সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক (৩)
, ২৪ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৭ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২২ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اَنَا قَائِدُ الْمُرْسَلِيْنَ وَلَا فَخْرَ وَاَنَا خَاتَـمُ النَّبِيِّيْنَ وَلَا فَخْرَ وَاَنَا اَوَّلُ شَافِعٍ وَاَوَّلُ مُشَفَّعٍ وَلَا فَخْرَ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ক্বাইদ (মহাসম্মানিত পরিচালনাকারী), এতে আমার কোনো ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ! আমি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন অর্থাৎ সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের আগমনের ধারাবাহিকতা সমাপ্তকারী, এতে আমার কোনো ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ! আর আমিই সর্বপ্রথম সম্মানিত শাফা‘আত মুবারক করবো এবং আমার সম্মানিত শাফা‘আত মুবারকই সর্বপ্রথম ক্ববূল করা হবে, এতেও আমার কোনো ফখর নেই।” সুবহানাল্লাহ! (দারেমী শরীফ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا سَيِّدُ وُلْدِ اٰدَمَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَاَوَّلُ مَنْ يَّنْشَقُّ عَنْهُ الْقَبْرُ وَاَوَّلُ شَافِعٍ وَاَوَّلُ مُشَفَّعٍ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (আমি সবসময়ের জন্যই তামাম কায়িনাতবাসী সকলের সাইয়্যিদ। ক্বিয়ামতের দিন আমার সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ শান মুবারক প্রকাশ পাবেন।) কিয়ামতের দিন আমি সমস্ত মানুষের অর্থাৎ তামাম কায়িনাতবাসী সকলের সাইয়্যিদ হবো। সুবহানাল্লাহ! আমিই সর্বপ্রথম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ থেকে উঠবো। সুবহানাল্লাহ! সকলের পূর্বে আমিই সম্মানিত শাফা‘আত মুবারক করবো এবং সর্বপ্রথম আমার সম্মানিত শাফা‘আত মুবারকই ক্ববূল করা হবে।” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, শরহুস সুন্নাহ লিল বাগবী, শু‘আবুল ঈমান, মিশকাত শরীফ, মিরক্বাত শরীফ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا اَكْثَرُ الْاَنْۢبِيَاءِ تَبَعًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَاَنَا اَوَّلُ مَنْ يَّقْرَعُ بَابَ الْـجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিয়ামতের দিন সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের মধ্যে আমার সম্মানিত অনুসারী অর্থাৎ উম্মত উনাদের সংখ্যা হবে সর্বাপেক্ষা বেশি। সুবহানাল্লাহ! আর আমিই সর্বপ্রথম সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার সম্মানিত দরজা মুবারক উনার কড়া মুবারক নাড়া দিবো।” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, মুস্তাখরাজে আবী ‘আওয়ানাহ, আল ঈমান লি ইবনে মুন্দাহ, শরহুস সুন্নাহ লিল বাগবী, মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ, মিশকাত শরীফ, মিরক্বাত শরীফ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اٰتِىْ بَابَ الْـجَنَّةِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَاَسْتَفْتِحُ فَيَقُوْلُ الْـخَازِنُ مَنْ اَنْتَ فَاَقُوْلُ سَيِّدُنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَيَقُوْلُ بِكَ اُمِرْتُ اَنْ لَّا اَفْتَحَ لِاَحَدٍ قَبْلَكَ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিয়ামতের দিন আমি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার সম্মানিত দরজা মুবারক-এ এসে সম্মানিত দরজা মুবারক খুলার জন্য বলব। তখন সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার দায়িত্বশীল হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলবেন, আপনি কে? আমি বলব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তখন সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার দায়িত্বশীল হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলবেন, আপনার সম্পর্কে আমাকে এই সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দেওয়া হয়েছে যে, আপনার পূর্বে আমি যেন অন্য কারও জন্য এই সম্মানিত দরজা মুবারক না খুলি।” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, আল আহকামুশ শার‘ইয়্যাতিল কুবরা, শরহুস সুন্নাহ লিল বাগবী, মু’জামুশ শুয়ূখ লি ইবনে ‘আসাকির, মিশকাত শরীফ, মিরক্বাত শরীফ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا اَوَّلُ النَّاسِ خُرُوْجًا اِذَا بُعِثُوْا وَاَنَا قَائِدُهُمْ اِذَا وَفَدُوْا وَاَنَا خَطِيْبُهُمْ اِذَا اَنْصَتُوْا وَاَنَا مُسْتَشْفِعُهُمْ اِذَا حُبِسُوْا وَاَنَا مُبَشِّرُهُمْ اِذَا اَيِسُوْا اَلْكَرَامَةُ وَالْمَفَاتِيْحُ يَوْمَئِذٍ بِيَدِىْ وَلِوَاءُ الْـحَمْدِ يَوْمَئِذٍ بِيَدِىْ وَاَنَا اَكْرَمُ وُلْدِ اٰدَمَ عَلـٰى رَبِّـىْ يَطُوْفُ عَلَـىَّ اَلْفُ خَادِمٍ كَاَنَّـهُمْ بَيْضٌ مَّكْنُوْنٌ اَوْ لُؤْلُؤٌ مَّنْثُوْرٌ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ক্বিয়ামতের দিন যখন মানুষদেরকে কবর হতে উঠানো হবে, তখন আমিই সর্বপ্রথম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ থেকে বাহিরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক আনবো। সুবহানাল্লাহ! আর যখন লোকেরা দলবদ্ধ হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত দরবার শরীফ-এ উপস্থিত হওয়ার জন্য রওয়ানা হবে, তখন আমিই হবো তাদের ক্বাইদ অর্থাৎ পথপ্রদর্শক, অগ্রগামী ও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ! যখন সকলে চুপ থাকবে, কোনো কথাবার্তা বলবে না, তখন আমিই সর্বপ্রথম তাদের পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলবো। সুবহানাল্লাহ! আর যখন তারা আটক হয়ে পড়বে, (তাদের কোনো উপায় থাকবে না,) তখন আমিই তাদের জন্য সম্মানিত শাফা‘আত মুবারক করবো। সুবহানাল্লাহ! আর যখন তারা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়বে, তখন আমি তাদেরকে সুসংবাদ মুবারক প্রদান করবো। সুবহানাল্লাহ! মর্যাদা এবং সম্মানের চাবি-কাঠিসমূহ সে দিন আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) উনার মধ্যেই থাকবে। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত প্রশংসা মুবারক উনার পতাকা মুবারক সে দিন আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) উনার মধ্যেই থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আমার যিনি রব তা’য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সমস্ত মানুষের মধ্যে, সমস্ত কায়িনাতের মধ্যে আমিই হচ্ছি সর্বাপেক্ষা অধিক মর্যাদাবান এবং সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মানিত ব্যক্তিত্ব মুবারক। সুবহানাল্লাহ! সে দিন সুরক্ষিত ডিম কিংবা বিক্ষিপ্ত মুক্তার ন্যায় এক হাজার অর্থাৎ হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি সম্মানিত খাদেম-খুদ্দাম আমার চতুষ্পার্শ্বে ঘোরাফেরা করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, মিরক্বাত শরীফ ইত্যাদি)
তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বেমেছাল, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)