সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক-এ আযাদীর পরিবর্তে গোলামীকে বেছে নেয়া
, ২ রা জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন পারিবারিকভাবে অত্যন্ত উচ্চ বংশীয়। প্রাথমিক জীবনে তিনি একদিন একটি কাফেলার সাথে উনার নানার বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ‘ক্বায়েস গোত্র’ উনাদের কাফেলার সব কিছু ছিনিয়ে নিলো। এমনকি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকেও নিয়ে গিয়ে গোলাম হিসেবে বিক্রি করে দিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন সাইয়্যিদুনা হযরত হাকিম ইবনে হায্ম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফুফু উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার জন্য সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে ক্রয় করেছিলেন। যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার আযীমুশ শান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবতে আযীম শরীফ অনুষ্ঠিত হন, তখন তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে পেশ করেন। এভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাহসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ আসার সম্মান অর্জন করেন সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু তিনি। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি কি সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ করেছেন নাকি হায়াতে রয়েছেন উনার পিতা-মাতা উনাদের জানা ছিলো না। উনারা সন্তানের জুদায়ীর কারণে খুবই দুঃখ-কষ্টের মধ্যে ছিলেন। উনারা উনার অনুসন্ধানে লিপ্ত ছিলেন। একবার হজ্জের মৌসুমে আগত কিছু লোকজন মারফত সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্পর্কে বিস্তারিত সংবাদ উনার পিতা-মাতা উনাদের কাছে পৌঁছে। তখন উনার পিতা ও চাচা উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ-এ চলে আসলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দরবার শরীফ-এ হাযির হয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়ার জন্য আরযী করলেন। আর বললেন, ‘আমরা চিরদিন আপনার কাছে ঋণী থাকবো। ’ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘যদি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আপনাদের সাথে যেতে চান, তাহলে আমি কোনো মুক্তিপণ ছাড়াই উনাকে আপনাদের সাথে পাঠিয়ে দিবো। ’ সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আপনি কি উনাদেরকে চিনেন? তিনি বললেন, ‘কেনো চিনবোনা? ইনি তো আমার সম্মানিত পিতা, আর ইনি আমার সম্মানিত চাচা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘আপনি যদি আপনার সম্মানিত পিতা উনার সাথে যেতে চান, তাহলে সন্তুষ্টচিত্তে যেতে পারেন। আর আমার সাথে থাকতে চাইলে তাও থাকতে পারেন। ’ সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সিদ্ধান্ত নিতে একমুহূর্তের জন্যেও ইতস্ততাবোধ করেননি। তিনি বললেন, ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক) থেকে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক থেকে আমি কখনোই পৃথক হবো না। ’ সুবহানাল্লাহ! কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
مَا أَنَا بِالَّذِي أَخْتَارُ عَلَيْكَ أَحَدًا أَنْتَ مِنِّي بِمَكَانِ الأَبِ وَالأُمّ فَقَالَا وَيْحَكَ يَا زَيْدُ أَتَخْتَارُ الْعُبُودِيَةِ عَلَى الْحُرِّيَةَ وَعَلَى أَبِيْكَ وَعَمِّكَ وَأَهْلُ بَيْتِكَ قَالَ نَعَمْ إِنِّي قَدْ رَأَيْتُ مِنْ هَذَا الرَّجُلِ شَيْئًا مَا أَنَا بِالَّذِي أَخْتَارُ عَلَيْهِ أَحَدًا أَبَدًا فَلَمَّا رَأَى رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَلِكَ أَخْرَجَهُ إِلَى الْحَجَرِ فَقَالَ يَا مَنْ حَضَرَ اشْهَدُوا أَنَّ زَيْدًا ابْنِي أَرْتُهُ وَيَرِثُنِي فَلَمَّا رَأَى ذَلِكَ أَبُوهُ وَعَمُّهُ طَابَتْ أَنْفُسَهُمَا وَانْصَرَفَا
অর্থ: “(সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আরো বললেন,) ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার পরিবর্তে আমি কখনোই কাউকে প্রাধান্য দিবো না। আপনি আমার নিকট আমার পিতা-মাতা উনাদের চেয়েও উত্তম অবস্থান মুবারক-এ রয়েছেন। ’ তখন উনার পিতা ও চাচা উভয়েই বললো, ‘হে সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! আপনার জন্য আফসোস। আপনি কি স্বাধীনতার উপর এবং আপনার পিতা, চাচা ও পরিবার-পরিজন উনাদের উপর গোলামীকে প্রাধান্য দিচ্ছেন?’ সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ; অবশ্যই। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যে আমি এমন কিছু দেখেছি যার কারণে আমি কখনোই উনার উপর কাউকে প্রাধান্য দিবো না। ’ সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন এটা দেখলেন, তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বক্ষ মুবারক-এ) সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে টেনে নিলেন। তারপর ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘যাঁরা এখানে উপস্থিত রয়েছেন, আপনারা সাক্ষী থাকুন- হযরত যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আমার সন্তান। আমি নিজেই উনার লালন-পালন মুবারক করবো এবং তিনি আমার ওয়ারিছ হবেন। ’ সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্মানিত পিতা ও চাচা উনারা এটা দেখে অত্যন্ত ইতমিনান লাভ করলেন, প্রশান্তি লাভ করলেন এবং ফিরে চলে গেলেন। ” (তাফসীরে কবীর, তাফসীরে কুরতুবী, ইবনে সা’দ, উসদুল গ¦বাহ্ ইত্যাদি)
তখন থেকে শুরু করে সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে সম্বোধন মুবারক করা হতেন ‘সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ’ অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন নাযিল করলেন,
{ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ} فدُعِيَ يومئذٍ سيدنا حضرت زيْدَ بن حارثة رضى الله تعالى عنه
অর্থ: “আপনারা উনাদেরকে উনাদের পিতৃপরিচয়ে সম্বোধন করুন। ’ (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহ্যাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৫) সেদিন থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে ‘সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু’ বলে সম্বোধন করা হয়। ” (তাফসীরে কবীর)
হযরত ইমাম কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উল্লেখ করেন, সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ক্বসম করে বলেন,
وَاللَّهِ الْعُبُودِيَةُ عِنْدَ سيدنا مولانا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحَبَّ إِلَيَّ مِنْ أَنْ أَكُونَ عِنْدَكُمْ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক করা আপনাদের কাছে থাকার চেয়ে আমার নিকট অধিক প্রিয়। ” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে কুরতুবী ১৪/১৯৩)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি।
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি। যা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বুলন্দী শান মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ মুবারক (১)
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (২)
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত (১)
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)