সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
হযরত খুবাইব ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত মূসা ইবেন উক্ববাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ‘মাগাযী’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন যে,
أَنَّ حَضْرَتْ خُبَيْبًا رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَحَضْرَتْ زَيْدَ بْنَ الدَّثِنَةِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قُتِلَا فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ وَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُمِعَ يَوْمَ قُتِلَا وَهُوَ يَقُولُ وَعَلَيْكُمَا أَوْ عَلَيْكَ السَّلَامُ
অর্থ: “হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে এবং হযরত যায়দ ইবনে দাছিনাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদের দু’জনকে একই দিনে শহীদ করা হয়েছিলো। যেদিন উনারা শহীদ হয়েছিলেন নূরে মুজসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেই উনাদের আরযু মুবারক শুনতে পাচ্ছিলেন। আর তিনি উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেছিলেন- ‘আপনাদের উভয়ের প্রতি সালাম অথবা (তিনি ইরশাদ মুবারক করেছিলেন- হে হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু!) আপনার প্রতি সালাম। ” সুবহানাল্লাহ! (আস সীরাতুন নুবুবিয়্যাহ্ লি ইবনে কাছীর ৩/১৩০, আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্ ৪/৭৬)
হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَتْ وَاللَّهِ مَا رَأَيْتُ أَسِيرًا قَطُّ خَيْرًا مِنْ حَضْرَتْ خُبَيْبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَاللَّهِ لَقَدْ وَجَدْتُهُ يَوْمًا يَأْكُلُ قِطْفًا مِنْ عِنَبٍ فِي يَدِهِ وَإِنَّهُ لَمُوثَقٌ بِالحَدِيدِ وَمَا بِمَكَّةَ مِنْ ثَمَرَةٍ وَكَانَتْ تَقُولُ إِنَّهُ لَرِزْقٌ رَزَقَهُ اللَّهُ حَضْرَتْ خُبَيْبًا رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ
অর্থ: “রাবী বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে উত্তম কোনো বন্দী আমি কখনোই দেখিনি। মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! অবশ্যই আমি একদিন দেখেছি হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার হাত মুবারক-এ এক থোকা আঙ্গুর ফল নিয়ে খাচ্ছেন; অথচ তিনি লোহার শিকলে বাঁধা ছিলেন এবং সেই সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে কোনো ফলও ছিলো না। রাবী বলতেন- ‘নিশ্চয়ই ঐ আঙ্গুরগুলি মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে রিযিক্বস্বরূপ হাদিয়া মুবারক করেছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, ইমাতউল আসমা’ ১৩/২৭২, উমদাতুল ক্বারী ২৫/২৫২, আল কাওয়াকিবুদ দুরারী ১৫/১৭৬, ইরশাদুস সারী ৬/২৫৯, ফাইযুল বারী ৫/১৮, আল কাওছারুল জারী ৭/১৩৯, মাছাবীহুল জামি’ ৭/৪১৬, আল লামিউছ ছবীহ্ ১১/৪৫, মিনহাতুল বারী ৭/২৩৩, আত্ তাওশীহ্ ৬/২৫০২, উয়ূনুল আছার ২/৫৯ ইত্যাদি)
মুশরিকরা যখন হযরত খুবাইব ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে শহীদ করার জন্য ‘তানঈম’ নামক স্থানে নিয়ে গেলো, তখন তিনি তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- ‘তোমরা যদি আমাকে দুই রাকাত সম্মানিত ছলাত আদায় করার সুযোগ দাও, তাহলে আমি দুই রাকাত সম্মানিত ছলাত আদায় করবো। ’ তারা বললো- ‘ঠিক আছে; আপনি সম্মানিত ছলাত আদায় করে নিন। ’ অতঃপর তিনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে ও পূর্ণতার সাথে দুই রাকাত সম্মানিত ছলাত আদায় করলেন। তারপর শত্রুদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বললেন, ‘তোমরা যদি এই সন্দেহ পোষণ না করতে যে, শাহাদাত মুবারক গ্রহণ করার ব্যাপারে ভীত হয়ে আমি দীর্ঘক্ষণ সম্মানিত ছলাত আদায় করেছি, তাহলে আমি তা আরো দীর্ঘায়িত করতাম। ’ (বুখারী শরীফ, মুসনাদে আহমদ ইত্যাদি)
হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সর্বপ্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি সম্মানিত মুসলমান উনাদের জন্য শহীদ হওয়ার পূর্বে দুই রাকাত সম্মানিত ছলাত আদায়ের সুন্নাত মুবারক প্রবর্তন করেন। এরপর তারা হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে শহীদ করার জন্য শুলের কাঠের সাথে শক্তভাবে বেঁধে ফেলে। তখন তিনি বলেন,
اللَّهمّ إِنَّا قَدْ بَلَّغْنَا رِسَالَةَ رَسُولِكَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبِلِّغْهُ الْغَدَاةَ مَا يُصْنَعُ بِنَا
‘আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! নিশ্চয়ই আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রিসালাত মুবারক উনার কথা আমরা পৌঁছিয়ে দিয়েছি। এখন আমাদেরকে নিয়ে যা কিছু করা হচ্ছে তার সংবাদ আপনি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট অতিশীঘ্রই পৌঁছিয়ে দিন। ’
তারপর তিনি বলেন,
اللهُمّ أَحْصِهِمْ عَدَدًا وَاقْتُلْهُمْ بَدَدًا وَلَا تُغَادِرْ مِنْهُمْ أَحَدًا
‘আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! আপনি তাদের সবাইকে (তারা কতজন এবং কে কে তা) গণনা করে নিন। তাদের সকলকে ধ্বংস করে দিন। তাদের একজনকেও অবশিষ্ট রাখবেন না। ’ (মু’জামুছ ছাহাবাহ্ ২/১৩৫, আল ইকতিফা ২/৮৯, আর রওদ্বুল উন্ফ ৩/৩৬৬, সীরাতে ইবনে হিশাম ২/১৭৩, দালাইলুন নুুবুওওয়াহ্, আস সীরাতুন নুবুবিয়্যাহ্ লি ইবনে কাছীর ৩/১৩০, আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্ ৪/৭৬ ইত্যাদি)
এরপর উনাকে তারা শহীদ করে। না‘ঊযুবিল্লাহ!
হযরত উরওয়াহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত মূসা ইবনে উক্ববাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা উল্লেখ করেছেন যে,
أَنَّهُمْ لَمَّا رَفَعُوا حَضْرَتْ خُبَيْبًا رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَلَى الْخَشَبَةِ نَادَوْهُ يُنَاشِدُونَهُ أَتُحِبُّ أَنَّ سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدًا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكَانَكَ قَالَ لَا وَاللَّهِ الْعَظِيمِ مَا أُحِبُّ أَنْ يَفْدِيَنِي بِشَوْكَةٍ يُشَاكَهَا فِي قَدَمِهِ
অর্থ: “নিশ্চয়ই হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে যখন কাফিররা শুলের কাঠের সাথে বেঁধে ক্বসম করে উনাকে আহ্বান করে বলেছিল, ‘আপনি কি এটা চান যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আপনার স্থানে থাকুন (আর এর বিনিময়ে আপনি মুক্তি পেয়ে যাবেন?)’ তিনি বলেন- ‘না; কখনো নয়। মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমার মুক্তির বিনিময়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক-এ) একটি কাঁটা বিধুক তাও আমি কখনোই পছন্দ করি না’। ” সুবহানাল্লাহ! (আল মু’জামুল কাবীর লিত্ ত্ববারনী ৫/১৫৯, আস সীরাতুন নুবুবিয়্যাহ্ লি ইবনে কাছীর ৩/১৩১, আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্ ৪/৭৬, ইমতাউল আসমা’, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ ইত্যাদি)
তাহলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে কতটুকু ফানা ও বাক্বা ছিলেন? তাহলে সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সবাইকে উনার মাঝে কতটুকু ফানা ও বাক্বা হতে হবে? তাহলে উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বেমেছাল? এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব। সুবহানাল্লাহ!
মূলত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারাই হাক্বীক্বীভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। যার কারণে উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বীভাবে ফানা ও বাক্বা হয়ে উনার জন্য উনাদের ধন-সম্পদ সমস্ত কিছু তো বিসর্জন দিয়েছেনই; এমনকি শেষ পর্যন্ত উনাদের জানটুকুও কুরবান করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
তাই সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বীভাবে ফানা ও বাক্বা হয়ে উনার জন্য তাদের ধন-সম্পদ তো অবশ্যই; এমনকি নিজেদের জানটুকুও কুরবান করে দেয়া। সুবহানাল্লাহ! তাহলেই তারা ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী লাভ করতে পারবে।
উল্লেখ্য যে, পরবর্তী উম্মত যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে চায়, তাহলে অবশ্যই আগে স্বীয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে হবে। উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে পারলে আফসেআফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে হাক্বীক্বী ফানা ও বাক্বা হতে পারবে। সুবহানাল্লাহ! অন্যথায় কস্মিনকালেও সম্ভব নয়।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খলীফা মনোনীত হওয়ার ব্যাপারে সংক্ষিপ্ত আলোচনা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (১৭)
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা সম্পূর্ণরূপে হারাম-নাজায়িয এবং বিদ্রোহীকে কতল করা বৈধ
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার অনুসরণ-অনুকরণ করা ফরয
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার নিকট আনুগত্যতার বাইআত গ্রহণ করা ফরয
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই দায়িমীভাবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ পালন করতেই থাকবেন
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (১৬)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার শর্তাবলী
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)