মুবারক হো- পবিত্র ১৩ই রজবুল হারাম শরীফ! আসাদুল্লাহিল গালিব, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুরতাদ্বা, হায়দার, বাবুল ইলম, হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
এ দিবসটির তাৎপর্য অনুধাবন গোটা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয-ওয়াজিব।
, ১৩ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১১ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সম্পাদকীয়
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। প্রথম নিয়ামত মুবারক হলেন- মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব মুবারক। উনার মধ্যে রয়েছেন হিদায়েত মুবারক ও নূর মুবারক। তোমরা কিতাবুল্লাহ বা কালামুল্লাহ শরীফ উনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, “দ্বিতীয় নিয়ামত মুবারক হলেন, আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। উনাদের ব্যাপারে তোমাদের সতর্ক করছি। উনাদের ব্যাপারে তোমাদের সতর্ক করছি।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমার সম্মানিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত মুবারক করো আমার মুহব্বত মুবারক উনার কারণে।”
বলার অপেক্ষা রাখে না, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন সেই মহান ব্যক্তিত্ব যাঁর সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত হারূন আলাইহিস সালাম তিনি যেমন ছিলেন হযরত মূসা আলাইহিস সালাম উনার নিকট, তেমনি আপনি হচ্ছেন আমার প্রতিনিধি। তবে আমার পরে কোনো হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম নেই।”
মহান আল্লাহ পাক উনার সিংহ বা আসাদুল্লাহ উনার লক্বব বা উপাধি মুবারক। তাই বলা হয়, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার তরবারি মুবারক যুলফিক্বার ছাড়া পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কোনো বিজয়ই অর্জিত হতো না। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার পরামর্শ মুবারক ও জ্ঞানগত সহযোগিতার বিষয়ে বলেন, “হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার মতো আরেকজনকে রেহেমে ধারণ ও প্রসব করার ক্ষমতা নারীকুলের কারো নেই। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি না থাকলে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ধ্বংস হয়ে যেতেন।” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গতঃ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” তিনি যার মাওলা, আমি উনার মাওলা। সুবহানাল্লাহ! মূলত, উনি ওই সুমহান অজুদ মুবারক যাঁর শান মুবারক-এ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সব গাছগুলো যদি কলম হয় এবং সব পানি যদি কালি হয় তবুও উনার ছানা-ছিফত মুবারক লিখে শেষ করা যাবে না। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় উনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন, বাকী সবকিছু। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানিত বিলাদতী শান মুবারকও পৃথিবীর মাঝে অকল্পনীয় অনন্য ঘটনা মুবারক।
উল্লেখ্য, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, বাবুল ইলিম, আসাদুল্লাহিল গালিব সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ২৩ হিজরী পূর্বাব্দের পবিত্র ১৩ই রজবুল হারাম শরীফ পবিত্র জুমুয়াহ শরীফ উনার দিন অর্থাৎ আজকের সুমহান দিনটিতে তিনি পবিত্র কা’বা ঘর উনার অভ্যন্তরে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
শিশু সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে নিয়ে উনার সম্মানিত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি পবিত্র কা’বা ঘর উনার বাইরে এসে প্রথমেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখতে পান। নবজাতক শিশু সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে কোল মুবারক-এ নেয়ার জন্যে তিনি হাসি মুখে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি দু’হাত মুবারক বাড়িয়ে শিশু সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে বুকে তুলে নেন। শিশু সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহ ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি চোখ মুবারক খুলেই আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সালাম জানালেন ‘আসসালামু আলাইকা ইয়া রসূলাল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তা শুনে সকলেই অবাক হয়ে যান। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
এদিকে সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীরবিক্রম থেকে বীরশ্রেষ্ঠ, ভাষা শহীদ, শহীদ, বুদ্ধিজীবি ইত্যাদি বিভিন্ন ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করা হয়। বঙ্গবন্ধু থেকে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ ফেরত দিবস পালন করা হয়। কিন্তু উনারা যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করে মুসলমান, দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠী যে চার খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের কথা মুবারক বিশ্বাস করে মুসলমান উনাদের অন্যতম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বিলাদত শরীফ ঘটা করে পালন করা হবে না, সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে, অত্যন্ত জওক-শওকের সাথে পালন করা হবে না, পাঠ্যক্রমে উনার আলোচনা থাকবে না; এটা কী করে বরদাশত করা যায়।
প্রসঙ্গতঃ আমরা মনে করি- সরকার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের প্রতি যথাযথ আদব মুবারক, মুহব্বত মুবারক ও মর্যাদা মুবারক প্রকাশ করছে না। এজন্যই সরকার আজ বিপর্যস্ত, বির্ধ্বস্ত ও ভয়ানক বিপদগ্রস্ত।
সরকারের পাশাপাশি সাধারণেরও এ বিষয়ে কর্তব্য বিস্তর। বিশেষতঃ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কায়িম-মাক্বাম কে? তিনি হচ্ছেন বাবুল ইলিম, জামিউল আলক্বাব, শাফিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত শাহদামাদ আউওয়াল ক্বিবলা আলাইহিস সালাম- এ চরম সত্য কথা আজ সাধারণকে বড়ই আগ্রহ উদ্দীপনা এবং আদব ও জজবার সাথে উপলব্ধি করতে হবে। সরকারসহ সবাইকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণ লাভ করা যাবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের রকমফের চটকদার কথার পরিবর্তে এক্ষনি মূল্যস্ফীতিকে সংকুচিত করে দেশবাসীকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৭ হাজার ৮০০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুদের দেশে কয়লার ঘাটতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ কেন? বিগত মাফিয়া সরকারের পথ থেকে সরে এসে কয়লা উত্তোলন শুরু করুন।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়, তাপ মুক্তি নিরাপদ ফল-সবজি প্রাপ্তি, পরিবেশ উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক একটুকরো বাগান
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪০ শতাংশের বেশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বন্ধ হয়েছে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে ইনশাআল্লাহ ঘুরে দাঁড়াবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা উম্মুর রদ্বাআহ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আওলাদ, আখু রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বাআহ সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিক্ষা খাতে পতিত সরকারের বাজেটে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে- শিক্ষা উপকরণের দাম কমিয়ে বর্তমান সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শব্দ দূষণ এখন শব্দ সন্ত্রাস ও নীরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ নয় শব্দ দূষণে বিপর্যস্থ ঢাকাকে উপযোগী করার জন্য ঢাকার জনযট সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)