সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ
সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাক্বাম মুবারক হাদিয়া
, ২২ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ১৩ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ (শনিবার রাত) ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করার জন্য কোশেশ করতে হবে এবং প্রত্যেক সুন্নাত মুবারক ইত্তেবা করতে হবে যতটুক সম্ভব। তখন তার জন্য কামিয়াবী। এছাড়া কামিয়াবী হবে কোথা থেকে? এই জন্য তো আমরা বলি- এই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ যে পালন করবে, কার জন্য করবে? এটা করতে পারলে সে চূড়ান্ত পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছলো। এরপরে আর কোনো মাক্বাম নেই। এটাই শেষ মাক্বাম। ‘ফালইয়াফরাহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শেষ মাক্বাম। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) মহান আল্লাহ পাক উনার মাক্বাম উনার উপরে আর কোনো মাক্বাম আছে? না। তাহলে আর কি? তাহলে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতে থাকুক। সেটাই আমরা বলতেছি। তাহলে এখানে গাফলতী কেন? এখানে কেন গাফলতী থাকবে? তাহলে তুমি কি করতে চাও? এরপরে তো আর কোনো মাক্বাম নেই।
এখন মানুষ যিকির করে না, ফিকির করে না, তাছাউফ বুঝে না। যার জন্য তারা এগুলি বুঝে না। বান্দার তরফ থেকে ‘আবদিয়াতের মাক্বাম’ শেষ মাক্বাম। আর মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বাম মুবারক’ হচ্ছেন শেষ মাক্বাম। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
মহান আল্লাহ পাক উনি তো অসীম। ঐ যে মহান আল্লাহ পাক তিনি যে আমাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বাম মুবারক-এ বসালেন- একবারে শেষ সীমানা। এরপর আর কিছুই নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) একবারে শেষ প্রান্তে। এই প্রান্তটা শেষ এখানে। আর এখানে আসন মুবারকগুলি। এরপরে আর কিছুই নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ মাক্বাম হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বাম, যা সর্বশেষ মাক্বাম মুবারক। ” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৮ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (সোমবার রাতে) ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তো অসীম। মহান আল্লাহ পাক উনার কি কোনো শেষ আছে? তারপরও দেখা গেলো এটা একটা শেষ প্রান্ত। এরকম। শেষ প্রান্ত- শেষ প্রান্তের মধ্যে দুই পাশে দুইটা বড় আসন। (বাম দিকে) এই আসন মুবারকখানা হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার, (ডান দিকে) এই আসন মুবারকখানা হচ্ছেন নূরে মুজাসাসম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার। দুইখানা আসন মুবারক সমান। একখানা আসন মুবারক ছিলেন পিছনে। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজে উনার কুদরতী হাত মুবারক-এ ঐ আসন মুবারকখানা এনে দুই আসন মুবারক উনাদের মাঝামাঝি স্থানে বসালেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) বসিয়ে আমাকে বললেন যে, আমি যে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করি, এজন্য আমাকে এই মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) পরে আমাকে এনে বসিয়ে দিলেন। আসন মুবারকখানা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে এনেছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এনে আসন মুবারকখানা বসিয়েছেন। আসন মুবারকখানা বসায়ে আমাকে সে আসন মুবারকে বসিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আসন মুবারকখানা উপর দিয়ে এনে মধ্যখানে বসিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
এটা দেখা গেলো- এখানে সীমানা শেষ। এখন উচ্চতায় অনেক উঁচুতে, এর উপরে আর কিছু নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আর এটা হলো মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে। এই ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’ হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে সবচেয়ে সর্বোচ্চ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ মাক্বাম মুবারক। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আমি দেখলাম- স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনি আসন মুবারকখানা পিছন থেকে এনে মধ্যে বসালেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) বসায়ে বললেন যে, আমি যে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করি, এজন্য আমাকে এই মাক্বাম মুবারকখানা হাদিয়া মুবারক করা হলো। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমাকে বসালেন, বসলাম। এইভাবে, এইভাবে সামনে মুখ। এই দিকে (ডানে) এই দিকে (বামে) দুইজন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি এখানে (ডানে), এখানে (বামে) মহান আল্লাহ পাক উনি। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
ঐ যে পরে যে আবার ওই আসন মুবারক- সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ যেটা যাহির হয়েছিলো। ওই আসন মুবারকই। বিরাট বড় বড় আসন মুবারক এগুলি। অনেক বড়।
আরজী: আসন মুবারকখানা কি রকম? পিছনে কিছু আছে?
জওয়াব মুবারক: হ্যাঁ; সবই আছে। হ্যান্ডেলসহ সব আছে। এখন সংক্ষিপ্তভাবে বললে- সম্মানিত আরশে আযীম উনার মতো। হ্যান্ডেলসহ সবই আছে। কি রকম বলবো এটা? এটা ছোফা চেয়ার বা গদীর মতো। খুব শান-শওকত মুবারক সম্পন্ন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) অনেক চওড়া, মোটামুটি অনেক বড়। খুব আরামে বসা যায়। ছূরতে এটা অনেক বড়। মোটামোটি যথেষ্ঠ বড়। এখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি একপাশে আছেন। মহান আল্লাহ পাক উনি নিজেই ব্যবস্থা করালেন এটা। উনি নিজেই করালেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
এজন্য সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বেশি বেশি পালন করা উচিত। এখন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার যে কোনো মাক্বাম আছে, এটাই তো কেউ জানাতো না। মাক্বামের এই হাল মুবারক, এই অবস্থা মুবারক। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এখন যতো করা যায়, যতো বেশি করা যায়। মহান আল্লাহ পাক তিনি তো ২৪ ঘন্টাই করে যাচ্ছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
এই জন্য বললাম যে, মুহাব্বতে করা উচিত। মুহব্বতের কোনো বদলা নেই। অন্য কিছুর বদলা আছে। যতটুক করা যায়। ”
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে যিলক্বদ শরীফ ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বামটা কঠিন একটা বিষয়। এই মাক্বামটা তো মানুষ হাছিল করতে পারেনি। এটা অনেক বড় মাক্বাম। এটা আমাকে দেখানো হয়েছে এবং হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে অর্থাৎ দান করা হয়েছে এবং এই আসনের উপর উপবেশন করানো হয়েছে অর্থাৎ বসানো হয়েছে অর্থাৎ দেয়া হয়েছে। এটা অনেক বড় মাক্বাম। এটা ভাষা দিয়ে প্রকাশ করা যাবে না। এটা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের মধ্যে মাক্বামটা। আসন মুবারকগুলো কাছাকাছি। আমি আদবের জন্য (বিনয় মুবারক প্রকাশার্থে) আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারকখানা (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারকখানা) নুইয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু কাছাকাছি সমান। মানুষ তো এগুলো বুঝবে না। বিরাট মাক্বাম এটা। এটা তো মানুষের আক্বল-বুদ্ধি, সমঝের বাইরে। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (আদ্ দুরারুল মুখতারাহ্ শরীফ ১/১৯০)
তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার কতো বেমেছাল ফযীলত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পন ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারকই হচ্ছেন মুসলমান উনাদের একমাত্র শাসন ব্যবস্থা
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (২)
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার পরিচিতি
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)