সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ কুল-কায়িনাতের সকল রাত ও দিনের চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ বেশি মর্যাদাসম্পন্ন ও ফযীলতপূর্ণ রাত ও দিন মুবারক
, ১১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ অর্থাৎ ছুবহে ছাদিক্ব উনার সময় সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সময়টি ছিলো রাত্রি এবং দিন উভয়ের মাঝামাঝি। এর মাধমে মহান আল্লাহ পাক তিনি রাত ও দিন উভয়কে সম্মানিত করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ রাত্রি মুবারক ও দিন মুবারকে যত সম্মানিত রহমত, বরকত ও সাকীনা মুবারক নাযিল হয়, বৎসরের অন্য কোনো সময় সেটা নাযিল হয় না। ’ সুবহানাল্লাহ!
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতে যত দিন ও রজনী রয়েছে, সমস্ত দিন ও রজনী থেকে লক্ষ-কোটিগুণ বেশি এবং বেমেছাল সম্মানিত, ফযীলতপ্রাপ্ত, শ্রেষ্ঠ ও উত্তম। ’ সুবহানাল্লাহ!
সেটাই হযরত ইমাম মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা উনাদের স্ব স্ব কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে আলোচনা মুবারক করেছেন। হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন-
اِنّهٗ وُلِدَ لَيْلًا فَتِلْكَ اللَّيْلَةُ اَفْضَلُ مِنْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ بِلَا شُبْهَةٍ
অর্থ: ‘নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই সম্মানিত রজনী মুবারকে সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, নিঃসন্দেহে সেই সম্মানিত রজনী মুবারক ‘লাইলাতুল ক্বদর উনার থেকে অধিক (লক্ষ-কোটিগুণ বেশি) ফযীলতপূর্ণ। ’ (মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ শরীফ ৩৯ পৃষ্ঠা)
আবুল আব্বাস আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুসত্বলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি (বিছাল শরীফ: ৯২৩ হিজরী শরীফ) বলেন-
اُجِيْبُ بِاَنَّ لَيْلَةِ مَوْلِدِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَفْضَلُ مِنْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ مِنْ وُجُوْهٍ ثَلَاثَةٍ
অর্থ: ‘আমি জাওয়াব দিবো যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই মহাসম্মানিত রজনী মুবারক-এ সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন তথা সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ তিন কারণে ক্বদরের রজনী থেকেও অত্যধিক (লক্ষ-কোটিগুণ) বেশি সম্মানিত, ফযীলতপ্রাপ্ত, শ্রেষ্ঠ ও উত্তম। সুবহানাল্লাহ! (আল মাওয়াহিবুল লাদুননিয়্যাহ বিল মিনাহিল মুহম্মদিয়্যাহ শরীফ ১/৮৮, শরহুয যারক্বনী আলাল মাওয়াহিব)
হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার লিখিত ‘আল মাওলিদুর রওই শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
لَيْلَةُ مَوْلِدِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَفْضَلُ مِنْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ
অর্থ: ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই মহাসম্মানিত রজনী মুবারক-এ সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন অর্থাৎ সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ক্বদরের রজনী থেকেও অত্যধিক (লক্ষ-কোটিগুণ) বেশি ফযীলতপূর্ণ, বরকতপূর্ণ, মর্যাদাসম্পন্ন। ’ সুবহানাল্লাহ! (আল মাওলিদুর রওই শরীফ-৯৯)
হযরত কারামত আলী জৈনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল বারাহীনুল ক্বিত্বইয়্যাহ ফী মাওলিদি খইরিল বারিয়্যাহ’ উনার মধ্যে বলেন-
فَبِهٰذَا الْوَجْهِ لَوْ جُعِلَتْ لَيْلَةُ الْـمِيْلَادِ اَفْضَلَ مِنْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ لَكَانَ اَلْيَقَ وَاَحْرٰى وَقَدْ صَرَحَ بِهِ الْعُلَمَاءُ رَحِمَهُمُ اللهُ تَعَالٰى
অর্থ: “এই কারণে যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের রজনী মুবারক উনাকে অর্থাৎ সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে শবে ক্বদর থেকে অত্যধিক (লক্ষ-কোটিগুণ বেশি) ফযীলতপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠত্বপূর্ণ বলা হয়, তাহলে নিঃসন্দেহে তা আরো অধিকতর সমুচিত হবে। এই মতের সমর্থনে হযরত উলামায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের অনেকেই বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ”
হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
مَنْ عَظَّمَ لَيْلَةَ مَوْلَدِهٖ بِـمَا اَمْكَنَ مِنَ التَّعْظِيْمِ وَالْاِكْرَامِ كَانَ مِنَ الْفَائِزِيْنَ بِدَارِ السَّلَامِ
অর্থ: “যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার রাত্র মুবারক ও দিন মুবারক উনাকে অর্থাৎ সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে তার সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী তা’যীম-তাকরীম করবে; সে সম্মানিত জান্নাত উনার মাধ্যমে সফলতা লাভ করবে। ” সুবহানাল্লাহ!
দ্বাদশ হিজরী শতক উনার মুজাদ্দিদ হযরত শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আদ দুররুছ ছামীন ফী মুবাশ্শারাতি নাবিয়্যিল আমীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনার ২২নং হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলেন, আমাকে আমার সম্মানিত বুযূর্গ পিতা (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুর রহীম মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি) তিনি বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হাক্বীক্বী সম্মানিত নিসবত মুবারক হাছিল করার লক্ষ্যে, উনার সম্মানিত সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিল করার জন্য প্রতি বছর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহান দিবসে অর্থাৎ সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ-এ সম্মানিত মাহফিল মুবারক ইন্তেজাম করে সম্মানিত তাবারুক মুবারক উনার ব্যবস্থা করতাম। কিন্তু এক বছর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার দিবসে অর্থাৎ সম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ-এ আমি তেমন কোনো বিশেষ সম্মানিত তাবারুক মুবারক উনার ব্যবস্থা করতে পারিনি। যার কারণে আমি সম্মানিত তাবারুক মুবারক হিসেবে ভাজা ছোলার (মটরশুঁটি, মটরকলাই) ব্যবস্থা করি এবং লোকজনের মাঝে তা বণ্টন করে দেই। অতঃপর আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অত্যন্ত আনন্দিত, প্রফুল্ল, উজ্জ্বল আর হাসিমাখা নূরানী চেহারা মুবারক-এ দেখলাম। (তিনি আমার এই আমল মুবারক-এ অত্যন্ত সন্তুষ্ট হয়েছেন, উনার নিকট আমার এই আমল মুবারকখানা অত্যন্ত আনন্দদায়ক হয়েছে, পছন্দনীয় হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!) আর উনার সামনে সেই ভাজা ছোলাগুলো রাখা। তিনি সেই ছোলা মুবারকগুলো উনার হাত মুবারক-এ নাড়াচাড়া করছেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
-মুহম্মদ ছালেহুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আমাকে তোমরা জানো? চিনো? আমি হলাম ‘সুলত্বনুন নাছীর’ মনে রেখো। পৃথিবীর কোনো ক্ষমতা নেই আমার সাথে পারবে না
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘সুলত্বানুন নাছীর’ লক্বব মুবারক হাদিয়া মুবারক এবং উনার বিশেষ হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাস্সাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আবূ সুলত্বানিন নাছীর আলাইহিস সালাম সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত বড় মাক্বাম মুবারক প্রকাশ
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে ঊলা বা প্রথমা, কুবরা বা মূল, বড়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মূল এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনারও মূল
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নিয়ত করার কারণে মৃত্যুদ- থেকে মুক্তিলাভ
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ স্বয়ং খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ঈদের দিন। আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। আজ শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন। আজ কায়িনাতের সবশ্রেষ্ঠ দিন।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করলে উনারা খুব খুশি মুবারক প্রকাশ করেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘আমরা আমাদের পুরো জিন্দেগী মুবারক ব্যয় করেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বুলন্দী শান-মান মুবারক প্রকাশ করার জন্য। আর আপনি সেটা এককভাবে করে যাচ্ছেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের তরফ থেকে বিশেষ দাওয়াত মুবারক এবং খুশি মুবারক প্রকাশ
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রেহেম শরীফে থাকাকালীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে জলীলুল ক্বদর নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের স্বপ্নে কথোপকথনের মুবারক বর্ণনা
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)