অন্যান্য দেশে অধ্যাপক হতে ২০ বছর লাগলেও বাংলাদেশে লাগে মাত্র ১২ বছর! গবেষণায় যোগ্যতা না থাকার পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পাচ্ছে নামধারী অধ্যাপকরা। গবেষণা কমছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, প্রশিক্ষণ না পেয়ে দেশ ছাড়ছে গবেষণায় উৎসাহী মেধাবীরা।
, ১৩ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১২ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, অধ্যাপক হওয়া সবচেয়ে সহজ হচ্ছে বাংলাদেশে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেক বিভাগেই অধ্যাপকের চেয়ে অন্য তিন পদের শিক্ষকের সংখ্যা কম। কারণ গবেষণা, প্রকাশনা থাকুক আর নাই থাকুক বাংলাদেশে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের পর একটা নির্দিষ্ট সময়ে সে অধ্যাপক হয়ে যায়। দেশে এখন অধ্যাপক কার্যত দুই প্রকার-পিএইচডি ডিগ্রিধারী (ডক্টরেট ডিগ্রি) ও পিএইচডি ছাড়া অধ্যাপক। পিএইচডি না করেই কর্মজীবনের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ (অভিজ্ঞতা) পূরণ করেই অনেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে যাচ্ছে। অথচ এরকম পদোন্নতি বিশ্বের কোনো দেশেই ঘটে না।
সাধারণত নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে হলে প্রথমে যোগদান করতে হবে রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। এর পরের পদ রিসার্চ ফেলো, তারপর লেকচারার, সিনিয়র লেকচারার। এই পর্যন্ত আসতে একজন শিক্ষকের প্রয়োজন হয় সাত থেকে আট বছর। এর পরের পদ রিডার এবং তারপর অধ্যাপক। এভাবে অধ্যাপক হতে পর্যাপ্ত গবেষণা ও পাবলিকেশনস থাকার পরও ২০ থেকে ২৫ বছর সময় লাগে। সেইসাথে, সাধারণত ১০ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা, আন্তর্জাতিকসহ জাতীয় কোনও জার্নালে অন্তত তিনটি থেকে ১৭টি প্রকাশনা এবং সহযোগী অধ্যাপক পদে অন্তত ৪ থেকে ৭ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলেই একজন শিক্ষক অধ্যাপক পদে নিয়োগের যোগ্য হয়। কিন্তু বাংলাদেশে অনেকটা সোজাসাপ্টা পদ্ধতি চলছে। এইসব যোগ্যতা থাকুক বা না থাকুক নামের আগে সেটে যাচ্ছে অধ্যাপক।
উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পিএইচডি গবেষণার বিকল্প হিসেবে চাকরির দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও কয়েকটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশনা হিসেবে থাকলে শিক্ষকদের অধ্যাপক পদে নিয়োগ বা পদোন্নতি দেয়া হয়। ঢাবি প্রশাসন সূত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। এর মধ্যে অন্তত ৫০০ জন অধ্যাপক রয়েছে। তাদের মধ্যে অন্তত ১০০ জন শিক্ষকেরই পিএইচডি নেই। অভিযোগ রয়েছে, এই শিক্ষকদের মধ্যে অন্তত ১০ থেকে ১৫ জন ন্যূনতম যোগ্যতা পূরণ না করেই অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) শিক্ষক প্রায় ৬৫০ জন। এর মধ্যে অধ্যাপক রয়েছে দেড়শ’ জনের মতো। তাদের মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ জন পিএইচডি ছাড়াই অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছে, শিক্ষায় গবেষণায় মনোযোগ আছে বিশ্বের এমন দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখন পিএইচডি ছাড়া অন্য কোনও বিকল্প শর্তে কাউকেই অধ্যাপক পদে নিয়োগ দেয়া হয় না। অথচ বাংলাদেশে বিকল্প শর্ত তো আছেই, বরং যত দিন যাচ্ছে ততই সে শর্তও সহজ করা হচ্ছে। ফলে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় এখন পিএইচডি ছাড়া অধ্যাপকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এদের মধ্যে কিছু সত্যিকারের মানসম্মত ব্যক্তি রয়েছেন ঠিকই, তবে বেশিরভাগ অধ্যাপকের মান নিয়ে প্রায়ই প্রশ্ন তোলে তাদের ডিগ্রিধারী সহকর্মী এবং শিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে, শুধু টাইটেল নির্ভর এই শিক্ষাব্যবস্থার কারণে ক্রমই নিম্নমুখী হচ্ছে দেশের শিক্ষার মান। শিক্ষকদের দক্ষতা ও মেধা নিয়েও প্রশ্ন তোলার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শুধু শিক্ষকই নন, গবেষকও। একজন শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে যেমন পাঠদান করেন, তেমনি তাকে গবেষণাও করতে হয়। জ্ঞানের নতুন নতুন দিক উন্মোচন করে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের সামনে তুলে ধরতে হয়। গবেষকদের গবেষণাকর্মের তত্ত্বাবধানও করার কথা একজন অধ্যাপকের। কিন্তু একজন অধ্যাপকের নিজেরই যদি গবেষণা করার অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে ওই প্রতিষ্ঠানই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রশ্ন ওঠে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষাদানের মান নিয়ে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যাপক পদটিই একজন শিক্ষকের জন্য সর্বোচ্চ পদ। সেখানে যোগ্যতম শিক্ষকেরই আসীন হওয়া উচিত। কিন্তু তা না হয়ে সেই পদে বসছে একজন অধ্যাপক নামধারী ব্যক্তি। যার অধ্যাপক হওয়ারই যোগ্যতা নেই।
প্রসঙ্গত, যে অধ্যাপকের মূল যোগ্যতাই হচ্ছে গবেষণা যদি সেটাই তার না থাকে তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এই অধ্যাপক পদে থাকা মানে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার করুন চিত্র প্রকাশ করে। এই রকম টাইটেলনির্ভর শিক্ষক নিয়োগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা কমে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের গবেষণার প্রতি উৎসাহ কমে যাচ্ছে। অথচ মৌলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম কাজ। বর্তমানে দেশের এক চতুর্থাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো গবেষণাই হচ্ছেনা। আবার যদি কথিত অধ্যাপকদের উপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের গবেষণামূলক প্রবন্ধ লেখায় উদ্বুদ্ধ করা হয় তাহলে তাও মানসম্মত না হওয়ায় আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতেও প্রকাশ পাচ্ছেনা। বিশেষজ্ঞদের মতে- এক্ষেত্রে শুধু যোগ্যতাহীন অধ্যাপকরাই দায়ী নয় এর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সরকারও দায়ী।
দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত অবকাঠামো তথা বরাদ্দ কম দেয়া হয়। যা নিত্যান্তই অপ্রতুল। আর এই সকল অনিয়মের কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে দেশের গবেষণানির্ভর উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন শুধু ডিগ্রি প্রদান প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা আরও করুণ।
শুধু তাই নয়- যারা গবেষণা না করেই অধ্যাপক হয়েছে তারা গবেষণা বুঝবে না এটাই স্বাভাবিক। ফলে তারা শিক্ষার্থীদের গবেষণা তত্ত্বাবধান করতে গিয়েও ভুল পদ্ধতিতে গবেষণা শেখায়। গবেষণা হয় নিম্নমানের। আর এর ফলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশী শিক্ষার্থী বিশেষ করে যারা গবেষণায় অত্যাধিক পরিমাণে আগ্রহী তারা নিম্নমানের প্রমাণিত হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণার ইতিহাস খুবই সম্ভাবনা ও চমকপ্রদ ছিলো। আর বর্তমানে শিক্ষাঙ্গনের এই গবেষণার হাল দেখে গণহারে দেশ ছেড়ে বিদেশে গিয়ে নিজেদের গবেষণার ক্ষেত্র তৈরী করছে শিক্ষার্থীরা। গত কয়েক বছরে হাজারও হাজার শিক্ষার্থী দেশ ছেড়েছে শুধুমাত্র তাদের গবেষণার প্রাপ্তি ঘটানোর জন্য। কারণ দেশে তারা উপযুক্ত প্রশিক্ষক পাচ্ছেনা গবেষণার জন্য।
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা বিভিন্ন সময় বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে থাকেন যে, বাংলাদেশ উন্নত ও শিক্ষিত জাতিতে পরিণত হচ্ছে। কিন্তু যখন বাংলাদেশে যোগ্যতাহীন নামধারী অধ্যাপকের কাছে গবেষণার উপযুক্ত প্রশিক্ষণ না পেয়ে একজন মেধাবী শিক্ষার্থী বিদেশে গিয়ে তার গবেষণার সব সিড়ি অতিক্রম করে সেই দেশের উন্নয়নে কাজে লাগছে তখন এই মেধাপাচারের চিত্র দেখে সরকার সংশ্লিষ্টদের এইসব চিড়েভেজানো দাবী ফোকলা হিসেবেই গণ্য হয়। লোকদেখানো হিসেবেই গণ্য হয়। এক্ষেত্রে সরকার যদি সত্যিকার অর্থে দেশের শিক্ষার্থীদের উন্নত ও সত্যিকারের গবেষণালুব্ধ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় তাহলে সরকারের জন্য অবশ্য কর্তব্য হবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই অধ্যাপক টাইটেলের ছড়াছড়ির প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। সত্যিকার অর্থে যাদের যোগ্যতা আছে, যারা গবেষণায় আগ্রহী, গবেষণায় দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং দেশের গবেষণা খাতকে উন্নত করতে পারবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের পদগুলোতে তাদেরই নিয়োগ দেয়া। এতে করে তাদের প্রশিক্ষণে শিক্ষার্থীরাও উন্নত হবে। দেশকে উপহার দিতে পারবে নিত্য নতুন গবেষণা। যা দিয়ে দেশ সত্যিকার অর্থে উন্নত হবে। আধুনিক হবে। বন্ধ হবে মেধা পাচার। দেশের মেধা দেশের কাজেই ব্যবহার হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)