ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ (শনিবার রাত) ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করার জন্য কোশেশ করতে হবে এবং প্রত্যেক সুন্নাত মুবারক ইত্ বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত শাহ ওলীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
اَخْـبَـرَنِـىْ سَيِّدِىَ الْوَالِدُ قَالَ كُـنْتُ اَصْنَعُ فِـىْ اَيَّامِ الْـمَوْلِدِ طَعَامًا صِلَةً بِالنَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ يَفْتَحْ لِـىْ سَنَةً مِّنَ السِّنِـيْـنَ شَىْءٌ اَصْنَعُ بِهٖ طَعَامًا فَلَمْ اَجِدْ اِلَّا حِـمَّصًا مَقْلِـيًّا فَقَسَمْتُهٗ بَـيْـنَ النَّاسِ فَرَاَيْـتُـهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وبَـيْـنَ يَدَيْهِ هٰذِهِ الْـحِمَّصُ مُـبْـتَهِجًا بَشَّاشًا
অর্থ: “আমার সম্মানিত পিতা (হযরত আব্দুর রহীম মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) আমাকে বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম:
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হিজরত মুবারক উনার ৭৮ বছর ৮ মাস ১০ দিন পূর্বে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুস সাবত শরীফ (শনিবার রাতে)। সুবহানাল্লাহ!
২. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হিজরত মুবারক উন বাকি অংশ পড়ুন...
৬ষ্ঠ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর আব্দুল ক্বাদির জীলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪৭০ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫৬১ হিজরী শরীফ) তিনি উনার কিতাবে উল্লেখ করেন,
اِنَّ رَجُلًا دَخَلَ عَلٰى اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ فِىْ يَوْمِ عِيْدٍ وَهُوَ يَأْكُلُ الْخُبْزَ الْخُشْكَارَ فَقَالَ لَهٗ اَلْيَوْمُ يَوْمُ الْعِيْدِ وَاَنْتَ تَأْكُلُ الْخُبْزَ الْخُشْكَارَ فَقَالَ اَلْيَوْمُ عِيْدٌ لِمَنْ قُبِلَ صَوْمُهٗ وَشُكِرَ سَعْيُهٗ وَغُفِرَ ذَنْۢبُهٗ اَلْيَوْمُ لَنَا عِيْدٌ وَغَدًا لَنَا عِيْدٌ وَكُلُّ يَوْمٍ لَا نَعْصِى اللهَ فِيْهِ فَهُوَ لَنَا عِيْدٌ
অর্থ: “নিশ্চয়ই এক ঈদের দিনে ইমামুল আউওয় বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ কিতাবের ২৭৮ নং পৃষ্ঠায় আরো বলেন,
اَرْكَانُ الْاِسْلَامِ الَّتِىْ بُنِىَ الْاِسْلَامُ عَلَيْهَا خَمْسَةٌ اَلشَّهَادَتَانِ وَالصَّلٰوةُ وَالزَّكٰوةُ وَصِيَامُ رَمَضَانَ وَالْحَجُّ فَاَعْيَادُ عُمُوْمِ الْمُسْلِمِيْنَ فِى الدُّنْيَا عِنْدَ اِكْمَالِ دَوْرِ الصَّلٰوةِ وَاِكْمَالِ الصِّيَامِ وَالْحَجُّ يَجْتَمِعُوْنَ عِنْدَ ذٰلِكَ اِجْتِمَاعًا عَامًا فَاَمَّا الزَّكٰوةُ فَلَيْسَ لَهَا وَقْتٌ مُعَيَّنٌ لِيَتَّخِذَ عِيْدًا بَلْ كُلُّ مَنْ مُلِمُّ نِصَابًا فَحَوْلَهٗ بِحَسْبِ مِلْكِهٖ وَاَمَّا الشَّهَادَتَانِ فَاِكْمَالُهَا يَحْصُلُ بِتَحْقِيْقِهِمَا وَالْقِيَامُ بِحُقُوْقِهَا وَخَوَاصُّ الْمُؤْمِنِيْنَ يَجْتَهِ বাকি অংশ পড়ুন...
স্বয়ং হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজেই বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য প্রতিটি দিনই ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ! এবং তিনি আরো বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য দুনিয়ার যমীনে এবং পরকালে প্রত্যেকটা সময় ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ!
যেমন- হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ কিতাবের ২৭৮ নং পৃষ্ঠায় বলেন,
كُلُّ يَوْمٍ كَانَ لِلْمُسْلِمِيْنَ عِيْدًا فِى الدُّنْيَا فِاِنَّهٗ عِيْدٌ لَّهُمْ فِى الْجَنَّةِ يَجْتَمِعُوْنَ فِيْهِ عَلٰى زِيَارَةِ رَبِّهِمْ وَيَتَجَلّٰى لَهُمْ فِيْهِ وَيَوْمُ الْجُمُعَةِ يُدْعٰى فِى الْجَنَّةِ يَوْمَ الْمَزِيْدِ وَيَوْمُ الْفِطْ বাকি অংশ পড়ুন...












