সিদ্দীক বাজারের দুর্ঘটনা আবারো প্রমাণ করলো ঢাকার সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে চরম সমন্বয়হীনতা তথা দায়িত্বহীনতা।
সারাবছর খোড়াখুড়ি আর দূষণে বিপর্যস্থ নগরবাসী। দিন দিন ঢাকা পরিনত হচ্ছে ভয়ঙ্কর পুরীতে। সরকার এক্ষুনি সক্রিয় না হলে জনগণকেই কঠোর প্রতিবাদী হতে হবে।
, ১৩ মার্চ, ২০২৩ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়
ঢাকা মহানগরী এলাকায় ২৬টি সেবা প্রদানকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত অধিদপ্তর, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ), বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ), ঢাকা মহানগর পুলিশ, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি, ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা) এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।
প্রসঙ্গত, সিদ্দিকবাজারে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে এতে সেখানে সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে অমার্জনীয় সমন্বয়হীনতা প্রকাশ পেয়েছে।
সিদ্দিকবাজারের ঘটনায় তিতাস দাবি করেছে গ্যাসের কারণে বিস্ফোরণটি ঘটেনি। অন্যদিকে ভবনে ত্রুটি থাকায় বিস্ফোরণ ঘটেছে গ্যাসের কারণে এমনটা দাবি করেছে রাজউক। নগরীর ভবন নির্মাণ নিয়ন্ত্রণকারী এই সংস্থার দাবি, তারা নকশা দিয়ে থাকেন, কিন্তু অন্যান্য সেবা সংস্থা তাদের সংযোগ দেওয়ার সময় সক্ষমতা যাচাই করে না। তাই বিস্ফোরণের মতো দুর্ঘটনা ঘটছে। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে এভাবে এক সংস্থা অন্য সংস্থার ওপর দায় চাপাতে ব্যস্ত থাকে। আবার যে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার সময় সবাই যে যার মতো করে চিন্তা করে। বাস্তবায়নেও অপরিকল্পনার ছাপ থাকে। সেবা সংস্থাগুলোর এই সমন্বয়হীনতার শিকার হচ্ছে নগরবাসী।
গত বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে কারওয়ানবাজার এলাকায় প্রধান সড়কের দুই পাশেই খোঁড়া হয় বিদ্যুৎ লাইন নেওয়ার জন্য। সেই কাজ চলে প্রায় তিন মাস। এরপর কাজ শেষ হলেও এখনো সেই গর্ত ঠিক করেনি কোনো সংস্থাই। একদিকে মেট্রোরেলের কাজ, অন্যদিকে বিদ্যুৎ লাইনের কাজের কারণে রাস্তায় চলাচল করাই দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
শুধু কারওয়ানবাজারই নয়, রাজধানীর প্রতিটি এলাকার চিত্রই এটি। যখন যে সংস্থা পারছে রাস্তা কাটছে। একবার কেটে গেলে সহজে আর সেই রাস্তা ঠিক করে না সিটি করপোরেশন। নগরের সেবাদানকারী সংস্থা সিটি করপোরেশনের দাবি, প্রয়োজনের তাগিদেই রাস্তা কাটার অনুমতি দিতে হয়। আর একবার রাস্তা কাটলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি সংস্কার করা যায় না। কারণ রাস্তার মাটি ভালোভাবে বসতে সময় দিতে হয়।
সেবা প্রদানকারী ২৬টি সংস্থার প্রত্যেকের উন্নয়ন পরিকল্পনা আলাদা, কাজের সময় ও ধরনও আলাদা। তাই যখন যার যেমন প্রয়োজন, রাজধানীকে কেটেখুঁড়ে ছন্নছাড়া করে রাখে। গ্যাসের লাইনের জন্য তিতাস একবার রাস্তা কাটে; আবার ওয়াসার পাইপ লাইনের জন্য একই রাস্তা কাটা হয়। সেটি শেষ হতে না হতেই আবার বিদ্যুতের লাইন। এভাবে বছরজুড়েই নগরীতে চলে খোঁড়াখুঁড়ি ও কাটাছেঁড়া। ঢাকা সিটির সব পুকুর, ডোবা, খাল, স্থাপনার মালিক সিটি করপোরেশন নয়। তাই অন্য সেবা সংস্থাগুলোর মালিকানাধীন পুকুর-ডোবায় মশার জন্ম নিলেও সেখানে যেতে পারছে না সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। আর সেই মশা বড় হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে নগরজুড়ে। মশার যন্ত্রণা বছরজুড়েই ভুগতে হচ্ছে নগরবাসীকে। অন্যদিকে বায়ুদূষণের জন্য এককভাবে সিটি করপোরেশনের দায় না থাকলেও দূষণরোধে তাদের কার্যকর ভূমিকা না থাকায় চরম ভোগান্তিতে নগরবাসী। বায়ুদূষণের মাত্রা এতটাই বেশি যে দীর্ঘদিন ধরে দূষণের তালিকায় থাকা শহরগুলোর মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে ঢাকা। এই দূষণে সবচেয়ে বেশি ভুগতে হচ্ছে শিশুদের। রক্ষা পাচ্ছেন না অন্তঃসত্ত্বা নারী ও গর্ভের শিশুও। জন্মের আগেই নানা স্বাস্থ্য জটিলতায় ভুগছে শিশুরা। দূষণের প্রভাবে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সন্তান প্রসবের হার বেড়েছে উদ্বেগজনক হারে। এসব শিশু কম ওজন নিয়ে পৃথিবীতে আসছে। এমন পরিস্থিতি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ক্ষেত্রে ভয়াবহ সংকটের বার্তা দিচ্ছে বলে মনে করছেন মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এখানে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে বায়ুদূষণ রোধে নিয়মিত পানি ছিটানোর কথা থাকলেও, সেটি হচ্ছে না। আবার শব্দদূষণ। নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের হাতে। তারা নিজেদের মতো করেই রাস্তা নিয়ন্ত্রণ করছে। রাস্তার মালিক সিটি করপোরেশন হলেও, ব্যবহারের দায়িত্ব ডিএমপির হাতে। কাজেই এক সংস্থার কাজ অন্য সংস্থা পরিচালনা করায় নিয়ন্ত্রণহীন ঢাকার রাস্তা। তাই শব্দদূষণ বন্ধেও কার্যকর কোনো ভূমিকা নেই কোনো সংস্থার হাতে।
তবে সংশ্লিষ্টরা জানান, সিটি করপোরেশনকে সেভাবে ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। ঢাকাতে অনেকগুলো প্রকল্প হচ্ছে, যেগুলো সিটি করপোরেশনের সঙ্গে আলাপ করে গ্রহণ করা হয়নি। সিটি করপোরেশন জানেও না। সব সংস্থা নিজেদের মতো করে পরিকল্পনা করছে। এখানে সিটি করপোরেশনের কিছু করার নেই। যেহেতু আইনগতভাবে তাদের সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়নি।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চরম সমন্বয়হীনতা দূর করে সিটি করপোরেশন এলাকায় কাজের সুবিধার্থে সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়সাধনে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পরিপত্র জারি করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এতে সব সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে সমন্বয় সভা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমন্বয় সভায় সেবা সংস্থার প্রধানদের উপস্থিতি খুব একটা দেখা যায়নি। প্রতিনিধি পাঠিয়ে তারা কাজ সেরেছেন।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯-এর ৪৯ (১৫) ধারা অনুযায়ী, ২৬টি সরকারি সেবা সংস্থার প্রধানদের সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনের আমন্ত্রণে তাদের সভায় অংশগ্রহণ করবেন এবং বক্তব্য দেবেন। কিন্তু আইনে নির্দেশনা থাকলেও সরকারের সংস্থাগুলোর মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই।
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, জনগণের কাছে জবাবদিহি না থাকায় সব প্রতিষ্ঠানে অযোগ্যতা-অদক্ষতা চরম আকার ধারণ করেছে। তাদের উদ্দেশ্য জনকল্যাণ নয়, তাদের উদ্দেশ্য ক্ষমতায় টিকে থাকা। তাদের কাছে জনসেবা গৌণ, তাই সেবা সংস্থাগুলোর জবাবদিহির ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মানুষ কী ভাবল না ভাবল, সেবা সংস্থাগুলোর কাছে কিছু যায়-আসে না। কিন্তু এ অবস্থা আর চলতে পারে না। কারণ এখন জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। বায়ূ দূষণে ঢাকা বার বার বিশ্বে শীর্ষ স্থান দখল করছে। এভাবে চলতে দেখলে শব্দ দূষণ সহ অন্যান্য দূষণেও ঢাকা শীর্ষ স্থান দখল করবো এবং পরিনত হবে বসবাসের জন্য ভয়ঙ্কর নগরীতে। সরকার যদি এখনি সক্রিয় না হয় তবে ঢকার নাগরিকদেরই এই ভয়ঙ্কর অবস্থার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দেয়ার আওয়ামী ও আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দেশবাসীর প্রধান খাদ্য ভাত তাই চালের দাম বৃদ্ধি কোনোভাবেই বরদাশতযোগ্য নয়
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক এবং আখিরী যামানায় মুর্দা দিলের পূনরুজ্জীবন।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি যত্মশীল না হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিপন্ন বলে আওয়াজ উঠবে। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করে কোনো মঞ্চ বা রাষ্ট্রযন্ত্র টিকে থাকতে পারবে না।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৪ তারিখ। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পালিত হলো মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১৩ই রবীউল আউওয়াল শরীফ।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মুবারক হো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপনের ঘনঘটা- উম্মত হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি আমাদের মুহব্বতের মাপকাঠির সূচক নির্দেশ করে।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১২ তারিখ। সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১১ তারিখ। ইমামুন নাহু ওয়াছ ছরফ, উস্তাদুল উলামা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও ইবনু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৯ তারিখ। সাইয়্যিদুনা হযরত সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৮ তারিখ। খইরু আবনায়ি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বইয়িদুল খলায়িক, সাইয়্যিদুল খলায়িক, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার দিবস মুবারক।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৭ তারিখ। যা সাইয়্যিদাতুন নিসা, উম্মুল উম্মাহাত, আফদ্বালুন নিসা বা’দা হযরত উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আহলু বাইতে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)