিনী কাশ্মীর আক্রমণ করলে, উপয়ান্তর না দেখে হরি সিং ভারতের কাছে সেনা সাহায্য চান ‘ইনস্ট্রুমেন্ট অফ অ্যাকসেশন’, অর্থাৎ ভারতভুক্তির শর্তে। তাতে জম্মু-কাশ্মীরকে ৩৭০ নং ধারা অনুযায়ী স্বায়ত্তশাসনের বিশেষ মর্যাদা দেবার সংস্থান রাখা হয়।
কিন্তু বর্তমান কুখ্যাত মোদী সরকারই শুধু ৩৭০ ধারা বাতিল করেনি। ভারতীয় নাগরিকের শেষ আশ্রয় ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টও জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছে।
২০১৯ সালের ৫ই অগাস্ট ভারতের মুসলিম প্রধান জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের সাংবিধানিক বিশেষ মর্যাদা সংক্রান্ত সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করে কেন্দ্রীয় শাসন জারি করে মোদী সরকার। ওই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জম্মু ও কাশ্মীরের নিজেদের সংবিধান ও আলাদা পতাকার অধিকার দেয়া হয়েছিল। পূর্বতন জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য পুরোপুরি মুছে ফেলে একে লাদাখ এবং জম্মু-কাশ্মীর নামে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে রূপান্তরিত করা হয়েছিল। এরপর সেখানে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে দীর্ঘদিন লকডাউন করে রাখা হয়েছিল।
৩৭০ অনুচ্ছেদটি জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ ধরনের স্বায়ত্বশাসন ভোগ করার অধিকার দিয়েছিল, যা রাজ্যটিকে নিজস্ব সংবিধান, আলাদা পতাকা এবং আইন তৈরি করার অনুমোদন দেয়। পররাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা এবং যোগাযোগ বিষয়ক ব্যাপারের নিয়ন্ত্রণ থাকতো কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে। ফলস্বরুপ জম্মু ও কাশ্মীর নাগরিকত্ব, সম্পদের মালিকানা এবং মৌলিক অধিকার সংক্রান্ত আইন নিজেরা তৈরি করার ক্ষমতা রাখতো। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের মানুষকে জম্মু ও কাশ্মীরে জমি কেনা এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা থেকেও বিরত রাখতে পারতো ঐ অনুচ্ছেদের বদৌলতে।
এই ৩৭০ ধারা এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ যোগ হয়েছিল ভারত ও কাশ্মীরের নেতাদের দীর্ঘ আলোচনার ভিত্তিতে।
মোদি এবং হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টি দীর্ঘসময় ধরে অনুচ্ছেদ ৩৭০ এর বিরোধিতা করে আসছে।
ভারতের শীর্ষ আদালতের এই রায়ের পর রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন মহল থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে।
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লা সমাজ মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটারে) রায় দানের বিষয়ে লিখেছেন- ‘হতাশ হয়েছি, কিন্তু হার মানিনি। লড়াই জারি থাকবে। এখানে পৌঁছতে বিজেপির কয়েক দশক লেগেছে। আমরাও দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। ’
জম্মু কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং ‘ডেমক্রেটিক প্রগ্রেসিভ আজাদ পার্টির’ গুলাম নবী আজাদও তার ‘হতাশা’ জানিয়েছেন। তার কথায়, “ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু-কাশ্মীরের মানুষদের কিছু বিশেষ সুবিধা দিত, যা তাদের জীবনধারণের এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ছিল। ”
৩৭০ ধারা নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্তের পর জম্মু ও কাশ্মীরের রাজা হরি সিংয়ের ছেলে এবং কংগ্রেস নেতা করণ সিং এ এনআই-কে বলে "আমি এই রায়কে স্বাগত জানাই। এখন এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে যা কিছু ঘটেছে তা সাংবিধানিকভাবে বৈধ...আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে অনুরোধ করছি যেন শীঘ্রই রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে আনার জন্য...। ''
নাগরিকত্ব, সম্পত্তির মালিকানা বা মৌলিক অধিকারের প্রশ্নেও এই রাজ্যের বাসিন্দারা বাকি দেশের তুলনায় বাড়তি কিছু সুবিধা ভোগ করে, আর ৩৭০ ধারাই তাদের সে অধিকার দিয়েছে। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মোদীর সরকার সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদে অনুযায়ী, জম্মু-কাশ্মীরের যে বিশেষ মর্যাদা ছিল তা বাতিল করে। বিলুপ্ত হয় ৩৭০ এর অন্তর্গত ৩৫-এ। পূর্ণ অঙ্গরাজ্যের মর্যাদাপ্রাপ্ত জম্মু-কাশ্মীরকে ভাগ করা হয় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখে।
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর ২০১৯ সালের ৫ই অগাস্ট ভারতের সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করার ঘোষণা দেয় ভারতের সরকার।
৩৭০ অনুচ্ছেদের কারণে জম্মু ও কাশ্মীর অন্য যেকোন ভারতীয় রাজ্যের চেয়ে বেশি স্বায়ত্বশাসন ভোগ করতো।
অনুচ্ছেদ ৩৭০ ভারতীয় রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরকে নিজেদের সংবিধান ও একটি আলাদা পতাকার স্বাধীনতা দিয়েছিল। এছাড়া পররাষ্ট্র সম্পর্কিত বিষয়াদি, প্রতিরক্ষা এবং যোগাযোগ বাদে অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে স্বাধীনতার নিশ্চয়তাও দেয়।
৩৭০ অনুচ্ছেদের সুবাদে কাশ্মীরের স্থায়ী বাসিন্দারাই শুধুমাত্র সেখানে বৈধভাবে জমি কিনতে পারতেন, সরকারি চাকরি করার সুযোগ পেতেন এবং সেখানে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন। ঐ অনুচ্ছেদ বিলোপ করার বিষয়টি বিজেপি'র পুরনো রাজনৈতিক এজেন্ডাগুলোর একটি ছিল।
পূর্বতন জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য পুরোপুরি মুছে ফেলে একে লাদাখ এবং জম্মু-কাশ্মীর নামে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে রূপান্তরিত করা হয়েছিল। ওই অনুচ্ছেদ বাতিলের পরে কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সেই সমস্ত মামলাকে একত্র করে জুলাই মাস থেকে প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে শুরু হয় এর ধারাবাহিক শুনানি।
গত চার বছরের বিভিন্ন সময়ে দায়ের করা এই মামলা গুলিতে সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ মেনে যে বিশেষ মর্যাদা ও সুবিধা দেওয়া হয়েছিল জম্মু-কাশ্মীরকে, তা রদ করার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে একাধিক প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। প্রশ্ন উঠেছিল, সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদে পরিবর্তন আনা এবং জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা সংসদের আছে? নাকি কেবল মাত্র ‘কনস্টিটিউয়েন্ট অ্যাসেম্বলি’ বা পূর্ববর্তী রাজ্যের গণপরিষদের সুপারিশের ভিত্তিতে করা যেতে পারে?
মামলা চলাকালীন, শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়েছিল, যে প্রক্রিয়ায় জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ করা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা হবে।
মামলা চলাকালীন এ বছর আগস্ট মাসে, আবেদনকারী পক্ষে থেকে শুনানিতে অংশ নিয়েছিলো আইনজীবী কপিল সিব্বল।
শুনানির শুরুতে তিনি বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের সিদ্ধান্ত আদৌ সাংবিধানিক পদক্ষেপ নয়। পুরোপুরি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। ”
আবেদনকারী কারা?
এই মামলায় মোট ২৩টি আবেদন করা হয়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে মুলত রয়েছেন, সুশীল সমাজ, আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। রয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীর পিপলস কনফারেন্স, পিপলস ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা-সাংসদ মহম্মদ আকবর লোন এবং জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মধ্যস্থতাকারী রাধা কুমার।
আবেদনকারীদের পক্ষে কপিল সিব্বল, গোপাল সুব্রহ্মণ্যমের মতো প্রবীণ আইনজীবীরা অনুচ্ছেদ ৩৭০-এর বিষয়ে নেওয়া কেন্দ্র সরকারের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন।
আবেদনকারী ও সরকার দু’পক্ষের বক্তব্য শোনার পরে, গত পাঁচই সেপ্টেম্বর এই মামলার রায় দান স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চ।
আবেদনকারীদের অভিযোগ
অনুচ্ছেদ ৩৭০-এর বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের ২০১৯ সালে নেওয়া পদক্ষেপ এবং জম্মু-কাশ্মীরকে কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলে ভাগ বিষয়ক পদক্ষেপকে রদ করার আবেদনই মূলত জানানো হয়েছে।
আবেদনকারীদের বক্তব্য, ভারতীর সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ একটি স্থায়ী বিধান ছিল। এর যে কোনও পরিবর্তনের ক্ষেত্রে রাজ্যের গণপরিষদের অনুমতি প্রয়োজন, যা ১৯৫৬ সালে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল।
আবেদনকারীরা আরও বলেছেন, ৩৭০ ধারা অপসারণের বিষয়টি ইন্সট্রুমেন্ট অফ অ্যাকসেশন-এর পরিপন্থী, যার মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের অংশ হয়ে যায়। তাদের বক্তব্য, এটি জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নেওয়া একটি ‘রাজনৈতিক পদক্ষেপ’।
গণপরিষদকে বিধানসভা দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা যায় না কারণ তাদের কাজ আলাদা। শুধু তাই নয়, রাজ্যে যখন রাষ্ট্রপতি শাসন ছিল তখন এই সংশোধন করা যেতে পারে না। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নারিকেল দ্বীপে মানুষের চেয়ে কুকুরের মর্যাদা বেশী দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। মানুষ না খেয়ে মরছে, শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে, চিকিৎসার অভাবে মানুষ মরছে, বিদ্যুতের অভাবে অন্ধকারসহ নানা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সেদিকে নজর নেই, কার্যক্রম নেই, তৎপরতা নেই কিন্তু কুকুরের জন্য ৫০০০ ডিম ও চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জমাদী পাঠানো হচ্ছে
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঢাকা আর কত মারাত্মক দূষিত হলে ও বসবাসের অযোগ্য হলে এবং জনজীবন বিপর্যস্থ হলে বিকেন্দ্রীকরণ করার কথা উঠবে? কাজ শুরু হবে? সেন্টমার্টিন নিয়ে এত হৈচৈ আর ৩ কোটি লোকের জনপদ ঢাকা নিয়ে রহস্যজনক নীরবতা!
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)