মৌসুমের শেষে এসে আমচাষিরা শত কোটি টাকার লোকসানে
, ২১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৮ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৩ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা:
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবার আমের ফলনে বিপর্যয় হলেও চাষিরা ‘নায্য’ দাম পেয়ে খুশিই ছিলেন। গত ৫ বছরের রেকর্ড ভেঙেছিল চলতি মৌসুমের আমের দাম। কিন্তু কারফিউ জারি করার ফলে মৌসুমের শেষের দিকে চাষিরা আম বিক্রয়ে বড় ধরনের ধাক্কা খেলেন। অন্ততপক্ষে শত কোটি টাকার লোকসান গুনতে হয়েছে তাদের।
ভোক্তার কাছে চাহিদা থাকার পরও পরিবহন বন্ধ থাকায় আম বিক্রি করতে পারেননি তারা। ফলে বাগানেই আম পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি দামও প্রতিমণে ৫০০-৭০০ টাকা পর্যন্ত কম পেয়েছেন তারা।
দেশের বৃহত্তম আম বাজার কানসাট। এই বাজারে চলতি মৌসুমে দৈনিক ২০-২৫ কোটি টাকা করে আমের বেচা-কেনা হয়েছে। কিন্তু কোটা আন্দোলনের ফলে আম পরিবহনের ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেচাকেনা কমে যায়। এই বাজারের আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক টিপু বলেন- সাধারণত চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাসহ দূরবর্তী জেলায় আম পৌঁছানো হয় ট্রাক, পিকআপসহ অন্যান্য বাহনে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় যানবাহনের ক্ষতির আশঙ্কায় মালিকরা ট্রাক-পিকআপের ভাড়া দেননি। ফলে প্রতিমণ আমের দাম ৫০০-৭০০ টাকারও বেশি কমে যায়। একই সঙ্গে কানসাট আম বাজারেও বেচাকেনা কমে যায়।
আন্দোলন-সংঘাত আর কারফিউ জারির পর আম চাষি ও ব্যবসায়ীদের অন্তত ১০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি অ্যাসোসিয়েশন। আম পচে নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয় বাজারে আমের দামে দরপতন হওয়ায় তারা এই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন বলে জানান। ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের সরকারি সহায়তা দিয়ে পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন মনে করে এই সংগঠনটি।
কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা থেকে প্রায় তিনশ ট্রাকে সাড়ে ৩ হাজার মেট্রিক আম যায় দেশের বিভিন্ন বাজারে। এই আমের মূল্য গড়ে ২৫ কোটি টাকা। আন্দোলনের দশদিনে ২৫০ কোটি টাকার আম বেচাকেনার কথা ছিল। কিন্তু আম পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি দাম কমে যাওয়ায় অঙ্ক গিয়ে দাঁড়ায় ১৫০ কোটির ঘরে। ফলে ওই ১০ দিনে চাষি ও ব্যবসায়ীদের ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
লেভেলক্রসিংয়ে রাজধানীতে যানজট বাড়ছে দ্বিগুণের বেশি - ৩য় ও ৪র্থ লেন চালু হলে যানজট আরো বাড়বে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সীমা অতিক্রম করে ঋণ বিতরণ: বিপৎসীমার কাছে ৭ ব্যাংক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ফের অশান্ত শিক্ষাঙ্গন
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পুলিশের ‘নতুন’ লোগো মন্ত্রণালয়ে, অপেক্ষা অনুমোদনের
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সারা দেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পাসপোর্টের পরিচালক ‘টাকার কুমির’ তৌফিকের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১৮ হাজার কর্মীকে প্রবেশের সুযোগ দিতে মালয়েশিয়ার প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে অবস্থানরত অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের আবারও সতর্ক করলো সরকার
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ক্রিস্টিন এবং আমি আর একসঙ্গে নেই, আমরা প্রায় তিন বছর আগে আলাদা হয়েছি -জয়
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘তরুণ প্রজন্মের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের মতো পরিণতি হবে’
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)