সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত জিসমানী তথা শারীরিক পবিত্রতা মুবারক ও পরিচ্ছন্নতা মুবারক (৩)
, ০৫ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৪ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
হযরত ইমাম ক্বাযী আবুল ফযল আয়ায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
وَمِثْلُهٗ قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ حِيْنَ قَبَّلَ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَعْدَ مَوْتِهٖ.
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর যখন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে বুছা মুবারক দিয়েছিলেন তখন তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার অনুরূপ উক্তি মুবারক করেছিলেন।” সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
وَمِنْهُ شُرْبُ مَالِكِ بْنِ سِنَانٍ دَمَهٗ يَوْمَ اُحُدٍ وَّمَصُّهٗ اِيَّاهُ وَتَسْوِيْغُهٗ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذٰلِكَ لَهٗ وَقَوْلُهٗ لَهٗ لَنْ تُصِيْبَهُ النَّارُ.
অর্থ: “হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্পর্কে বর্ণিত আছে। উহুদের জিহাদে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বর্ম দ্বারা নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক (জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক) গ্রহণের পর হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার জিহ্বা মুবারক দিয়ে ঐ সম্মানিত নূরুন নাজাত মুবারক (রক্ত মুবারক) পান করেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَنْ تُصِيْبَهُ النَّارُ.
‘উনাকে কখনো দোযখের আগুন স্পর্শ করবে না।’ সুবহানাল্লাহ! (মুস্তাদরাকে হাকিম ৩/৬৩৮, মা’রিফাতুছ ছাহাবা লি আবী না‘ঈম ১১/৪৬৮, দারু কুতনী ১/২২৮)
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ اَيـْمَنَ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ كَانَ لِرَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَّارَةٌ يَّبُوْلُ فِيْهَا فَكَانَ اِذَا اَصْبَحَ يَقُوْلُ يَا اُمَّ اَيـْمَنَ عَلَيْهَا السَّلَامُ صُبِّـىْ مَا فِى الْفَخَّارَةِ فَقُمْتُ لَيْلَةً وَّاَنَا عَطْشٰى فَشَرِبْتُ مَا فِيْهَا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا اُمَّ اَيـْمَنَ عَلَيْهَا السَّلَامُ صُبِّـىْ مَا فِى الْفَخَّارَةِ فَقَالَتْ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُمْتُ وَاَنَا عَطْشٰى فَشَرِبْتُ مَا فِيْهَا فَقَالَ اِنَّكِ لَنْ تَشْتَكِىْ بَطْنَكِ بَعْدَ يَوْمِكِ هٰذَا اَبَدًا.
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী উম্মু আয়মন আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাটির পাত্র মুবারক ছিলো, সে পাত্র মুবারক-এ তিনি (রাতের বেলায়) সম্মানিত নূরুশ শিফা (ছোট ইস্তিঞ্জা) মুবারক রাখতেন। যখন সকাল হতো তখন তিনি বলতেন, হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম! মাটির পাত্র মুবারক-এ যা রয়েছে, তা আপনি ফেলে দিন। একরাতে আমি পিপাসার্ত অবস্থায় ঘুম থেকে জেগে উঠি, ফলে মাটির পাত্রে যা ছিলো (নূরুশ শিফা মুবারক) আমি তা পান করে ফেলি। সুবহানাল্লাহ! তারপর (সকালে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বললেন, হে হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম! মাটির পাত্র মুবারক-এ যা রয়েছে, তা আপনি ফেলে দিন। হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি পিপাসার্ত অবস্থায় ঘুম থেকে জেগে উঠেছিলাম, তাই মাটির পাত্র মুবারক-এ যা ছিলো (নূরুশ শিফা মুবারক) আমি তা পান করে ফেলেছি। সুবহানাল্লাহ! তখন তিনি বললেন-
اِنَّكِ لَنْ تَشْتَكِىْ بَطْنَكِ بَعْدَ يَوْمِكِ هٰذَا اَبَدًا
“নিশ্চয়ই আপনি আজকের পর থেকে চিরকালের জন্য আর কখনও পেটের পীড়ায় ভুগবেন না।” সুবহানাল্লাহ! (আল বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ)
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَيْقَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلم قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَيَبُوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُ اسْـمُهَا بَرَكَةُ فَشَرِبَتْهُ فَطَلَبَهٗ فَلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَتْهُ بَرَكَةُ. فَقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ.
অর্থ: হযরত উমাইমাহ বিনতে রুক্বাইক্বাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি কাঠের পাত্র মুবারক ছিলো, যাতে (রাতের বেলায়) তিনি সম্মানিত নূরুশ শিফা মুবারক করে চকি মুবারক উনার নিচে রেখে দিতেন। সুবহানাল্লাহ! (এক রাতে তিনি ঐ পাত্র মুবারক-এ সম্মানিত নূরুশ শিফা মুবারক করে পাত্র মুবারক যথাস্থানে রেখে দেন।) সাইয়্যিদাতুনা হযরত বারাকাহ (উম্মী বা’দা উম্মী) আলাইহাস সালাম তিনি এসে তা পান করে ফেলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম উনাকে তলব করেন। কিন্তু উনাকে পেলেন না। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারকে বলা হলো, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম তিনি পান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অবশ্যই (সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম) তিনি একটি বিশাল রক্ষাকবচ দিয়ে নিজেকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (আল বিদয়াহ ওয়ান নিহায়াহ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বৈশিষ্ট্য মুবারক সমূহের মধ্যে একখানা বিশেষ বৈশিষ্ট্য মুবারক ছিলেন এই যে-
قَدْ وُلِدَ مَـخْتُوْنًا مَقْطُوْعَ السُّرَّةِ.
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন খতনাকৃত, নাভী মুবারক কর্তিত পাক-সাফ অবস্থায়।” সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৭, সীরতে ইবনে কাসীর ১/২০৯, আশ শিফা’ ১/৬৫)
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اُمِّهٖ اٰمِنَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّهَا قَالَتْ وَلَدْتُّهٗ نَظِيْفًا مَّا بِهٖ قَذَرٌ.
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পাক-সাফ অবস্থায় মহাসম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, উনার সাথে কোন প্রকার অপবিত্রতা ছিলো না। সুবহানাল্লাহ! (আশ শিফা’ ১/৫৫)
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَامَ حَتّٰى سُـمِعَ لَهٗ غَطِيْطٌ فَقَامَ فَصَلّٰى وَلَمْ يَتَوَضَّأْ.
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নূরুল মুত্বমাইন্নাহ (ঘুমন্ত শান) মুবারক গ্রহণ করেন এমনকি উনার সম্মানিত নূরুন আলা নূর (নাক) মুবারকে উনার আওয়াজ মুবারক শুনা যায়। কিন্তু তিনি ঘুম মুবারক থেকে জেগে সম্মানিত নামায আদায় করেন। কিন্তু ওযূ মুবারক করেননি।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ বিন হাম্বল ৫/১১৭, সুনানুল কুবরা ১/১২২, মুসনাদে ইবনে হুমাইদ ২/২৩৪, আশ শিফা ১/৫৫)
কারণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ঘুম মুবারক অবস্থায়ও ওযূ ভঙ্গ হওয়া থেকে পবিত্র ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! (সমাপ্ত)
-আল্লামা মুহম্মদ আব্দুর রশীদ
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)