“ইলিম হাছিল করতে হবে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য”
, ১৭ নভেম্বর, ২০২২ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
اَللهُ وَلِيُّ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا يُـخْرِجُهُمْ مِّنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّوْرِ.
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের অভিভাবক। তিনি তাদেরকে অন্ধকার তথা গোমরাহী থেকে বের করে নূর তথা হিদায়েত উনার দিকে নিয়ে আসেন।”
কিভাবে গোমরাহী থেকে হিদায়েতের পথ লাভ করা যাবে এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ مَنْ تَعَلَّمَ كِتَابَ اللهِ ثُمَّ اتَّبَعَ مَا فِيْهِ هَدَاهُ اللهُ مِنَ الضَّلَالَةِ فِي الدُّنْيَا وَوَقَاهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ سُوْءَ الْحِسَابِ وَفِىْ رِوَايَةٍ قَالَ مَنِ اقْتَدى بِكِتَابِ اللهِ لَا يَضِلُّ فِى الدُّنْيَا وَ لَا يَشْقى فِى الْاخِرَةِ ثُمَّ تَلَا هذِهِ الْايَةَ فَمَنِ اتَّبَعَ هُدَاىَ فَلَا يَضِلُّ وَ لَا يَشْقى. (رواهُ رَزِيْنُ)
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব শিক্ষা করে এবং উনার মধ্যে যা কিছু বর্ণিত রয়েছে উনার অনুসরণ করে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুনিয়াতেই গোমরাহী থেকে হিদায়েত উনার পথে পরিচালিত করবেন এবং কিয়ামতের দিন কঠিন বা কষ্টকর হিসাব থেকে রক্ষা করবেন। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব উনার অনুসরণ করে সে দুনিয়াতে গোমরাহ হবে না এবং পরকালেও কষ্ট করবে না।” তারপর পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করলেন, যারা হিদায়েত উনার অনুসরণ করবে তারা গোমরাহ হবে না এবং কষ্টও করবে না।” সুবহানাল্লাহ!
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রমাণিত হচ্ছে, দুনিয়াতে গোমরাহী থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এবং কিয়ামতের দিন কঠিন হিসাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব শিক্ষা করতে হবে এবং কিতাব উনার মধ্যে বর্ণিত বিষয়ের অনুসরণ করতে হবে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উভয়টিই সম্মানিত ওহী মুবারক উনার ইলিম। তাই শুধুমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ উনার শিক্ষা অর্জন করলেই গোমরাহী থেকে রক্ষা পাওয়া যাবেনা বরং পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের উভয়ের ইলিমই অর্জন করতে হবে। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ مَالِكِ بْنِ اَنَسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَرَكْتُ فِيْكُمْ اَمْرَيْنِ لَنْ تَضِلُّوْا مَا تَمَسَّكْتُمْ بِهِمَا كِتَابَ اللهِ وَسُنَّةَ رَسُوْلِه. (رواه الموطا)
অর্থ: হযরত মালেক ইবনে আনাস রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে মুরসালসূত্রে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের কাছে দু’টি মুবারক আদেশ বা মুবারক বিধান রেখে যাচ্ছি। এই মুবারক আদেশ বা মুবারক বিধান দু’টি আকড়ে ধরে থাকলে কখনই গোমরাহ হবে না। ১. মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব মুবারক ২. পবিত্র সুন্নাহ শরীফ তথা পবিত্র হাদীছ শরীফ।
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দ্বীনী ইলিম অর্জন করা পুরুষ-মহিলা প্রত্যেকের জন্যই ফরজ করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلٰى كُلِّ مُسِلِمٍ. (رَوَاهُ اِبْنُ مَاجَةَ)
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ইলিম অর্জন করা ফরজ।” (ইবনে মাজাহ শরীফ)
এই ফরজ ইলিম যারা অর্জন করবে তাদের অসংখ্য ফযীলত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে। যেমন:
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ خَرَجَ فِىْ طَلَبِ الْعِلْمِ فَهُوَ فِىْ سَبِيْلِ اللهِ حَتّٰى يَرْجِعَ .( رواه الترمذي والدارمى)
অর্থ: হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি ফরয ইলিম অর্জন করার জন্য ঘর থেকে বের হবে সে ব্যক্তি বাড়িতে ফিরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মহান আল্লাহ পাক উনার পথেই থাকবে।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, দারিমী শরীফ)
عَنْ حضرت كَثِيْرِ بْنِ قَيْسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كُنْتُ جَالِسًا مَعَ اَبِىْ الدَّرْدَاءِ رَضِيَ اللهُ تعالى عَنْهُ فِىْ مَسْجِدِ دَمِشْقٍ فَجَاءَه رَجُلٌ فَقَالَ يَا اَبَا الدَّرْدَاءِ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اِنِّىْ جِئْتُكَ مِنْ مَدِيْنَةِ الرَّسُوْلِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِحَدِيْثٍ بَلَغَنِيْ اَنَّكَ تُـحَدِّثُه عَنْ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا جِئْتُ لِحَاجَةٍ قَالَ فَاِنِّىْ سَـمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ مَنْ سَلَكَ طَرِيْقًا يَطْلُبُ فِيْهِ عِلْمًا سَلَكَ اللهُ بِه طَرِيْقًا مِنْ طُرُقِ الـجَنَّةِ .وَاِنَّ الْـمَلَائِكَةَ لَتَضَعُ اَجْنِحَتَهَا رِضًا لِطَالِبِ الْعِلْمِ (رواه احمد و ابن ماجة)
অর্থ: হযরত কাছির ইবনে ক্বায়িস রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে দামেশকের একটি মসজিদে বসা ছিলাম। এমন সময় এক লোক আসলেন এবং বললেন, একটি হাদীছ শরীফ জানার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শহর মুবারক থেকে এসেছি। অবশ্যই আপনি উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ আমার কাছে পৌঁছাবেন। আমি অন্য কোন উদ্দেশ্যে আসিনি। হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, নিশ্চয়ই আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি ইলিম হাছিলের উদ্দেশ্যে পথ চলল মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করবেন। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা তালিবে ইলিম উনার জন্য উনাদের পাখা মুবারক সন্তুষ্টচিত্তে বিছিয়ে দেন।” সুবহানাল্লাহ! (আহমদ শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ)
عَنْ حضرت سَخْبَرَةِ الْاَزْدِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ كَانَ كَفَّارَةً لِمَا مَضى.( رواه الترمذي والدارمى)
অর্থ: হযরত সাখবারা আযদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ইলম অর্জন করল সে অতীতের (গুনাহর) কাফফারা আদায় করল।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, দারেমী শরীফ)
عَنْ حَضْرَتِ الْحَسَنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ جَاءَهُ الْمَوْتُ وَ هُوَ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِيُحْيِىَ بِهِ الْاِسْلَامَ فَبَيْنَه وَ بَيْنَ النَّبِيِّيْنَ دَرَجَةٌ وَاحِدَةٌ فِى الْجَنَّةِ.(رَوَاهُ الدَّارِمِىُّ)
অর্থ: হযরত হাসান বছরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে জিন্দা করার লক্ষ্যে ইলিম অর্জন করা অবস্থায় ইন্তেকাল করলেন, উনার মাঝে এবং হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে জান্নাতে একটিমাত্র দরজার পার্থক্য থাকবে। অর্থাৎ তিনি নুবুওওয়াত ব্যতীত সমস্ত মর্যাদা লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! (দারিমী শরীফ)
উল্লেখ্য যে, এই সমস্ত ফযীলত শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করবেন এবং অর্জিত ইলিম অনুযায়ী আমল করার কোশেশ করবেন। আর যারা দুনিয়া হাছিলের উদ্দেশ্যে বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে ইলিম অর্জন করবে তারা কখনই কোন ফযীলতের অধিকারী হবে না বরং তাদের জায়ঠিকানা হবে জাহান্নাম। নাউযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ تَعَلَّمَ عِلْمًا مِمَّا يُبْتَغى بِه وَجْهُ اللهِ لَا يَتَعَلَّمُه اِلَّا لِيُصِيْبَ بِه عَرَضًا مِنَ الدُّنْيَا لَمْ يَـجِدْ عَرَفَ الْـجَنَّةِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَعْنِىْ رِيْـحَهَا. (رَوَاهُ اَحْمَدُ وَ اِبْنُ مَاجَةَ)
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে ইলিম অর্জন না করে সম্পদ হাছিলের উদ্দেশ্যে ইলিম অর্জন করল, সে জান্নাত উনার ঘ্রাণও পাবে না।” নাঊযুবিল্লাহ! (আহমদ শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ)
অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِيُجَارِىَ بِهِ الْعُلَمَاءَ اَوْ لِيُمَارِىَ بِهِ السُّفَهَاءَ اَوْ يَصْرِفَ بِه وُجُوْهِ النَّاسِ اِلَيْهِ اَدْخَلَهُ اللهُ النَّارَ.(رَوَاهُ التِّرْمِذِىُّ)
অর্থ: হযরত কা’ব বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি ইলিম অর্জন করল আলেমদের সাথে বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে অথবা মূর্খদের সাথে তর্ক-বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে অথবা মানুষদেরকে আকৃষ্ট করার উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন।” নাঊযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
অতএব, পুরুষ-মহিলা প্রত্যেকের জন্য ফরজ হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ইলিম অর্জন করত: সেই অনুযায়ী আমল করার কোশেশ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আমাকে তোমরা জানো? চিনো? আমি হলাম ‘সুলত্বনুন নাছীর’ মনে রেখো। পৃথিবীর কোনো ক্ষমতা নেই আমার সাথে পারবে না
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘সুলত্বানুন নাছীর’ লক্বব মুবারক হাদিয়া মুবারক এবং উনার বিশেষ হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাস্সাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আবূ সুলত্বানিন নাছীর আলাইহিস সালাম সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত বড় মাক্বাম মুবারক প্রকাশ
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে ঊলা বা প্রথমা, কুবরা বা মূল, বড়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মূল এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনারও মূল
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নিয়ত করার কারণে মৃত্যুদ- থেকে মুক্তিলাভ
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ স্বয়ং খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ঈদের দিন। আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। আজ শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন। আজ কায়িনাতের সবশ্রেষ্ঠ দিন।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করলে উনারা খুব খুশি মুবারক প্রকাশ করেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘আমরা আমাদের পুরো জিন্দেগী মুবারক ব্যয় করেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বুলন্দী শান-মান মুবারক প্রকাশ করার জন্য। আর আপনি সেটা এককভাবে করে যাচ্ছেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের তরফ থেকে বিশেষ দাওয়াত মুবারক এবং খুশি মুবারক প্রকাশ
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রেহেম শরীফে থাকাকালীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে জলীলুল ক্বদর নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের স্বপ্নে কথোপকথনের মুবারক বর্ণনা
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)