অপুষ্টির কারণে প্রতিবছর বাংলাদেশের আর্থিক ক্ষতি প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা; দেশের ৫০ ভাগ শিশুমৃত্যুর কারণ অপুষ্টি; অপুষ্টিতে শিশুদের মধ্যে ব্যাপকভাবে বাড়ছে স্থুলতা।
দেশের জনগণের প্রতি রাষ্ট্রযন্ত্রের কি কোনই দায়বদ্ধতা নেই?
, ০৫ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২১ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ০৫ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশে অপুষ্টিতে কমছে উৎপাদনশীলতা। বছরে যার আর্থিক ক্ষতি প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের অগ্রগতি প্রচার করা হলেও এখনো প্রতি তিনজনে একটি শিশুর খাদ্য সংকট ও অপুষ্টিজনিত কারণে শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্যাপক অগ্রগতি প্রচার সত্ত্বেও বাংলাদেশে এখনো প্রায় চার কোটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। পছন্দ মতো খাবার খেতে পারে না এর বড় একটি অংশ। এদের মধ্যে অভুক্ত অবস্থায় দিন যাপন করে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ। পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শিশুদের মধ্যে স্থূলতা বাড়ছে। শহরের বস্তি ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তার অভাব লক্ষণীয়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের পুষ্টির স্তর উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতি সাধনকে রাষ্ট্র অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য বলিয়া গণ্য করিবে।’ অথচ স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে জাতীয় জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করে। ১৯৯৫ সালে সমন্বিত পুষ্টি প্রকল্প (বিআইএনপি), পরে দুই দফায় জাতীয় পুষ্টি প্রকল্প (এনএনপি) ও জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচি (এনএনপি) পরিচালনা করে সরকার। বিশ্বব্যাংকের ঋণের টাকায় পরিচালিত এসব কর্মসূচির দৃশ্যমান কোনো প্রভাব পড়েনি বলে দাবি করা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ন প্রতিবেদনে।
দেশের সামগ্রিক পুষ্টি-পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ ২০১৪ অনুযায়ী, দেশে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ৩৬ শতাংশের উচ্চতা ও ৩৩ শতাংশের ওজন বয়সের তুলনায় কম, আর ১৪ শতাংশ কৃশকায়। প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে শিশুরা খর্বকায় ও কৃশকায় হয়, তাদের ওজন হয় বয়সের তুলনায় কম। অপুষ্টির শিকার হলে শিশু বয়সের তুলনায় খাটো, ওজনে কম, শুকনো ও অপুষ্ট হয়। তাদের মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ভীষণভাবে বাধাগ্রস্ত হয়।
অপুষ্টির শিকার শুধু পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুরাই নয়; পাঁচ থেকে ১৮ বছর বয়সী, প্রসূতি, এমনকি পূর্ণবয়স্ক নারী-পুরুষদের মধ্যেও অপুষ্টি রয়েছে। মা হয়েছে, এমন নারীদের মধ্যে অপুষ্টির হার উদ্বেগজনকভাবে বেশি। মায়েদের অপুষ্টির কারণে নবজাতক ও দুগ্ধপোষ্য শিশুদেরও পুষ্টির অভাব ঘটে।
বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ অনুযায়ী, অপুষ্টির অঞ্চল ও অবস্থানভেদে তারতম্যের বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গ্রামাঞ্চলের শিশু এবং অশিক্ষিত মা আছে এমন পরিবার ও দরিদ্র পরিবারে শিশুদের বয়সের তুলনায় উচ্চতা, উচ্চতার তুলনায় ওজন এবং বয়সের তুলনায় ওজন কম।
বিডিএইচএস-এর প্রতিবেদনে শিশুর পুষ্টি-পরিস্থিতি বোঝাতে তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেয়া হয়। বিষয়গুলো হলো- বয়সের তুলনায় উচ্চতা, উচ্চতার তুলনায় ওজন এবং বয়সের তুলনায় ওজন। বিডিএইচএস-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, শহরাঞ্চলের শিশুদের তুলনায় গ্রামাঞ্চলের শিশুরা খর্বাকৃতির সমস্যায় বেশি ভুগছে।
বলাবাহুল্য, সবারই পুষ্টিজ্ঞান থাকা জরুরী। তবে মূল বিষয় হলো- পুষ্টিকর খাদ্যের সহজপ্রাপ্যতা আছে কিনা, মানুষের পুষ্টিকর খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে কিনে খাওয়ার সামর্থ্য আছে কিনা। এছাড়া শিশুরা টিকা পাচ্ছে কিনা, পরিবেশ যথেষ্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কিনা, রান্না করার পদ্ধতি কী ইত্যাদি বিষয়ের উপরও পুষ্টি-পরিস্থিতি নির্ভর করে।
প্রসঙ্গত, যে শিশুটি অপুষ্টির কারণে ধুঁকে ধুঁকে মরে গেল তার জন্য শোক-দুঃখ ও কষ্টবোধ কেবল আপনজনের। সমাজ ও রাষ্ট্রযন্ত্র এ ক্ষতিকে তেমন আমল নেয় না। পাশাপাশি যে শিশুটি অপুষ্টিকে জীবনসাথী করে বড় হচ্ছে, তার বিষয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রযন্ত্র না ভেবে পারে না। এমনকি অপুষ্টির শিকার হয়ে ঝরে পড়াদের ক্ষেত্রেও রাষ্ট্রযন্ত্র ও সমাজের দৃষ্টি ঘুরিয়ে রাখা কখনোই সাজে না। কারণ আজ যে শিশু সেই তো আগামী দিনের শ্রমজীবী, কর্মজীবী, পেশাজীবী। অর্থাৎ দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তাবে। আর তাদেরই একটি অংশ যদি অপুষ্টির মধ্যে বড় হয় তাহলে তাদের মেধার উপযুক্ত বিকাশ হয় না এবং কায়িক শ্রম করার যথেষ্ট শক্তিও তাদের থাকে না। মেধার উপযুক্ত বিকাশ না হলে তারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় তেমন সাফল্য পায় না। ফলে তাদের জন্য ভালো কর্মসংস্থানও জুটে না। এ কারণে তাদের অধিকাংশের পারিবারিক জীবন হয় একেবারেই আটপৌরে তথা অসচ্ছলতার মধ্য দিয়েই চলে তাদের। অথচ শিশু বয়স থেকে উপযুক্ত পুষ্টি পেলে তারা যেমন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারত, তেমনি তারা শিক্ষা-দীক্ষায় নিজের, পরিবারের ও জাতির জন্য অনেক সাফল্য বয়ে আনতে সক্ষম হতো।
তথ্যমতে, বছরে সর্বোচ্চ এক হাজার কোটি টাকা শিশু পুষ্টি খাতে ব্যয় করলে এ সমস্যা সহজেই সমাধান করা সম্ভব। সম্ভব একদিকে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি রোধ করা অপরদিকে পুষ্টিমান সম্পন্ন শিশু নাগরিক গড়ে তোলা।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, যে দেশে সেতু আর ফ্লাইওভার তৈরির বাজেট বারবার হাজার কোটি টাকা বাড়ে, সে দেশের জনগণের পুষ্টির জন্য একহাজার কোটি টাকা বরাদ্দ খুবই সোজা এবং চরম মানবিক। আর এই বিশেষ মানবিক ও সোজা কাজটিই সত্বর করে একটা সমৃদ্ধ জাতি উপহার দিবে এটাই সরকারের কাছে প্রত্যাশা।
মূলত, এসব বিষয় বাস্তবায়নের অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। এই অনুভূতি ও প্রজ্ঞা আসে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত মুবারক তথা মুবারক ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)