পাঠ্যপুস্তুকে বার বার পবিত্র দ্বীন ইসলামের অবমাননা আর হিন্দুত্ববাদের প্রচারনা:
অনিচ্ছাকৃত ভুল বা ছাপার ভুল বলে পার পাওয়ার চেষ্টা করলেও আসলে তা কোন মতেই সত্য নয়।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষার সাথে নৈতিক শিক্ষা যুক্ত করে পবিত্র দ্বীন ইসলামকে অপূর্ণ ও হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! নতুন পাঠ্যক্রমে সব সাবজেক্টেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম এবং সম্মানিত মুসলমানকে অবহেলিত ও হেয় করে প্রকাশ করা হয়েছে। ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর এদেশে এসব বৈরী কাজ করা চরম আত্মঘাতী। (পর্ব-৩)
, ২৭ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১২ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৬ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
১. সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম পরিচয়ের প্রতিনিধিত্ব নেই।
পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে আমাদের মুসলিম সন্তানেরা তাদের আত্মপরিচয় জানবে এবং নিজস্ব সংস্কৃতিতে গড়ে উঠবে। দুঃখজনকভাবে আমাদের পাঠ্যপুস্তকে আমাদের মুসলিম পরিচয় অনুপস্থিত। মুসলিম পরিচয়কে প্রতিনিধিত্ব করে এমন কোনো প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা ও ইলাস্ট্রেশন নেই। উল্টো মুসলিম পরিচয়ের সাথে সাংঘর্ষিক কন্টেন্ট এড করা হয়েছে। ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের শহর। অথচ পুরো সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে মসজিদের ছবি নেই। বিপরীতে আছে প্রচুর মন্দিরের ছবি। বাংলাদেশ পৃথিবীর ২য় বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ। অথচ আমাদের বাচ্চাদের পাঠ্যবই দেখে মনে হবে এরা মুসলিম না, সবাই মূর্তিপূজারি।
২. হিন্দুত্ববাদের প্রশংসা করা হয়েছে।
এদেশে ব্রাহ্মণ্যবাদী আর্যরা এসেছে ইরান মতান্তরে জার্মানী থেকে। তারা এসে এই অঞ্চলের আদি বাসিন্দাদের ওপর অবর্ণনীয় অত্যাচার চালিয়েছে। তাদের এই অত্যাচারের ভিত্তি ছিল বর্ণপ্রথা। তারা নিজেদের বড় মনে করতো। স্থানীয়দের অচ্যুত, নীচু মনে করতো। স্থানীয়দের সাথে তাদের আচরণ ছিল মানবতার জন্য চরম অপমানের। জাত পাত ও বর্ণভেদ করে তারা মানুষকে মানুষের মর্যাদা দিত না। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শুদ্র এর চার ভাগে তারা মানুষকে ভাগ করেছে। শুদ্রদের তারা ঘৃণা করতো। তাদের সাথে একসাথে বসবাস, কথা বলা ইত্যাদি তো দূরের কথা। শুদ্ররা তাদের ছায়া মাড়ালেও তারা তাদের শাস্তি দিত। বর্তমান পাঠ্যপুস্তকে আর্যদের এই বর্ণপ্রথাকে পজেটিবলি উপস্থাপন করা হয়েছে।
ষষ্ঠ শ্রেণির সামাজিক বিজ্ঞান বইতে ১২৫ পৃষ্ঠায় আর্যদের বর্ণপ্রথা সম্পর্কে বলা হয়েছে আর্যরা যেহেতু শ্রেষ্ঠ ও সবচেয়ে ভালো, অনার্য বা অন্যান্য রেইসকে তাদের অধীনে ও শাসনে থাকলে অনার্যরাও উন্নতি করতে পারবে তাড়াতাড়ি- এই ছিল তাদের যুক্তি। অনেকে তখন তাদের এই ধারণাকে সঠিক বলে মনে করেছিলো।
এভাবে আমাদের বাচ্চাদের কাছে মানবতাবিরোধী ব্রাহ্মণ্যবাদীদের পজেটিবলি উপস্থাপন করা হয়েছে। এই ধরনের শয়তানি কোনো জাত হিন্দু রাজনৈতিক সভায়ও বলতে পারেনি। অথচ আমাদের পাঠ্যক্রমে তা সংযুক্ত করা হয়েছে। দ্বীন ইসলাম এসেছে মানুষের গোলামি থেকে মানুষকে মুক্ত করে মানবতার জয় নিশ্চিত করতে। সেখানে মুসলিমের সন্তানেরা ব্রাহ্মণ্যবাদীদের কবলে পড়ে গেল। এটা খুবই এলার্মিং।
৩. হিন্দুয়ানী ভাষা ও কালচারকে প্রধান্য দেওয়া হয়েছে।
বাংলায় মুসলিম ও হিন্দুদের মধ্যে ভাষাগত সামান্য কিছু প্রার্থক্য রয়েছে। যদিও সেগুলো শব্দ হিসেব ইসলামী শরিয়তে ম্যাটার করে না। কিন্তু সাংস্কৃতিক দিক থেকে ম্যাটার করে। যদি কোনো শব্দ, পোষাক ও আচরণ কোনো মুশরিক গোষ্ঠীকে প্রতিনিধিত্ব করে তবে সেটা ব্যবহার আমাদের জন্য নিষিদ্ধ। যেমন বাংলার মুসলিমরা ‘পানি’কে ‘পানি’ বলে, অন্যদিকে হিন্দুরা এটাকে ‘জল’ বলে। আমাদের ভাষাগত সংস্কৃতিতে এটা পানি, জল নয়। এদেশের আটানব্বই শতাংশ মানুষের ব্যবহার করা শব্দ পানি কিন্তু পাঠ্য প্রায়ই এই পানি শব্দটাকে জল হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটা হিন্দুত্ববাদী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৫২ নং পৃষ্ঠায় একটি অধ্যায়ের নাম করা হয়েছে রোদ, জল, বৃষ্টি। এটা সুস্পষ্ট হিন্দুত্ববাদী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন।
৪. দেব-দেবীর পরিচয়গুলো হাইলাইট করা হয়েছে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির সামাজিক বিজ্ঞানের পুরো বইতেই খুব দৃষ্টিকটুভাবে লক্ষ্য করা গেছে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর দেব-দেবীর নাম। সামাজিক বিজ্ঞান বই পড়ে একজন ছাত্রের স্বাভাবিকভাবে মাথায় যে বিষয়টা ইন্সটল হবে তা হলো, মানবজাতির সভ্যতার ইতিহাস মানেই হলো মূর্তিপূজার ইতিহাস। দেব দেবীকে শুধু পরিচয় করিয়ে দেওয়া নয়, তাদের প্রতি যাতে ভক্তি আসে সেই ব্যবস্থাও করা হয়েছে সামাজিক বিজ্ঞান বইতে।
সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ৫১-৭৬ পৃষ্ঠায় মিসরীয় সভ্যতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পুরো আলোচনায় মিসরের শাসক ফেরাউনদের উন্নত সভ্যতা(!), উন্নত সংস্কৃতি, তাদের দেব-দেবী ও উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অথচ ওরা যে মানবতার দুশমন ছিল তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এদেশের মুসলিমরা ফেরাউনদের বিরুদ্ধে কথা বলে তাই পাঠ্যক্রমে মূর্তিপূজারী ফেরাউনদের উন্নত ও সভ্য জাতি হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সামাজিক বিজ্ঞানের ৭৭ পৃষ্ঠায় মেসোপটেমীয় সভ্যতার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। এই সভ্যতার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে বলা হয়েছে দেব দেবীর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এই সভ্যতা তৈরি হয়েছে। অথচ সভ্যতাগুলো তৈরি হয়েছে ওহীর ভিত্তিতে ও একেশ্বরবাদের ভিত্তিতে।
রোমানদের সভ্যতা বিস্তার লাভ করেছে হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার অনুসরণের মাধ্যমে। অথচ সেটাকে কম গুরুত্ব দিয়ে বহু পূর্বের মুশরিকি ধারণাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। রোমানদের দেব দেবীর নাম মুখস্ত করানো হচ্ছে। সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ১০৫ পৃষ্ঠায় এগুলো উল্লেখ রয়েছে।
গ্রিক সভ্যতার ক্ষেত্রে শুধু দেব দেবীর নাম নয়। তাদের কাজ ও ক্ষমতার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। মনে হবে সে সামাজিক বিজ্ঞান বা ইতিহাস পড়ছে না। গ্রিক ধর্মগ্রন্থ পড়ছে। ইলাস্ট্রেশনের মাধ্যমে তাদের চিত্রও উপস্থাপন করা হয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ৯৯-১০০ পৃষ্ঠায় এসব বর্ণনা রয়েছে।
সামাজিক বিজ্ঞান বইটা মারাত্মকভাবে দূষণীয়। এই বই পড়লে মনে হবে মানবজাতির ইতিহাস মানেই হলো মূর্তিপূজা, দেব দেবীর ইতিহাস। পৃথিবীতে গড়ে উঠেছে মুশরিকদের ও মূর্তিপূজারীদের মাধ্যমে। এভাবে আমাদের শিশুদের মাথায় তারা বিষ ঢালছে।
৫. পরিকল্পিতভাবে মুসলিম বিদ্বেষ যুক্ত করা হয়েছে।
পাঠ্যবইয়ে মুসলিম সমাজ ও দ্বীন ইসলামের কোনো প্রতিনিধিত্ব তো নেইই, উল্টো পরিকল্পিতভাবে মুসলিম সমাজ ও দ্বীন ইসলামের প্রতি বিষোদগার করা হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের ৭১ পৃষ্ঠায় সেলিনা হোসেনের একটি প্রবন্ধ রয়েছে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন নামে। সেখানে ইচ্ছেকৃতভাবে মুসলিম সমাজের প্রতি ঘৃণা ছড়ানো হয়েছে। একই সাথে দ্বীন ইসলামের অত্যাবশ্যকীয় হুকুম ‘পর্দার’ ব্যাপারেও ঘৃণা ছড়ানো হয়েছে।
অথচ বাস্তবতা হলো এই দেশে ব্রাহ্মণ্যবাদী আর্য হিন্দুরা বৈশ্য ও শুদ্রদের পড়ালেখার সুযোগ থেকে বঞ্চিত রেখেছে। ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজির মাধ্যমে এদেশের নির্যাতিত হিন্দু সমাজ, বৌদ্ধ ও মুসলিমরা মুক্তি পেয়েছে ব্রাহ্মণ্যবাদী সেনদের কবল থেকে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সম্পর্কের নূতন সূচনা বাংলাদেশ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা পাকিস্তানের, প্রস্তুত রোডম্যাপও ভিসা ফি ছাড়াই পাকিস্তান যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গণমাধ্যমে ভারতের কুখ্যাত হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর বরাতে এসেছে “১৪০ কোটি ভারতীয় বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন” অথচ ভারতে অব্যাহতভাবে চলছে মুসলিম নির্যাতনের ভয়ঙ্কর আর পৈশাচিক সব কাহিনী প্রধান উপদেষ্টা “বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর কোনো নির্যাতন হবেনা” পরিপূর্ণ আশ্বাস ও আস্থা দিয়েছে
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)