শানে আছহাবে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (৫)
, ১২ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০৯ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
১. উনাদের অনুসরণ করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদ্বার হতে পারবে না: এই প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِمِثْلِ مَآ اٰمَنْتُمْ بِهٖ فَقَدِ اهْتَدَوْا
অর্থ: “যদি পরবর্তী উম্মত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে ঈমান আনতে পারে, তাহলেই তারা হাক্বীক্বী হেদায়েত লাভ করতে পারবে।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বাক্বারাহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّ بَـنِـىْ اِسْرَائِـيْلَ تَـفَرَّقَتْ عَلـٰى ثِـنْـتَـيْـنِ وَسَبْعِيْـنَ مِلَّةً وَّتَـفْتَـرِقُ اُمَّتِـىْ عَلـٰى ثَلَاثٍ وَّسَبْعِيْـنَ مِلَّةً كُلُّهُمْ فِـى النَّارِ اِلَّا مِلَّةً وَّاحِدَةً قَالُوْا وَمَنْ هِىَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا اَنَا عَلَيْهِ وَاَصْحَابِـىْ
অর্থ: “নিশ্চয়ই বনী ইসরাঈলরা ৭২ দলে বিভক্ত হয়েছিল। আর আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। এদের মধ্যে ৭২টি দলই জাহান্নামী। আর একটি মাত্র দল জান্নাতী। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা বললেন- ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সেটি কোন্ দল? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি এবং আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা যার উপর আছি অর্থাৎ আমি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনাদেরকে যেই আক্বীদাহ্ ও আমল মুবারক শিক্ষা দিয়েছি, সেই আক্বীদাহ্ ও আমল মুবারক উনাদের উপর যাঁরা থাকবেন, উনারাই হলেন জান্নাতী দল।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
কাজেই কেউ যদি ঈমানদ্বার হতে চায়, তাহলে তাকে অবশ্যই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে ঈমান অনতে হবে। অন্যথায় কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদ্বার হতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! যদি তাই হয়, তাহলে যারা উনাদের ভুল-ত্রুটি তালাশ করে, উনাদেরকে দোষারোপ করে, উনাদের ব্যাপারে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে, তারা কি আদৌ ঈমানদ্বার হতে পারবে? কস্মিনকালেও নয়।
২. উনাদের পরিপূর্ণ ইতায়াত অর্থাৎ অনুসরণ-অনুকরণ ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও হাক্বীক্বী রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করতে পারবে না: এই প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَالسّٰبِقُوْنَ الْاَوَّلُوْنَ مِنَ الْمُهٰجِرِيْنَ وَالْاَنْصَارِ وَالَّذِيْنَ اتَّبَعُوْهُمْ بِاِحْسَانٍ رَّضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ وَاَعَدَّ لَهُمْ جَنّٰتٍ تَجْرِىْ تَحْتَهَا الْاَنْهٰرُ خٰلِدِيْنَ فِيْهَآ اَبَدًا ذٰلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيْمُ
অর্থ: “হযরত মুহাজির ও আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনাদের মধ্যে যাঁরা প্রথম পর্যায়ে সম্মানিত ঈমান গ্রহণ করেছেন এবং (ক্বিয়ামত পর্যন্ত) উনাদেরকে যাঁরা উত্তমভাবে অনুসরণ করবেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন করেছেন এবং করবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের জন্য এমন সম্মানিত জান্নাত মুবারক প্রস্তুত করে রেখেছেন যার নিচ দিয়ে নহর প্রবাহিত রয়েছে। উনারা সেখানে অনন্তকাল অবস্থান করবেন। এটা হলো (উনাদের জন্য) বিরাট সফলতা।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১০০)
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, গাউসূল আযম সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, সুলতানুল হিন্দ খাজা গরীব নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত নকশবন্দ বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, বাবা ফরীদুদ্দীন মাসউদ গঞ্জেশকর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারাসহ ১ম শ্রেণীর যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনাদের সকলের প্রতি শত-সহস্ররবার মহান আল্লাহ পাক তিনি ইলহাম-ইলক্বা করেছেন-
غَفَرْتُ لَكَ وَمَنْ تَوَسَّلَ بِكَ بِوَاسِطَةٍ اَوْ بِغَيْرِ وَاسِطَةٍ اِلٰى يَوْمِ الْقِيَامَةِ
‘আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম এবং আপনাকে যারা মধ্যস্থতায় অথবা বীনা মধ্যস্থতায় ক্বিয়ামত পর্যন্ত অনুসরণ করবে, মানবে, উসীলা করবে, তাদেরকেও ক্ষমা করে দিলাম।’ সুবহানাল্লাহ!
হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এই মাক্বাম মুবারক লাভ করেছেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! এই প্রসঙ্গে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের পরে সবচেয়ে বড় যিনি ওলীআল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি নূূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করেছেন। কতটুকু অনুসরণ-অনুকরণ মুবারক করেছেন? বলা হয় যে, নূূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেখানে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক) রেখেছেন, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সেখানে উনার মাথা মুবারক রেখেছেন। সুবহানাল্লাহ! এতো নিখুঁত তিনি অনুসরণ করেছেন। আর আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যেখানে উনার পা মুবারক রেখেছেন, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সেখানে উনার মাথা মুবারক রেখেছেন। সুবহানাল্লাহ! যার কারণে তিনি এই মাক্বাম মুবারক লাভ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ!
তাহলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের কতো বেমেছাল শান-মান, ফযীলত-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক, সেটা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! সেজন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا اَرَادَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ بِرَجُلٍ مِّنْ اُمَّتِىْ خَيْرًا اَلْقٰى حُبَّ اَصْحَابِىْ فِىْ قَلْبِهٖ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের মধ্য থেকে কোনো ব্যক্তির ভালাই (খায়ের-বরকত) চান, তখন তার অন্তরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঢেলে দেন।” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী শরীফ, আবূ নাঈম, কানযুল উম্মাল, জামিউছ ছগীর ইত্যাদি)
কাজেই যাঁরা উনাদেরকে পরিপূর্ণ মুহব্বত করবেন, উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও হুসনে যন মুবারক পোষণ করবেন, উনাদের সাথে সর্বোত্তম আদব মুবারক বজায় রাখবেন এবং উনাদেরকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করবেন উনারাই হাক্বীক্বী রেযামন্দী-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারবেন। সুবহানাল্লাহ! আর যারা উনাদের প্রতি পরিপূর্ণ মুহব্বত, সম্মান ও আদব বজায় রাখবে না, উনাদের ভুল-ত্রুটি তালাশ করবে, ‘উনাদের ভুল-ত্রুটি হয়েছে, উনারা ইজতিহাদে ভুল করেছেন’ ইত্যাদি ইত্যাদি বলবে সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়ছালা অনুযায়ী তারা কস্মিনকালেও ঈমানদার থাকতে পারবে না; বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। না‘ঊযুবিল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)