কিছুদিন আগের কথা, আমার মা গেছেন আমার একটা চেক ভাঙাতে। এতো টাকার চেক! মালিকের ছুরত ফরমের ছবির সঙ্গে না মিললে ভাঙাতে পারবেন না। এটাই নিয়ম। এক মহিলা কর্মকর্তা ডাকা হলো যে ফর্ম হাতে চেহারা মিলাতে এসেছে। তিনি মেলালেন। বললেন, ‘কই ঠিকই তো আছে, ফরমের সঙ্গে চেহারা তো মিলেছে’। অথচ আমি সেখানে ছিলামই না। আমার আম্মার হাতে চেক। আম্মা বলছিলেন, ‘চেক সাইন করা আছে অথচ আমি কেন চেক ভাঙাতে পারব না’? মহিলাটি বলল, ‘হ্যাঁ, পারবেন’। অথচ ফর্ম আমার, চেহারাও আমার। সেটা মিলেছে কিনা আমার মায়ের সাথে! বাস্তবে মায়ের সঙ্গে চেহারার কোনো মিল আমার নেই। মানুষ জানতে চা বাকি অংশ পড়ুন...
আমি ও আমার বান্ধবী, আমরা দু’জন প্রায় একই চেহারার ছিলাম। কেউ দেখলেই আমাদেরকে বলতো আমরা যমজ বোন। এ রকম অনেকের ধারণা শুনে দু’জনেই হাসতাম, একবার দু’জন যখন ৮ম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা দিচ্ছিলাম আমার সামনে একটা বেঞ্চের পরে আমার বান্ধবীর সিট পড়ে। পরীক্ষা কয়েকটা দেয়ার পর হঠাৎ একজন শিক্ষক এসে বলে এখানে দু’জন যমজ বোন রয়েছে যারা একজনের খাতা অন্যজনে দেখে দেখে লিখে থাকে, এই যমজ বোন দু’জন কে দাঁড়াও। আমরা স্বাভাবিকভাবে ভাবছি যমজ বোন? দেখতে হবে তো! সেটা ভাবতে না ভাবতেই শিক্ষক আমাদের পাশে এসে বলে এই তোমরা দাঁড়াচ্ছো না কেন? দাঁড়াও, আমরা তো হতবাক আম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তোমরা নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর”। আমরা মুসলমান এবং এটি একটি মুসলিম দেশ। এদেশের ৯৭ ভাগ মুসলিম আর বাকি ৩ ভাগ অমুসলিম। দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে, ৩ ভাগ অমুসলিম হয়েও তারা আমাদের দেশে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারছে আমরা ৯৭ ভাগ মুসলিম হয়েও তা পারছি না। একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে; যেমন- বর্তমানে ছবি ব্যতীত কোনো কাজ সম্পূর্ণ হয় না। সেটা ব্যবসা, চাকরি, স্কুল, কলেজ ব্যাংক- যে কোনো প্রতিষ্ঠানে হোক না কেন। অথচ বুখারী শরীফ ২য় জিঃ ৮৮০ পৃষ্ঠা উনার মধ্যে পরিষ্কারভাবে লিখিত আছে- “নি বাকি অংশ পড়ুন...
খোলা চিঠি
আসসালামু আলাইকুম
আমরা মুসলমান
আমাদের শরীরে বহমান মুসলমানের রক্ত।
যে রক্ত সবসময় সত্যের দীপ্ততায় বহে
আর তাই আজ আমরা
সত্য বলতে পারি।
আমাদের হাত আছে
আমরা লিখতে পারি
আমাদের মুখ আছে
আমরা বলতে পারি
আর তাই আজ আমরা
সত্য বলতে পিছপা হই না।
আমাদের রব
মহান রব্বুল আলামীন মহান আল্লাহ পাক
আমাদের নবীজী
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
আমাদের দ্বীন ইসলাম
আমরা বিশ্বাস স্থাপন করি
আহলে সুন্নত ওযাল জামায়াতের সমস্ত আক্বীদা
সুতরাং সত্যই আমাদের একমাত্র মুখের ভাষা।
আমরা মহিলা
আমরা অবলা নই
একমাত বাকি অংশ পড়ুন...
আত্ব ত্বাহিরহ্, আত্ব ত্বইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক - সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ আলাইহাস সালাম। সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক- উম্মুল হিন্দ আলাইহাস সালাম। তিনি আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগে সকলের মাঝে আত ত্বাহিরাহ, আত ত্বইয়্যিবাহ অর্থাৎ পূত-পবিত্রা, পবিত্রতাদানকারিণী সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সারা আরবে, সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরবর্তীতে উনার সম্মানিত লক্বব মুবারক- আল কুবরা, উম্ বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ২৪ যিলহজ্জ শরীফ ১৪৪৪ হিজরীর পর)
জন্মের প্রথম মাস থেকেই শিশুর চেহারা ও শারীরিক বৃদ্ধি ছাড়াও তার ইন্দ্রিয় ও মোটর স্কিল এর উন্নতি হতে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে একটি চার সপ্তাহ বয়সের শিশুও “মা” এবং “না” শব্দের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে। এখনই তারা বিভিন্ন ধরনের শব্দের মাধ্যমে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে।
শিশুর জন্মের পর দেখবেন সে সবসময় পা নিজের দিকে একটু বাঁকা করে রাখতে চায় সবসময়। গর্ভকালীন সময়ে এই অবস্থাতে ছিল বলেই সে সবসময় এমনভাবে পা বাঁকিয়ে রাখে। এমনকি তার হাতও পুরোপুরি প্রসারিত থাকেনা। এতে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। ধীরে বাকি অংশ পড়ুন...
সুষ্ঠু পরিকল্পনা কাজের অর্ধেক। আমাদের শাসক শ্রেণীর এ বিষয়গুলো জানা থাকলেও তারা বাস্তবে প্রয়োগের চেয়ে বক্তৃতায় বুলি আওড়াতে বেশি পছন্দ করে। উন্নত বিশ্বে যখন কোনো নগর উন্নয়নের কথা ভাবা হয়, তখন মাটির নিচে পয়ঃপ্রণালী, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, টেলিফোন এ রকম সকল ব্যবস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত মহলের সঙ্গে যোগসাজশে একটি মূল পরিকল্পনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী কাজ হতে থাকে। রাজধানী ঢাকার দিকে ভালোভাবে তাকালেই অপরিকল্পিত অনেক কাজের নমুনা আমাদের চোখে পড়ে।
বর্তমানে চলতে থাকা আইডি বানানোর কার্যক্রম সরকারের অপরিকল্পিত এবং অদূরদর্শী নীতিসমূহের এক বাকি অংশ পড়ুন...
আত্ব ত্বাহিরহ্, আত্ব ত্বইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক - সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ আলাইহাস সালাম। সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক- উম্মুল হিন্দ আলাইহাস সালাম। তিনি আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগে সকলের মাঝে আত ত্বাহিরাহ, আত ত্বইয়্যিবাহ অর্থাৎ পূত-পবিত্রা, পবিত্রতাদানকারিণী সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সারা আরবে, সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরবর্তীতে উনার সম্মানিত লক্বব মুবারক- আল কুবরা, উম্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি সুন্নত মুবারক হল রোগীর পরিচর্যা করা। উনার মেহমান হিসেবে আগত ইহুদী অসুস্থ হলে সারা রাত জেগে তার পরিচর্যা করা বা উনার রাস্তায় কাঁটা বিছানো বৃদ্ধা মহিলার অসুস্থতার পুরোটা সময় তার দেখাশুনা করার ঘটনা আমরা সবাই জানি।
উনার এই বিশেষ বৈশিষ্ট্য মুবারক স্থানান্তরিত হয়েছে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে। এ সংক্রান্ত অনেক ওয়াকেয়া আমি পড়েছি, শুনেছি কিন্তু হাক্বীক্বত উপলব্ধি করতে পারিনি। উনাদের এই শান মুবারকের প্রকৃত বুঝ আমার তখনই হয়েছে, য বাকি অংশ পড়ুন...
বিবাহের কতিপয় সুন্নত মুবারক:
বৈবাহিক জীবনে কতিপয় সম্মানিত সুন্নত মুবারক রয়েছে যা জীবনে একবারই পালিত হয়। কাজেই বিবাহ করার পূর্বে সে সর্ম্পকে ইলিম হাছিল করা জরুরী। অন্যথায় পরবর্তী জীবনে আফসোসের সীমা থাকবে না।
১. সুন্নতী বিবাহ অপচয়, অপব্যয়, বেপর্দা, বেহায়াপনা ও বিধর্মীদের অনুসরণ-অনুকরণ মুক্ত হবে। গান-বাজনা, ছবি-ভিডিও করতে পারবেনা। যৌতুকের শর্ত এবং সামর্থের অধিক মোহরানা নির্ধারণ করা যাবে না।
২. দ্বীনদার-পরহেযগার পাত্র-পাত্রী দেখে বিবাহ করা সুন্নত। শুধু সম্পদ ও সৌন্দর্যের দিককে অগ্রাধিকার দেয়া যাবে না।
৩. বিবাহের পূর্বে দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাল্যবিবাহ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব এবং তাদের প্ররোচনায় এদেশেও বহু আলোচনা হচ্ছে। সরকার না বুঝে ব্রিটিশদের তৈরি আইন বলবৎ রাখছে। আমাদের সমাজের রীতিনীতি নিয়া এই সব অসভ্যদের এতো মাথা ব্যথা কেন? যাদের সমাজ থেকে বিবাহ প্রথা উঠে গেছে, যারা সমলিঙ্গে বিয়ের নামে বিকৃত রুচির প্রকাশ ঘটাচ্ছে, পশুর মতো পূরুষ মহিলা বসবাস করছে, তারা মুসলমানদের বহু বিবাহ ও তাদের ভাষায় বাল্যবিবাহ নিয়ে এত আলোচনা, সমালোচনা করে কেন? এছাড়া আমাদের সমাজে জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করতে তারা নিজেদের অর্থ, মেধা ও শ্রম ব্যয় করছে কেন? বিনা স্বার্থে কেউ আঙ্গুলটি পর্যন্ত দে বাকি অংশ পড়ুন...
ঝ) হালালকে হালাল আর হারামকে হারাম জানতে হবে। ছবি তোলাকে জায়িয মনে করে যারা ছবি তুলবে তাদের উপর মুরতাদের হুকুম বর্তাবে।
এ প্রসঙ্গে আক্বাঈদের কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, কোনো হারামকে হালাল বা জায়িয মনে করা কুফরী। (শরহে আক্বাঈদে নসফী ঈসায়ী)
ঞ) পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার একটা নিজস্ব সৌন্দর্য আছে। ছবি তোলা যেহেতু পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে জায়িয নেই। সুতরাং ছবি তোলার অর্থ হচ্ছে মুসলমানদের নিজস্ব সৌন্দর্য নষ্ট করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোনো মুসলমান ব্যক্তির দ্বীনের সৌন্দর্য হলো মনগড়া কাজ-কর্ বাকি অংশ পড়ুন...












