সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ এবং পূর্ববর্তী সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে বর্ণিত ১০ম খলীফা
, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
সম্মানিত খিলাফত মুবারক একখানা খাছ মাক্বাম মুবারক
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَعَدَ اللهُ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا مِنْكُمْ وَعَمِلُوا الصّٰلِـحٰتِ لَيَسْتَخْلِفَنَّهُمْ فِى الْاَرْضِ كَمَا اسْتَخْلَفَ الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি ওয়াদা মুবারক দিচ্ছেন যে, যাঁরা সম্মানিত ঈমান আনবেন এবং আমলে ছালেহ করবেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজে উনাদেরকে অবশ্যই অবশ্যই দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত মুবারক হাদিয়া মুবারক করবেন, যেমন তিনি পূর্ববর্তী উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করেছিলেন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ- ৫৫)
এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার থেকে স্পষ্টভাবে বুঝা যাচ্ছে যে, সম্মানিত খিলাফত মুবারক মূলত মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই হাদিয়া মুবারক করে থাকেন। তবে, উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করে থাকেন, যাঁরা সম্মানিত ঈমান আনেন এবং আমলে ছালেহ (বা নেক আমল অর্থাৎ সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ-অনুকরণ) করে থাকেন। অর্থাৎ খাছ মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করে থাকেন। মূল কথা হলো সম্মানিত খিলাফত মুবারক হচ্ছেন- একখানা সম্মানিত খাছ নিয়ামত বা মাক্বাম মুবারক। এটা মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার খাছ মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করে থাকেন। আর উনাদের মুবারক উসীলায় দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো স্পষ্ট করে জানিয়ে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
قُلِ اللّٰهُمَّ مٰلِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِـى الْمُلْكَ مَنْ تَشَاءُ
অর্থ: “আপনি বলুন- আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি হচ্ছেন সমস্ত মুলক্ অর্থাৎ কুল কায়িনাতের মালিক। আপনি যাঁকে ইচ্ছা উনাকে পুরো পৃথিবী বা সারা কায়িনাতের সম্মানিত মালিকানা বা সম্মানিত খিলাফত মুবারক হাদিয়া মুবারক করে থাকেন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
অর্থাৎ সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক ও সম্মানিত রিসালাত মুবারক যেমন খাছ মাক্বাম মুবারক, যা চেয়ে পাওয়া যায় না। ঠিক অনুরূপভাবে সম্মানিত খিলাফত মুবারকও একখানা বিশেষ মাক্বাম মুবারক, তাও চেয়ে পাওয়া যায় না। তবে মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা যাঁকে ইচ্ছা, উনাকে এই বিশেষ মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالىٰ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ِاِذَا اَرَادَ اللهُ اَن يـَّخْلُقَ خَلْقًا لِلْخِلَافَةِ مَسَحَ ناصِيَتَه بِيَدِهٖ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাদের মধ্য থেকে কাউকে সম্মানিত খলীফা হিসেবে সৃষ্টি করার ইচ্ছা মুবারক পোষণ করেছেন, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে সম্মানিত খলীফা হিসেবেই সৃষ্টি মুবারক করেছেন এবং তিনি উনার সম্মানিত কুদরতী হাত মুবারক উক্ত মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার সম্মানিত কপাল মুবারক-এ বুলিয়ে দিয়েছেন অর্থাৎ সম্মানিত কপাল মুবারক-এ সম্মানিত কুদরতী হাত মুবারক বুলিয়ে দিয়ে সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার বিশেষ মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খুলাফা-১৪, ফাতহুল কাবীর ১/৬৯, জামিউল আহাদীছ ২/২৪৬, দায়লামী ১/২৪৮ জামউল জাওয়ামি’, জামিউছ ছগীর ১/৩০ ইত্যাদি)
উপরোক্ত দলীলভিত্তিক আলোচনা থেকে এই বিষয়টি অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবে প্রমাণিত হলো যে, সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক ও সম্মানিত রিসালাত মুবারক যেমন খাছ একখানা মাক্বাম মুবারক, যা চেয়ে পাওয়া যায় না। ঠিক অনুরূপভাবে সম্মানিত খিলাফত মুবারকও একখানা বিশেষ মাক্বাম মুবারক, তাও চেয়ে পাওয়া যায় না। তবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা যাঁকে ইচ্ছা, উনাকে এই বিশেষ মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করে থাকেন। সুবহনাল্লাহ! আর মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাদের মধ্যে যাঁরা দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খলীফা হবেন, উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত খলীফা হিসেবেই সৃষ্টি করেছেন। সুবহনাল্লাহ! শুধু তাই নয়; মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত কুদরতী হাত মুবারক উক্ত মাহবূব ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাদের সম্মানিত কপাল মুবারক-এ বুলিয়ে দিয়ে, উনাদেরকে সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার বিশেষ মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহনাল্লাহ!
উল্লেখ্য যে, এখানে সম্মানিত খলীফা বা খিলাফত মুবারক বলতে, যাহিরী খলীফা ও সম্মানিত যাহিরী খিলাফত মুবারক অর্থাৎ সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনাকে বুঝানো হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
জানা আবশ্যক যে, সম্মানিত খিলাফত মুবারক দুই প্রকার। যথা- এক. সম্মানিত বাত্বিনী খিলাফত মুবারক এবং দুই. সম্মানিত যাহিরী খিলাফত মুবারক। আরো জানা আবশ্যক যে, সমস্ত হযরত আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই বাত্বিনী খলীফা; কিন্তু উনারা প্রত্যেকে যাহিরী খলীফা নন। যেমনÑ হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই নবী; কিন্তু হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই রসূল নন। আর যে সকল হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা যাহিরী খলীফা, উনারা অবশ্যই অবশ্যই বাত্বিনী খলীফাও বটে। কারণ, সম্মানিত বাত্বিনী খিলাফত মুবারক ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ওলীউল্লাহ হতে পারেন না। আর সম্মানিত খলীফা তো হওয়ার প্রশ্নই উঠে না। কারণ, সম্মানিত খলীফা হওয়ার বিষয়টি আরো অনেক উপরের বিষয়। আরো উল্লেখ্য যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ ইমাম আলাইহিমুস সালাম উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এবং মাক্বামাত মুবারক উনার বিষয়টি যেমন সম্পূর্ণরূপে আলাদা; ঠিক তেমনিভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ এবং সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে বর্ণিত ১২ জন সম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এবং মাক্বামাত মুবারক উনার বিষয়টিও সম্পূর্ণরূপে আলাদা। সুবহানাল্লাহ!
উপরোক্ত বর্ণনা থেকে অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবে প্রমাণিত হলো যে, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা যেমন মনোনীত, পূর্ব নির্ধারিত; তেমনিভাবে সম্মানিত হযরত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনারাও মনোনীত, পূর্ব নির্ধারিত। মহান আল্লাহ পাক তিনি যাঁদেরকে সম্মানিত খলীফা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন, মনোনীত করেছেন উনারাই কেবল সম্মানিত খলীফা হবেন এবং উনাদের দ্বারাই দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবে। উনারা ছাড়া অন্য কারো দ্বারা সে বিষয়টি সম্ভব হবে না।
(অপেক্ষায় থাকুন)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘আহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক প্রদান
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ বুলন্দী শান মুবারক
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ছাহিবে কা’বা কাওসাইনে আও আদনা, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আযিমুশ শান মি’রাজ শরীফ উনার বর্ণনা মুবারক (৩)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (৪)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
এক নযরে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)