সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার কতিপয় বৈশিষ্ট্য মুবারক (১)
, ২৫ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৭ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৩ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১১২৭ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে এবং বিশ্বখ্যাত ইমাম ও মুজতাহিদ, ছূফী, ফক্বীহ, মুহাদ্দিছ, মুফাসসির, ফখরুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, আল্লামা হযরত ইমাম আবুল ফারাজ নূরুদ্দীন আলী ইবনে বুরহানুদ্দীন হালাবী মিশরী ক্বাহিরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৯৭৫ হিজরী শরীফ এবং বিছাল শরীফ ১০৪৪ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত সীরাতগ্রন্থ ‘আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্ শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
عَنْ كِتَابِ الْاِشَارَاتِ لِلْفَخْرِ الرَّازِىِّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـىْ تِلْكَ الْاَيَّامِ الَّتِـىْ تَكَلَّمَ فِيْهَا بِالْاِفْكِ كَانَ اَكْثَرَ اَوْقَاتِهٖ فِـى الْبَيْتِ فَدَخَلَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقُ الْاَعْظَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاسْتَشَارَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـىْ تِلْكَ الْوَاقِعَةِ فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا اَقْطَعُ بِكِذْبِ الْمُنَافِقِيْنَ وَاَخَذْتُ بَرَاءَةَ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْـنَ الثَّالِثَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ مِنَ الذُّبَابِ لِاَنَّ الذُّبَابَ لَا يَقْرَبُ بَدَنَكَ فَاِذَا كَانَ اللهُ تَعَالـٰى صَانَ بَدَنَكَ اَنْ يُّـخَالِطَهُ الذُّبَابُ لِمُخَالَطَتِهٖ لِلْقَاذُوْرَاتِ فَكَيْفَ اَهْلُكَ وَدَخَلَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ ذُو النُّوْرَيْنِ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاسْتَشَارَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ لَهٗ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ ذُو النُّوْرَيْنِ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَخَذْتُ بَرَاءَةَ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْـنَ الثَّالِثَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ مِنْ ظِلِّكَ اِنِّـىْ رَاَيْتُ اَللهُ تَعَالـٰى صَانَ ظِلَّكَ اَنْ يَّــقَعَ عَلَى الْاَرْضِ (اَىْ لِاَنَّ شَخْصَهُ الشَّرِيْفَ كَانَ لَا يَظْهَرُ فِـىْ شَـمْسٍ وَّلَا قَمَرٍ) لِئَلَّا يُوْطَاَ بِالْاَقْدَامِ فَاِذَا صَانَ اللهُ ظِلَّكَ فَكَيْفَ بِاَهْلِكَ وَدَخَلَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْه السَّلَامُ فَاسْتَشَارَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ لَهٗ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَخَذْتُ بَرَاءَةَ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْـنَ الثَّالِثَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ مِنْ شَىْءٍ هُوَ اِنَّا صَلَّيْنَا خَلْفَكَ وَاَنْتَ تُصَلِّـىْ بِنَعْلَيْكَ ثُـمَّ اِنَّكَ خَلَعْتَ اِحْدٰى نَعْلَيْكَ فَقُلْنَا لَيَكُوْنُ ذٰلِكَ سُنَّةً لَّنَا قُلْتَ لَا اِنَّ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلَ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَخْبَـرَنِـىْ اَنَّ فِـىْ تِلْكَ النَّعْلِ نَـجَاسَةً فَاِذَا كَانَ لَا تَكُوْنُ النَّجَاسَةُ بِنَعْلَيْكَ فَكَيْفَ تَكُوْنُ بِاَهْلِكَ فَسُرَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِذٰلِكَ فَصَدَّقَهُمُ اللهُ فِيْمَا قَالُوْا وَفَضَحَ اَصْحَابَ الْاِفْكِ
অর্থ: “হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ‘কিতাবুল ইশারাত’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন, (মুনাফিক্বরা) যেই দিনগুলিতে ইফক্বের (অপবাদ মূলক বিষয়) সম্পর্কে বলাবলি করছিলো, সেই দিনগুলিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার অধিকাংশ সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে ছিলেন। (একদিন) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সাথে ইফক্বের ঘটনার বিষয়ে অর্থাৎ মুনাফিক্বগুলো যে এলোমেলো বলতেছিলো সে বিষয়ে পরামর্শ মুবারক করলেন। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (এটা কখনই হতে পারে না) আমি মুনাফিক্বদের মিথ্যাকে বাতিল ঘোষণা করছি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পবিত্রতা মুবারক উনাকে গ্রহণ করছি মাছির বিষয়ের মাধ্যমে। কেননা মাছি কখনোই আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) উনার নিকবর্তীও হতে পারে না। কাজেই মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন নোংরামির কারণে মাছি বসা থেকে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) উনাকে সংরক্ষণ করেছেন, তাহলে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা কেমন হবেন? সুবহানাল্লাহ! (অবশ্যই উনারা সমস্ত প্রকার অপবাদ থেকে মুক্ত, পূতঃপবিত্র এবং সমস্ত পবিত্রতার মালিক। উনাদের সম্মানার্থেই সমস্ত কায়িনাত পবিত্রতা লাভ করেছেন, করছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই মুনাফিক্বগুলো যেটা রটাচ্ছে, এটা কাট্টা মিথ্যা অপবাদ।) তারপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সাথে এই বিষয়ে পরামর্শ মুবারক করলেন। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পবিত্রতা মুবারক উনাকে গ্রহণ করছি আপনার ছায়া মুবারক না থাকার মাধ্যমে। নিশ্চয়ই আমি দেখেছি স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই আপনার ছায়া মুবারক উনাকে যমীনে পতিত হওয়া থেকে সংরক্ষণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (অর্থাৎ নিশ্চয়ই যেই মহাসম্মানিত ব্যক্তিত্ব উনার সম্মানিত ছায়া মুবারক সূর্যালোকে এবং চন্দ্রালোকে প্রকাশ পায় না,) যেন (কাফির-মুশরিক, মুনাফিক্বরা) পা দ্বারা মাড়াতে না পারে, পদদলিত করতে না পারে। সুবহানাল্লাহ! কাজেই মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন আপনার ছায়া মুবারক উনাকে সংরক্ষণ করেছেন, তাহলে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের ব্যাপারে কেমন স্বযতœ হবেন, উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান মুবারক কিভাবে সংরক্ষণ করবেন? সুবহানাল্লাহ! (অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করেই সৃষ্টি মুবারক করেছেন, উনারাই হচ্ছেন সমস্ত পবিত্রতার মালিক। উনাদের সম্মানার্থেই সমস্ত কায়িনাত পবিত্রতা লাভ করেছেন, করছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই মুনাফিক্বগুলো যেটা রটাচ্ছে, এটা কাট্টা মিথ্যা অপবাদ।) অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সাথে পরামর্শ মুবারক করলেন। ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পবিত্রতা মুবারক উনাকে গ্রহণ করছি এমন একটি বিষয়ের মাধ্যমে, সেটা হচ্ছেন- আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইমামতী মুবারক-এ আমরা (একবার) সম্মানিত ছলাত আদায় করছিলাম। তখন আপনি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারকসহ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফসহ) সম্মানিত ছলাত মুবারক আদায় মুবারক করছিলেন। অতঃপর আপনি আপনার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) খুলে ফেলেন। আমরা মনে করলাম অবশ্যই এটা আমাদের জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক হিসেবে সাব্যস্ত হবেন। তখন আপনি ইরশাদ মুবারক করলেন যে, না। (বিষয়টা হচ্ছেন-) নিশ্চয়ই হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে সংবাদ দিয়েছেন যে, ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) উনার মধ্যে সামান্য পরিমাণ অপবিত্রতার ছোয়া রয়েছে। কাজেই আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) উনার মধ্যে যদি সামান্য পরিমাণ অপবিত্রতার একটা ছোয়াও থাকতে না পারে, তাহলে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয় মুবারক কেমন হবেন? (অবশ্যই উনারা সমস্ত প্রকার অপবাদ থেকে মুক্ত, পূতঃপবিত্র এবং সমস্ত পবিত্রতার মালিক। উনাদের সম্মানার্থেই সমস্ত কায়িনাত পবিত্রতা লাভ করেছেন, করছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ লাভ করবেন। কাজেই মুনাফিক্বগুলো যেটা রটাচ্ছে, এটা কাট্টা মিথ্যা অপবাদ।) সুবহানাল্লাহ! তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের এই জবাব মুবারকসমূহ শুনে অত্যন্ত সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ করেন, খুশি মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ নাযিল করে উনারা যা বলেছেন, উনাদের সেই সকল কথার তাছদীক্ব বা সত্যায়ন মুবারক করেন এবং যারা ইফক্বের অপবাদ দিয়েছে তাদেরকে লাঞ্ছিত করেন।” সুবহানাল্লাহ! (রূহুল বায়ান ৬/১২৫, আস সীরতুল হালাবিয়্যাহ্ ২/৪১১-৪১২)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)