সুজলা সুফলা বাংলাদেশের মানচিত্রে একটি শক্তিশালী ভূমিকা নিয়ে অবস্থান করছে শালবন। উদ্ভিদ ও প্রাণীকূলের এক বৈচিত্রময় মেলবন্ধন যেন শালবনের গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। একটি গবেষনায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে মোট শালবন এলাকা প্রায় ১,২১,০০০ হেক্টর অর্থাৎ দেশের বনভূমির শতকরা প্রায় ৩২ ভাগ। পরিমাণের দিক দিয়ে মোটামুটি ব্যাপক হলেও শালবন দেশের মাত্র কয়েকটি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে ছড়ানো। বেশির ভাগ বনাঞ্চল রয়েছে গাজীপুর, টাঙ্গাইল ও মোমেনশাহী জেলায়। এ বনাঞ্চল ভাওয়ালের গড় ও মধুপুরের গড় নামে পরিচিত। বৃহত্তর মোমেনশাহী ও টাঙ্গাইলের শালবন এলাকা বাকি অংশ পড়ুন...
নারীবাদীদের অবস্থা হলো,
১. নারীরা একক এক শক্তি পয়দা করতে যাচ্ছে।
২. নারীরা তাদের সমাজে পুরুষ সঙ্গী রাখতে নারাজ।
৩. পুরুষদেরকেও নারীবাদী হতে হবে।
৪. এরা সমাজে থাকতে চায় কিন্তু সমাজের ধার ধারে না।
৫. অনেক পুরুষের সাথে বহুগামী হতে চায়, কিন্তু লুকাতে চায় তাদের বিকৃত লালসা।
৬. সরকারী লাইসেন্স পাওয়া পতিতা বৃত্তির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহকে সানন্দে গ্রহণ করা এবং পতিতা হওয়ার উৎসাহ দেয়া।
৭. হারাম কাজে মশগুল অর্থাৎ প্রেম- প্রীতিকে বর্জন করার জন্য শরীয়তের বিধান অস্বীকার করা। নাউযুবিল্লাহ!
এখন কথা হলো, মুসলিম দেশে মুসলমান হয়েও যারা নার বাকি অংশ পড়ুন...
আওয়ামী লীগ নাকি হিন্দুর দল, নাস্তিকের দল। এটা কিন্তু এক সময় সবার মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। কিন্তু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে শেখ হাসিনা যখন বললো, “আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবে না” এ বক্তব্য মুনে মনে আশায় আলোর সঞ্চয় হলো, ক্ষমতায় আসল আওয়ামী লীগ। কিন্তু ক্ষমতায় এসে সেই প্রতিশ্রুতি ভুলে গিয়ে সংবিধানে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ‘পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ তুলে দিলো আওয়ামী লীগ সরকার। যার কারণে জনগণ সেই পুরোনো প্রবচনের বাস্তব প্রমাণ দেখতে পেল।
এখানে সরকারের মনে রাখতে হবে, সরকার যদি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে- “উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। ” (পবিত্র বুখারী শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছেÑ “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চন্দ্র ও সূর্যের ঘূর্ণন বা আবর্তনের সাথে রাত-দিনের বা তারিখের পরিবর্তনের বিষয়টি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যার কারণে চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী-প্রবর্তন করা হয়েছে হিজরী সন ও ক্যালেন্ডার। আর সূর্যের হিসাব অনুযায়ী প্রবর্তন করা হয়েছে শামসী সন ও ক্যালেন্ডার। এ দুটি সন ও ক্যালেন্ডারই মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত।
কাজেই, মুসলমানদের জন্য মুসলমানদের প্রবর্তিত সন ব্যতীত কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত কোনো সন ও ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা জায়িয নেই।
অত্যন্ত দুঃখজনক যে, আমাদের এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলম বাকি অংশ পড়ুন...
আপনি আপনার সন্তানকে স্কুল-কলেজে পাঠিয়ে শিক্ষিত(!) বানাচ্ছেন- এই আশা নিয়ে আপনি তার জন্য কতই না কষ্ট করছেন। তার জন্য কত শত টাকা-পয়সা খরচ করছেন। তার নিয়মিত স্কুলে যাওয়া তদারকি করছেন, পড়াশুনা ঠিকমত করছে কিনা সেটাও দেখাশুনা করছেন।
ভালো কথা! কিন্তু আপনি কি একবার আপনার সন্তান তার বইয়ে কি পড়ছে, কি শিখছে, কি দেখছে, সেটা একবারও দেখেছেন? তার বইগুলোর পাতাগুলো একবার খুলে দেখেছেন? তার সাথে এ নিয়ে কথা বলেছেন?
এ প্রশ্নগুলো করার পিছনে অবশ্যই কারণ আছে। বর্তমানে আমাদের দেশের শিক্ষানীতি, সিলেবাস ও পাঠ্যবই নিয়ে যে কত বড় ও কৌশলী চক্রান্ত হচ্ছে- সেটা হয় বাকি অংশ পড়ুন...
যুগে যুগে কাফিররা এবং তাদের অনুসারীরাই হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তাদের মতো মনে করতো। শুধু তাই নয়, সর্বপ্রথম ইবলীস শয়তান হযরত আবুল বাশার আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে বাশার তথা মানুষ বলে সিজদা করতে অস্বীকার করে। শাস্তিস্বরূপ তাকে সম্মানিত জান্নাত থেকে বের করে দেয়া হয় এবং তাকে ক্বিয়ামত অবধি অভিশপ্ত ও লা’নতগ্রস্ত ঘোষণা করা হয়। নাউযুবিল্লাহ!
অতএব, যিনি সকল নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরও সম্মানিত নবী ও রসূল, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মানব জীবনে উৎসবের বিকল্প নেই। মানুষ নানা উৎসব পালন করে থাকে। আর যে কোনো উৎসব উদযাপনে খরচ হয় হাজার হাজার টাকা থেকে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু মুসলমান উনাদের সবচেয়ে বড় উৎসব হলো পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ। কেননা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্যই সমস্ত মাখলুকাত সৃষ্টি। উনার জন্যই আজকে আমাদের পৃথিবীতে আগমন ঘটেছে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের জন্যই বিয়ে-শাদী, সুন্নতী খতনা, খাওয়া-দাওয়া, চাকরি-বাকরি, ঘর-সংসার তথা সমস্ত কিছুই মানুষ পেয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
المسلم من سلم المسلمون من لسانه ويده.
অর্থ: “মুসলমান হল ঐ ব্যক্তি যার হাত ও মুখের অনিষ্টতা ও কষ্ট দেয়া হতে অপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।”
مسلم (মুসলিম) শব্দটি سلم ধাতু থেকে নির্গত, অর্থ: আত্মসমর্পন করা, বশ্যতা স্বীকার করা।
যে মু’মিন ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সকল বিধি-বিধান তথা হালালকে হালাল, হারামকে হারাম, সুন্নাতকে সুন্নাত এবং বিদায়াতকে বিদায়াত হিসেবে জানেন এবং মানেন উনাকেই বলা হয় মুসলমান।
কিন্তু আজ বাংলাদেশে ৯৮% মুসলমান হলেও হাক্বীক্বী মুসলম বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসিদ্ধ তারিখ ও সীরাত গ্রন্থসমূহে উল্লেখ রয়েছে, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ অবস্থান মুবারক করার সময় কতিপয় যুবক তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে। কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফ হিজরত মুবারক করলেন তখন ঐ সমস্ত যুবকদেরকে তাদের বাপ-দাদা ও বংশের লোকেরা বন্দী করে রাখে এবং দ্বীন ইসলাম পরিত্যাগের জন্য তাদের উপর নির্যাতন চালায়। এতে তারা ঈমান ধরে রাখতে না পেরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ত্যাগ করে। ন বাকি অংশ পড়ুন...












