মুর্শিদী হুজরায়, নববী ধারায়
যিনি আসেন পহেলা
মাওলা....শাহযাদী উলা
(শাহে কিবলা)
মাওলা শাহযাদী উলা
মাওলা শাহযাদী উলা
যাহরায়ী শানে ঈদী লগণে
(আজ) তাশরীফ জাহানে
এই কারণে খুশিরবানে
ফিদা আশিকানে
শাহী স্মরণে মন ও কাননে
তাই সদা ছল্লু আলা
মাওলা....শাহযাদী উলা
নাকীবায়ে উমাম খোদায়ী কারাম
(নূর) বিনতে মুহতারাম
শীর্ষ মাকাম সাইয়্যিদা গুলফাম
তাজেদারে হারাম
সিজদাতে আওয়াম শুকরিয়া তামাম
ইশকে সবে উজ্বালা
মাওলা....শাহযাদী উলা
রহমানী রাহবার শাফিয়া শান্দার
(পাক) ছহিবায়ে হায়দার
আল মুতহ্হার নূরে মুনাওওয়ার
মালিকায়ে নামদার
সেরা জামিনদার অসীমা অপ বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজী আম্মাজী
উম্মুল উমাম
আপনার ছানা পড়ে
কায়িনাতের তামাম।
রংধনু সে সাতটি রঙে
কার জন্য সাজে
আমার সৃষ্টি সাত প্রলেপে
ধন্য কোন নাজে!
*
আসমানের ঐ সাতটি পরত
কার কথা বলে
যমিনের ঐ সাতটি ভাঁজে
কার কথা চলে?
*
কুরআন শরীফের সাতটি মঞ্জিল
কার পানে ছোটে
সাত হরফ আর সাত কিরাআতে
কার শান ফোটে?
*
ফাতেহা শরীফের সাতটি আয়াত
কার ছানায় ভরা,
সপ্তাহের সাত দিনগুলি বল
কার জন্যে গড়া।
*
কা’বা শরীফে তাওয়াফ সাতবার
কম বা বেশিতে নয়
সাত সায়ীতে সাফা মারওয়ায়
আমল পূর্ণ হয়।
*
আমার হৃদয়ের সাত প্রকোষ্ঠে
ধ্বনিত যে নাম
সেই নামই উৎস সকল শক্তির
সব নেকের আনজাম।
*
বাকি অংশ পড়ুন...
শাহরুল আযম, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহী রবীউল,
আলিশান অতুল, অরাউল অরা আবাদুল আবাদুল।
সাইয়্যিদুল কামিলুন বাশার, ইলাহী ইশকের বাহার,
আলিশান প্রকাশ গ্রহণে বেমেছাল মুবারক শান উনার।
বেমেছাল শানে শানদার হয়ে শামসে সাইয়্যিদী,
খুশির খুশিতে উজালা করেন তামাম ধরণী।
জান্নাতী সাজে সজ্জিত ধরণী, ফের অপেক্ষমান,
ইলাহী ইশকের আশিক আশিকা উনারাও হাজিরান।
সপ্তম তারকা দিবসে নিবেন, উম্মুল উম্মী তাশরীফান,
আহলান সাহলান সেই তাকবীর ধ্বনী, আজো অনির্বাণ।
গগণ বিদারী তাকবীরে প্রকম্পিত ছিলো সারা জাহান,
শুধু কি একটি নুরানী ঘরে? শুধু কি একটি মহান পরিবারে?
আনন বাকি অংশ পড়ুন...
নবীজি উনার আওলাদ পরশমণি দুলালী
বসুধায় উম্মুল উমাম তিনি লক্ববে যাহরায়ী ॥
বতূলী সাজে দুনিয়া বিরাগী হয়ে
আনিলেন তাশরীফ এই অবনী মাঝে
শিক্ষা দিলেন উম্মাকে বিরাগী হতে
দুনিয়াবী ভোগ বিলাস থেকে ॥
জান্নাতের মহিলাদের সাইয়্যিদা তখতে বসি
খেজুর পাতার প্রাসাদ আপনার বারেবার গেছে খসি
নাহি চেয়েছেন রাজপদ, নাহি চেয়েছেন ধন
সর্বদা করিছেন মানুষের মাঝে দান ॥
এমনিভাবে রসূলী মুহাব্বতে সমুদয়কে করেছেন দান
নিজ সন্তান উনাদেরকেও ইসলামের তরে করেছেন কুরবান
আপনারই দ্বারা ইসলামের হয়েছে উত্থান
আপনিই কুল মুসলিম-মুসলিমার ঈমান ॥
মাওলাজীর মাহবুবা, মা বাকি অংশ পড়ুন...
আমি জানিনা
কি করে আরজি জানায়
আমি জানিনা
কিভাবে কবিতা বানায়।
পারি না তো মা
আপনায় করতে ক্বদর
পাইনি তো মা
হৃদয়ে দয়ার নজর।
সিলগালা হৃদয়ে
দয়া তো আসে না
মানজিলে পৌছাতে
ধৈর্য তো বাধ মানে না।
অবুঝ কবি মাগো
জানিনা করতে সুনাম
শুধু জানি, আমি
আপনার সন্তান
আপনার গোলাম।
বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মুল উমাম মোদের আম্মাজী
চাই সদা আপনার নেক রাযী,
আপনার দ্বারে মোরা ভিখারী
আপনি পথহারাদের দিশারী।
হে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন,
আপনার তাশরীফে সজীব যমীন।
আপনি আক্বা মামদূহজী উনার,
দোআলমের শাহী সঙ্গিনী।
হে শাহী সুলত্বানায়ে কাওনাইন,
মাদানী নিসবতে আপনি রঙ্গিন।
আপনার শাহী নূরানী রঙ্গে,
রাঙ্গিয়ে দিন মোদের জীবনী।
হে কুবরায়ে শাহী আম্মাজান,
ওয়ারাউল ওয়ারা আপনারই শান।
এমন শানের উম্মু আপনি,
মিল্লাতে কেহ কভু দেখেনি।
হে ছিদ্দীক্বা উম্মুল আশিকীন,
আপনার ইশকে আশিকান বিলীন।
আপনি নূরে মুজাসসাম উনার,
লখতে জিগার নয়নমণি।
হে আম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
জেনে রেখো, তিনি মুসাররিফাতুল ক্বুলুব,
এ তো তিলার্ধ সংশয়ের অবকাশহীন, মহান ধ্রুব।
ঋণাত্মক চিত্তের পরিবর্তন ধনাত্মক সূচকে,
উনার ক্ষণিকের ছোহবতে।
চলার পথের কেন্দ্র যদি ধন্য হয়, সেই মহান ব্যক্তিত্বে,
তবে তারুণ্যের অবাধ্যতা, নফসে আম্মারা, কুচক্রী-বিধর্মী
আর মহাশত্রু শয়তানের বহুমুখী অপকেন্দ্র বল
সব প্রশমিত হয়ে একটা মহান কেন্দ্রমুখী বলের প্রাপ্তিতে,
সুষম মসৃণ বৃত্তাকার সঞ্চার পথে, সুস্থিতিস্থাপন ইস্তিক্বামতে,
চিরন্তন বিচরণশীল সালিকা, ইলমের পরিধিতে;
অতিক্ষুদ্র সময়ের ব্যবধানে, ইলমে তাছাউফের বৃত্তকলা
পরিণত হয় পূর্ণবৃত্তে।
এ বাকি অংশ পড়ুন...
নিছবত চাহি রাশি রাশি
মালিকা মা মহিয়সী,
বইছে দিলে ইশকি তুফান
পাকশানে আজ হব কুরবান
রোজ স্বপনে দিবা নিশি
পাক দুয়ারে ছুটে আসি।
পৌছে সেই মুবারক দরোজায়
ঝুকবো নুরুদ দারাজায়
থাকবো সর্বদা পাশাপাশি
দেখব মুবারক হাসি।
মা জপে বেদনা ইলাজ
হৃদয়ে গড়ি মারকাজ
কল্পনার ওই ভেলায় ভাসি
রোজ আপনায় দেখতে আসি।
খুব ভোরে বেসামাল ঘোরে
হারিয়ে ইশকি সায়রে
সরে যাক সীমানার রশি
থাকবো দায়েমী মিশি
দিলের মাঝার সেজেছে আবার
খুশি প্রকাশে বেকারার
নূর ধারণে হাত পেতেছি
পেতে মাদানী শশী।
বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা নারী জাতি, নারী কুল
ঘুণ ধরা সমাজের।
আমরা বলি,
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন জানিলাম আর্তনাদের ধ্বনিগুলো
আকাশে বাতাসে দুলিলো না;
সর্বহারা নারী জাতিদের দুঃখ-কষ্ট রহিলো না;
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত।
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন জানিলাম-
শয়নে-স্বপনে নারী সকল পুলকিত;
মায়া-মমতায় হৃদচেতনায়
এ ধরার বুকে শিহরিত।
খুশির আমেজ ঝিরিঝিরি হাওয়ায়
বহিয়া চলিলো হেথায় ,
কুল-মাখলুক্বাত পড়িলো ক্বাছীদা
শান্তি পেল সবাই।
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন কনকচাঁপা, রজনীগন্ধা,
গোলাপ, হাসনাহেনা
আরো যত ফুল, ফুটিল বাগানে
সুবাসে মাতিলো ধরণ বাকি অংশ পড়ুন...












