সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই রবীউছ ছানী শরীফ আজ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার শান-মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ ও নেক ছোহবত মুবারক হাছিল করা সর্বোপরি উনার নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সব নারীদের জন্য ফরয।
, ০৭ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়
বিশেষ দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিবস মুবারক হচ্ছে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। আর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাথে সম্পর্ক থাকার কারণে প্রতি হিজরী মাসের ৭ই শরীফও মূলতঃ বিশেষভাবে সম্মানিত।
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ম তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ০৭ই রবীউছ ছানী শরীফও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র ও মহাফযীলতযুক্ত।
লেখাবাহুল্য, মুরীদ-মুতাকিদ, ভক্ত-আশিকান, মুহিব্বীন তথা সমঝদার মুসলমানদের জন্য মহিমান্বিত ৭ই শরীফ হলেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, তথা সাইয়্যিদে ঈদে আকবর। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, সৃষ্টি অসংখ্য রহস্য মহিমান্বিত ৭ সংখ্যা মুবারকের মাঝে নিহিত। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ছয়দিনে কায়িনাত সৃষ্টি করেন এবং এর সাথে একদিন বিরতি যুক্ত করেন। অর্থাৎ সৃষ্টি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় ৭ দিনে। সুবহানাল্লাহ! সে সাথে তৈরি করেন ৭ আসমান এবং ৭ তবক যমীন। সুবহানাল্লাহ! এবং গণনা হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে দিনের সংখ্যা ৭। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
অপরদিকে গোটা জিন-ইনসানের মুখে সর্বাধিক পঠিত বিষয় হচ্ছে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ। আর সবচেয়ে ফযীলতযুক্ত, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শেফা ও সিরাতুল মুস্তাক্বিম উনার সমন্বয়ে সমগ্র পবিত্র কুরআন শরীফ উনার নির্যাস, উম্মুল কিতাব, ‘উম্মুল কুরআন’ পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার সংখ্যা ৭। আর উনার গুপ্তভেদস্বরূপ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার তারিখের সংখ্যাও ৭ অর্থাৎ শাহরুল আ’যম, সাইয়্যিদুশ শুহূর, মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার মহিমান্বিত ৭ম দিন। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ‘উম্মুল উমাম’ আলাইহাস সালাম আর ‘উম্মুল কুরআন’ ‘উম্মুল কিতাব’ পুরোপুরি সমার্থক। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান মুবারক, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত, যুগের আবহে আজ হযরত ‘উম্মুল উমাম’ আলাইহাস সালাম উনার সম্বোধন বেমেছাল রহমত মুবারক, বরকত মুবারক, সাকীনা মুবারকযুক্ত এবং অশেষ ফযীলত মুবারকযুক্ত ও তাৎপর্যম-িত।
বস্তুত, তিনি শুধু ‘উম্মুল উমাম’ নন; তিনি উম্মুল উম্মাহাত। তিনি সব মায়েদেরও মা। সব মা’গণও উনাকে মা ডেকে অন্তরের সব আকুতি ঢালার সুযোগ পান। পরম প্রশান্তি লাভ করেন।
মূলত, হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি সব মুসলমানগণের সত্যিকার মাতা। কারণ সন্তানরা সবসময় জাহেরী মায়ের কথা মনে রাখে না। স্মরণ করে না। ভয় পায় না। কিন্তু কোনো মুসলমান গুনাহর কাজ করতে গেলেই বা গাফলতি করতে গেলেই তার সামনে ইচ্ছায় অনিচ্ছায় রূহানীভাবে হাজির হন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। তিনি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দিকে রূহানীভাবে কখনো রক্তিম দৃষ্টিতে তাকান, রূহানীভাবে কখনো মৃদু বা কড়া ধমক দেন, কখনোবা রূহানীভাবে কানটা মলে দেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি তখন ক্ষমা করুন হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম, ক্ষমা করুন হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম বলে গুনাহর কাজ বা গাফলতি ছেড়ে দেয়। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি এমন মাতা- যিনি সন্তানকে শুধু জাহেরী দয়া-ইহসানই করেন না, মূলত তিনি সন্তানদের সব গুনাহর কাজ থেকেও হিফাযত করেন। বদ-আক্বীদা থেকে রক্ষা করেন। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হিদায়েত করেন। বিশেষ করে নারী-শিশু থেকে বৃদ্ধা পর্যন্ত তাদেরকে আলাদাভাবে পর্দা থেকে সংসারকর্ম সব কিছুর পূর্ণাঙ্গ তালীম দিয়ে উম্মাহর অকল্পনীয় কল্যাণ সাধন করে যাচ্ছেন। সত্যিই তিনি বেমেছাল হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উনার তাৎপর্য, গুরুত্ব, মহত্ত্ব, শান-শওকত লিখিবার যেমন কোনো ভাষার শুরু এবং শেষ নেই, তেমনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস পালনের ব্যাপকতার, ঘনঘটার, শান-শওকতেরও তথা সমন্বিত আয়োজনেরও কোনো পরিশেষ নাই। সবকিছুই এখানে ব্যর্থ। সম্পৃক্ত শুধুই অক্ষমতা প্রকাশ। অনিবার্য এখানে ক্ষমা প্রার্থনা।
উল্লেখ্য, সাংবিধানিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা গ্রহণের ফলে এখন আর সরকারিভাবে বিশ্বাস করা হয় না যে- “মহান আল্লাহ পাক তিনিই রিযিক, দৌলত, হায়াত, মৃত্যুর মালিক। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই সবকিছু বণ্টনের মালিক এবং উনার মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি নিসবত মুবারক, তায়াল্লুক মুবারক, খিদমত মুবারকের আলোকেই এ বণ্টন হয়।” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
অথচ অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম তথা আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামগণ উনারা যমীনবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানকারী তথা সার্বিক ফায়দা বিতরণকারী।” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
সংবিধানে ‘রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ বিধিবদ্ধ থাকলেও সরকার মহিমান্বিত এ বিষয়টি আমলে নেয় না। সর্বোপরি মহিমান্বিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস পালনের প্রতি কোনো পৃষ্ঠপোষকতা করে না। যা যুগপৎভাবে গভীর দুঃখজনক ও চরম সংক্ষুব্ধমূলক। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
অথচ সরকারী ও বেসরকারিভাবে সবার উচিত- আজকের এই ঐতিহাসিক ও বরকতময় দিনটি অত্যন্ত জওক-শওক্ব ও মুহব্বতের সাথে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দোয়া-মোনাজাত শরীফ উনার মাহফিল করে, খিদমত মুবারকে আঞ্জাম দিয়ে অশেষ ফযীলত মুবারক হাছিল করা।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের রকমফের চটকদার কথার পরিবর্তে এক্ষনি মূল্যস্ফীতিকে সংকুচিত করে দেশবাসীকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৭ হাজার ৮০০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুদের দেশে কয়লার ঘাটতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ কেন? বিগত মাফিয়া সরকারের পথ থেকে সরে এসে কয়লা উত্তোলন শুরু করুন।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়, তাপ মুক্তি নিরাপদ ফল-সবজি প্রাপ্তি, পরিবেশ উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক একটুকরো বাগান
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪০ শতাংশের বেশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বন্ধ হয়েছে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে ইনশাআল্লাহ ঘুরে দাঁড়াবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা উম্মুর রদ্বাআহ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আওলাদ, আখু রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বাআহ সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিক্ষা খাতে পতিত সরকারের বাজেটে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে- শিক্ষা উপকরণের দাম কমিয়ে বর্তমান সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শব্দ দূষণ এখন শব্দ সন্ত্রাস ও নীরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ নয় শব্দ দূষণে বিপর্যস্থ ঢাকাকে উপযোগী করার জন্য ঢাকার জনযট সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)