কবি হযরত ফরযদক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মুহব্বত প্রকাশের একটি ঈমানদীপ্ত ঘটনা
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ ইমাম যাইনুল আবেদীন আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ-এ সংঘটিত কারবালার মর্মান্তিক ঘটনায় একমাত্র জীবিত পুরুষ ব্যক্তিত্ব। যাঁর মুবারক উসীলায় হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সিলসিলা আজও সমুজ্জ্বল হয়ে আছে।
উনার সুমহান ব্যক্তিত্বের তেজোদীপ্ত প্রভাব সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- একদা তৎকালীন খলীফা বাকি অংশ পড়ুন...
সবারই উচিত সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, রুটিন অনুসারে দৈনন্দিন কাজের প্রতি যতœশীল থাকা। আর তাই রোজার মাসের সুস্থ থাকতে মেনে চলতে হবে কিছু বিষয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিষয়গুলো-
পর্যাপ্ত পানি পান :
রোজায় লম্বা একটা সময় না খেয়ে থাকতে হয়। এছাড়া গরমে ঘামে শরীর থেকে অনেক পানি বের হয়ে যায়। তাই এ সময় ডিহাইড্রেশন রোধ করতে ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত প্রচুর পানি পান করা উচিত। এছাড়া সারাদিন হাইড্রেশনের মাত্রা বজায় রাখতে ইফতারের পর থেকে সাহরির সময় পর্যন্ত তরমুজ, শসা এবং স্যুপের মতো হাইড্রেটিং খাবার খাওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যকর খাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় হচ্ছে নাবীয।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমি সকাল-সন্ধ্যায় নাবীয বাকি অংশ পড়ুন...
ঝাড়-ফুঁক ও তাবীযের মাধ্যমে পারিশ্রমিক গ্রহণ করা জায়িয
ঝাড়-ফুঁক করা জায়িয ও খাছ সুন্নত মুবারক। একইভাবে তাবীয ব্যবহার করাও সুন্নত মুবারকের অন্তর্ভুক্ত। কাজেই তার পারিশ্রমিক গ্রহণ করাও জায়িয ও সুন্নত মুবারক। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একদল ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম একবার সফরে বের হলেন। এক পর্যায়ে উনারা আরবের গোত্রগুলোর মধ্যে এক বিশেষ গোত্রের নিকটবর্তী হলেন। তাদের নিকট মেহমান হতে চাইলেন। কিন্তু সে গোত্র মেহমানদারীর ব্যাপারে স বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
মৃত ব্যক্তিকে (পুরুষ-মহিলা) জানাযার নামাজের পূর্বে ও কবরে রাখার পর মুখ খুলে তার আত্মীয়-স্বজন ও জন-সাধারণকে দেখানো হয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ইহা জায়েয আছে কি-না?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তিকে জানাযা নামাজের পূর্বে, পরে ও কবরে রাখার পর সর্বাবস্থায় তার আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, প্রতিবেশী ইত্যাদি সকলেই দেখতে পারবে।
তবে বিশেষ করে মহিলাদের লাশ দেখানোর ক্ষেত্রে পর্দার খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পর্দা রক্ষা করতে হবে যাতে কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাফ না হয়।
এজন্য মাসয়ালা হলো- পুরুষের লাশকে কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় খাট বাকি অংশ পড়ুন...
বইটির নাম- দ্য ল রিলেটিং টু পর্দানশীন ইন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া (সিভিল এন্ড ক্রিমিনাল)
লেখক- জে এন মুখার্জী (অ্যাডভোকেট, কলকাতা হাইকোর্ট) এবং এন এন মুখার্জী।
বইটি ১৯০৬ সালে কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়।
বইটি বলে দেয়, ব্রিটিশরা বিধর্মী হওয়ার পরেও এ অঞ্চলের মুসলিম নারীদের পর্দা করার অধিকার কেড়ে নেয়নি। অর্থাৎ ব্রিটিশ উপনিবেশকালেও এ অঞ্চলের মুসলিম নারীদের পর্দা করার অধিকার সংরক্ষিত ছিলো। সিভিল বা ক্রিমিনাল প্রতিটি আইনেই মুসলিম পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ করে আলাদা সুযোগ সুবিধা দেয়া ছিলো।
কিন্তু অতি দুঃখের বিষয়, আজ বাংলাদে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে অশ্লীলতা আমদানী কারা করে? এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক কথা বললেও ফ্যাশন হাউসগুলোর নাম অনেকে এড়িয়ে যাবে। অথচ বাংলাদেশের মূল্যবোধবিরোধী অশালীন পোশাকের আমদানিকারক হচ্ছে ফ্যাশন হাউসগুলো, তারাই এ ধরনের পোশাক তৈরী করে অতঃপর সেগুলো বিজ্ঞাপন-মার্কেটিং করে এবং বিক্রি করে জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়।
এক্ষেত্রে দেখা যায় ফ্যাশন হাউসগুলো যে মডেলদের ব্যবহার করে তাদের পোশাকের মার্কেটিং করে সেই মডেলের বিরুদ্ধেও অনেকে কথা বলে, কিন্তু যে ফ্যাশন হাউস পোশাকটি তৈরী করলো তাদের বিষয়টি কেন যেন সবার দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। বাংলাদেশে আসলে নিয়ম-ই এটা বাকি অংশ পড়ুন...












