সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ
, ১৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩০ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
خَلَفَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَضْرَتْ عُثْمَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ اُسَامَةَ بْنَ زَيْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَلـٰى حَضْرَتْ رُقَيَّةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ فِـىْ مَرَضِهَا وَخَرَجَ اِلـٰى بَدْرٍ وَّهِىَ وَجِعَةٌ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে এবং হযরত উসামাহ্ ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ রেখে সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক উনার উদ্দেশ্যে বের হন। তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইহসান মুবারক বেশি আকারে প্রকাশ পান।”
উল্লেখ্য যে, এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট- স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে এবং সাইয়্যিদুনা হযরত উসামাহ্ ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে সম্মানিত বদরের জিহাদে না নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ-এ রেখে যান। তাহলে এখান থেকে এই বিষয়টিই সুস্পষ্ট যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই সম্মানিত বদরের জিহাদের চেয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক করার বিষয়টি প্রাধান্য দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! তাহলে সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কত বেমেছাল, সেটা সকলের চিন্তা-কল্পনার ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
মূলত উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়া সমস্ত ইবাদাত-বন্দেগী থেকে; এমনকি সম্মানিত জিহাদ মুবারক থেকেও শ্রেষ্ঠ। সুবহানাল্লাহ! কত শ্রেষ্ঠ এটা জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী চিন্তা ও কল্পনা করে কখনোই মিলাতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক সংঘটিত হয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৭ রমাদ্বান শরীফ আর সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই রমাদ্বান শরীফ ইয়াওমুস সাব্ত শরীফ (শনিবার) শেষ রাত্রে। সুবহানাল্লাহ! তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বয়স মুবারক ছিলেন ২১ বছর ৫ মাস ১৫ দিন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মধ্যে সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনিই সর্বপ্রথম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি নিজেই সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাফন মুবারক পরান এবং উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ উনার মধ্যে রাখেন। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
فَجَاءَ حَضْرَتْ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ بَشِيْرًا ۢبِوَقْعَةِ بَدْرٍ وَّحَضْرَتْ عُثْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَلـٰى قَبْرِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ رُقَيَّةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِنْتِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدْفِنُهَا
অর্থ: “তারপর সাইয়্যিদুনা হযরত যায়িদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এমতাবস্থায় সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক উনার বিজয়ের সুসংবাদ মুবারক নিয়ে এসেছেন, তখন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাফন মুবারক সম্পন্ন করছেন অর্থাৎ উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ উনার মধ্যে রাখছেন।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুপস্থিতিতে সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সংবাদ মুবারক পাওয়ার সাথে সাথে অবিরত ধারায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করেন (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কান্না মুবারক করেন)। সুবহানাল্লাহ! তারপর তিনি উনার মহাসম্মানিত লখতে জিগার মুবারক সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত রওযা শরীফ যিয়ারত মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
সেখানে যেয়েও তিনি অজস্র ধারায় সম্মানিত নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন হযরত মহিলা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারাও কান্না মুবারক করতে থাকেন। এ সময় সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি উনাদের কান্না মুবারক বন্ধ করতে উদ্যত হন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে বলেন, থামুন! উনারা তো কান্না মুবারক করছেন অন্তর মুবারক ও চোখ মুবারক-এ। আর অন্তর এবং চোখ মুবারক থেকে যা বের হয়, তা সম্মানিত রহমত মুবারক উনার কারণ। আর হাত ও মুখ থেকে যে ক্রিয়া প্রকাশ পায়, তা শয়তানের পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে,
وَجَعَلَتْ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ تَبْكِىْ عَلـٰى شَفِيْرِ قَبْرِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ رُقَيَّةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَجَعَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَــمْسَحُ الدُّمُوْعَ عَنْ وَّجْهِهَا بِالْيَدِ اَوْ قَالَ بِالثَّوْبِ
অর্থ: “আর আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ উনার কাছেই সম্মানিত অবস্থান মুবারক করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করছিলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) অথবা রাবি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাক্বওয়া মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পোশাক মুবারক) দিয়ে আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চেহারা মুবারক) থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক মুছে দিচ্ছিলেন।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে ত্বয়ালসী, মুসনাদে আহমদ, মুছান্নাফে আবী শায়বাহ, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ইত্যাদি)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার জন্য বেমেছালভাবে মহাসম্মানিত দো‘আ মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! আর তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِلْـحَقِىْ بِسَلَفِنَا الْـخَيْرِ حَضْرَتْ عُثْمَانَ بْنِ مَظْعُوْنٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ
অর্থ: “আপনি আমাদের পূর্বসূরি হযরত উছমান ইবনে মাজউন রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সাথে মিলিত হোন।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ, ত্ববরনী, আল ইছাবাহ ইত্যাদি)
সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার কারণে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক-এ না যেয়েও সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক-এ উপস্থিত থেকে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক হাছিল করেছেন। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত বদর জিহাদ উনার ফযীলত মুবারক উনার মধ্যে সমান অংশীদার হবেন। সুবহানাল্লাহ! এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত বদর জিহাদ উনার সম্মানিত গনীমত মুবারক উনার মাল মুবারকও বণ্টন করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরূপ দৃষ্টান্ত কায়িনাতের বুকে দ্বিতীয় আর নেই। সুবহানাল্লাহ! এ সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছেন,
اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَسَمَ يَوْمَ بَدْرٍ لِّعُثْمَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ سَهْمَهٗ
অর্থ: “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত বদর জিহাদ শেষে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার জন্য সম্মানিত গণীমতের মাল মুবারক বণ্টন করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (মুস্তাদরকে হাকিম ৪/৫৩, যখায়েরুল উক্ববা)
সুতরাং এখান থেকেই বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার ফযীলত মুবারক কতো বেমেছাল। সুবহানাল্লাহ! যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কত বেমেছাল, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)