সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল (৩)
, ১৪ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩১ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ২৯ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
كَيْفَ لَا يَفْرَحُ الْمُؤْمِنُوْنَ بِلَيْلَةٍ ظَهَرَ فِيْهَا اَشْرَفُ الْاَنْۢبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَيْفَ لَا يَجْعَلُوْنَهٗ عِيْدًا مِّنْ اَكْبَرِ اَعْيَادِهِمْ
অর্থ: “আশরাফুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক-এ আবির্ভূত হয়েছেন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক-এ সম্মানিত মু’মিনগণ উনারা কেন খুশি প্রকাশ করবেন না? অর্থাৎ অবশ্যই খুশি প্রকাশ করবেন। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে সম্মানিত মু’মিনগণ উনারা কেন ঈদে আকবর বা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ হিসেবে গ্রহণ করবেন না? অর্থাৎ অবশ্যই ঈদে আকবর বা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ হিসেবে গ্রহণ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল ই’লাম বি আ’লামি বাইতিল্লাহিল হারাম ১৯৫ নং পৃষ্ঠা)
(১৫) কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
مَا زَالَ الْمُسْلِمُوْنَ يُعَظِّمُوْنَ الْمَوْلِدَ الشَّرِيْفَ جَاعِلِيْنَ لَهٗ عِيْدًا اَعْظَمَ مِنْ كُلِّ عِيْدٍ وَهُوَ حَقِيْقٌ بِذٰلِكَ وَجَدِيْرٌ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে সম্মানিত মুসলমানগণ উনারা সবসময় সমস্ত ঈদ থেকে ঈদে আ’যম (সবচেয়ে বড় ঈদ, মহান ঈদ) হিসেবে সম্মান করে আসছেন। আর এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক এটারই হক্বদার ও উপযুক্ত।” সুবহানাল্লাহ! (কাওছারুল মা‘আনী ১/৭১)
(১৬) আল ইমামুল কাবীর, শাইখুল ইসলাম আল্লামা হযরত ইমাম শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে হাজার হাইতামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯৭৪ হিজরী শরীফ) তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার সম্মানিত অধিবাসী উনাদের ব্যাপারে বলেন,
اِنَّـهُمْ يَحْتَفِلُوْنَ بِهٖ وَيَعُدُّوْنَهٗ مِنْ اَعْظَمِ اَعْيَادِهِمْ
অর্থ: “নিশ্চয়ই উনারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক করতেন এবং উনারা এই দিন মুবারক উনাকে ঈদে আ’যম (সবচেয়ে বড় ঈদ, মহান ঈদ) হিসেবে গণ্য করতেন।” সুবহানাল্লাহ! (ইতমামুন নি’মাতিল কুবরা আলাল আলাম ২২ নং পৃ.)
এখন বলার বিষয় হচ্ছে- বাতিল ফিরক্বার লোকেরা কি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে এবং হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মানে? যদি উনাদেরকে মেনেই থাকে, তাহলে তারা কি (১) ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে মানবে না? (২) বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে মানবে না? (৩) মালিকী মাযহাবের সম্মানিত ইমাম হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে মানবে না? (৪) হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে আলী ইবনে আতিয়্যাহ্ হারিছী আবূ ত্বালিব মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (৫) গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (৬) বিশিষ্ট বুযূর্গ, ছূফী, মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ মাহূবব ওলী হযরত ইমাম নাজমুদ্দীন কুবরা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (৭) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুস্ত¡লানী মিশরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (৮) হযরত ইমাম যারক্বানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (৯) আল্লামা হযরত ঈসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১০) বিশিষ্ট ফক্বীহ্, আল ইমামুল আলাম, আল্লামা হযরত শায়েখ আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আহমদ বান্নীস ফাসী মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১১) বিশিষ্ট সূফী, বুযূর্গ, ওলীআল্লাহ আল্লামা হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে ইবরাহীম ইবনে আবূ বকর আব্দুল্লাহ ইবনে মালেক ইবনে ইবরাহীম ইবনে ইয়াহ্ইয়া ইবনে আব্বাদ রুনদী মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১২) আল্লামা হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে ইবরাহীম রুনদী মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মহাসম্মানিত শায়েখ, বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ হযরত শায়েখ ইবনে আশির রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৩) বিশিষ্ট ফক্বীহ্, আল আদীব, আল মুর্আরিখ, বদরুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ মুহম্মদ হাসান ইবনে উমর ইবনে হাসান ইবনে হাবীব হালাবী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৪) হযরত ইমাম কুতুবুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে মাহমূদ নাহ্রাওয়ানী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৫) মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৬) হাফিয আল্লামা হযরত মুহম্মদ ইবনে ইঊসুফ ছালিহী শামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৭) আল্লামা হযরত আবুল মাকারিম সাইয়্যিদ যাইনুদ্দীন পীর মুহম্মদ দাদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৮) বিশিষ্ট বুযূর্গ, মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী, আল্লামা হযরত ইমাম আবূ মাদইয়ান শুয়াইব ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে সা’দ হুরাইফীশ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (১৯) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস আহমদ ইবনে কাযী আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে মুহম্মদ আল আযাফী আল লাখমী আস সাবতী মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (২০) আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে উমর ইবনে মুবারক বাহ্রক্ব হাদ্বরামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (২১) আল ইমামুল কাবীর, শাইখুল ইসলাম আল্লামা হযরত ইমাম শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে হাজার হাইতামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে, (২২) ইমামুল আলাম হযরত শায়েখ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকেসহ অসংখ্য ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মানবে না? নাকি উনাদের উপর বিদয়াতের ফতওয়া দিয়ে তারা নিজেদেরকেই প্রকৃত বিদয়াতী, গোমরাহ্ এবং ঈমান-আক্বীদাহ্ বিধ্বংসী বাতিল ৭২ ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত বলে আবারও প্রকাশ্যে ঘোষণা দিবে?
এ সকল উলামায়ে সূ’দের ব্যাপারে যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
وَلَقَدْ ذَرَاْنَا لِـجَهَنَّمَ كَثِيْرًا مِّنَ الْـجِـنِّ وَالْاِنْسِ لَـهُمْ قُلُوْبٌ لَّا يَفْقَهُوْنَ بِـهَا وَلَـهُمْ اَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِـهَا وَلَـهُمْ اٰذَانٌ لَّا يَسْمَعُوْنَ بِـهَا اُولٰـئِكَ كَالْاَنْعَامِ بَلْ هُمْ اَضَلُّ اُولٰـئِكَ هُمُ الْغٰفِلُوْنَ
অর্থ: “আর জিন ও মানুষের মাঝে এমন অনেকেই রয়েছে, যাদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত হয়ে গেছে। অর্থাৎ তারা তাদের বদ আমলের দ্বারা তাদের উপর জাহান্নাম অবধারিত করে নিয়েছে। তাদের অন্তর রয়েছে; কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারে না। তাদের চক্ষু রয়েছে; কিন্তু তারা দেখতে পায় না। তাদের কান রয়েছে; কিন্তু তারা শুনতে পায় না। তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর ন্যায়; বরং তার চেয়েও অধিক নিকৃষ্ট। মূলত তারা হচ্ছে গাফিল।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ছহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে সারা বিশ্বের সমস্ত মুসলমান উনাদেরকে এই সমস্ত বিদয়াতী, গোমরাহ্ ও বাতিল ৭২ ফিরক্বার খপ্পর থেকে নিজেদের ঈমান-আমল হিফাযত করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীকুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)