মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদরে মহাসম্মানিত মাক্বাম মুবারক এবং উনাদরে বমেছোল ফযীলত মুবারক সর্ম্পকে র্বণনা মুবারক (১)
, ১১ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১০ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এক সাথে করে দিয়েছেন। আর মানুষ এটা পার্থক্য করতে চায়। না‘ঊযুবিল্লাহ! তাহলে ঈমান কোথায়? ঈমান তো শুদ্ধ করা হলো। তোমরা কি শিখলে? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের ঈমান নিয়া টানাটানি করে। না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারাই তো ঈমান। জান্নাত তো উনাদের জন্য কিছুই না। জান্নাত সারা দিন পিছনে ঘুরে কখন উনারা আসবেন। জান্নাত তো উনাদের উপযুক্ত না। উনারা প্রবেশ করলে উপযুক্ত হবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আক্বীদাহ্ শুদ্ধ করা হলো। তোমরা এই আক্বীদাহ্ না গ্রহণ করলে, কি করার আছে। তোমাদের আক্বীদাহ্ শুদ্ধ করা হলো। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদছী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
خَلَقْتُكَ وَاَهْلَ بَـيْتِكَ مِنَ النُّـوْرِ الْاَوَّلِ وَفِـىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى مِنَ الْقِسْمِ الْاَوَّلِ
অর্থ: “আমি আপনাকে এবং আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে প্রথম নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি করেছি।” অপর বর্ণনায় রয়েছেন, “প্রথম ভাগ নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি করেছি।”
যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হলো, তখন কিছুই ছিলো না। তাহলে উনারা কোথায় ছিলেন? সম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন। এখনও সম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে আছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনাদের শান-মান তো আলাদা। উনারা কুদরতময় সৃষ্টি। আবার কুদরত মুবারক উনার মধ্যেই আছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
সাধারণত ওলী আল্লাহদের ব্যাপারে বলা হয়েছে-
اِنَّ اَوْلِـيَائِـىْ تَـحْتَ قَـبَائِـىْ لَا يَـعْرِفُـهُمْ غَيْـرِىْ
অর্থ: “নিশ্চয়ই ওলীআল্লাহগণ উনারা আমার ক্বাবা’ অর্থাৎ কুদরতী জুব্বা মুবারক উনার মধ্যে অবস্থান করেন। আমি ব্যতীত উনাদেরকে আর কেউ চিনে না।” (তাফসীরে আলূসী)
একজন ওলী আল্লাহ যদি কুদরতী জুব্বার মধ্যে থাকেন, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা কোথায় আছেন? বুঝার জন্য সবচেয়ে বড় বিষয় যেটা সেটা হলো, উনাদেরকে কখন সৃষ্টি করা হলো? যখন কিছুই ছিলো না। তাহলে বুঝা যায়, উনারা সৃষ্টির উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সৃষ্টির উর্ধ্বে অর্থ হচ্ছে- এরকম যে, অর্থাৎ যা কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে, এই সব কিছুর উর্ধ্বে উনারা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনারাই প্রথম সৃষ্টি। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনাদের থেকেই সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। তাহলে উনারা নিশ্চয়ই এই সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন-
اَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُـوْرِىْ وَخَلَقَ كُلَّ شَيْئٍ مِّنْ نُّـوْرِىْ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক সৃষ্টি মুবারক করেন এবং আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেন।” সুবহানাল্লাহ! (মাকতূবাত শরীফ, নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ইনসানুল কামিল, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
তাহলে নিশ্চয়ই উনারা এই সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে। তাহলে উনাদের ফযীলত কতটুকু? উনাদের মাক্বাম মানুষ কি বর্ণনা করবে? উনাদের মাক্বামটা কোথায়? মানুষ জানে সেটা? মানুষ জানেনা। মকতুবাত শরীফে মাক্বাম বর্ণনা করা আছে। আসলে উনি যাহিরীভাবে যেটা দেখেছেন, উনি সেটাই বর্ণনা করেছেন। হাক্বীক্বত কিন্তু এ রকম না। যাহের এক রকম, বাত্বেন আরেক রকম। উনাদের বাত্বিনী যে বিষয়টা- এটা উনারা আরশে আযীম তো অবশ্যই; সমস্ত সৃষ্টি জগত অর্থাৎ আলমে খলক্ব ও আলমে আমর এই সমস্ত কিছুর উর্ধ্বে উনাদের অবস্থান মুবারক। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
আর এখানে দুটি ত্ববক্বা আছে। একটি হলো- উনাদের ২৩ জনের অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা ২ জন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ১৩ জন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ৮ জন এই মোট ২৩ জনের যে ত্ববক্বা, একটা বেলায়েত, বেষ্টনী। এরপরে ত্বহারত ও ছমাদিয়াতের আরেকটা বেষ্টনী আছে। দুটি আছে। ওখান থেকে নিসবত প্রাপ্ত হয়ে এখানে আসে। আর এখানে যাঁরা আছেন, উনারা তো আছেনই। বিশেষ করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত হাফাদাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ১০ জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নাতী-নাতনী আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সরাসরি সম্পৃক্ত। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনাদের থেকে আবার বাকিরা। এই ১০ জন আলাদা।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তো আছেনই আলাদা। মহান আল্লাহ পাক তিনি আলাদা আছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা ২ জন আছেন। এরপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ১৩ জন। তারপর উনাদের থেকে যাঁরা আসছেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা মোট ৮ জন। যিনি ১২তম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার থেকে ১ জন অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম তিনি। উনার সিলসিলা ওই পর্যন্তই। এদিকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার থেকে আসছেন ৭ জন- ১. ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম তিনি, ২. বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি, ৩. ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি, ৪. ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম তিনি, ৫. বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি, ৬. বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি এবং ৭. বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা। সুবহানাল্লাহ! এই ৭ জনের মধ্যে ৩ জনের আওলাদ আছেন। সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার ৩ জন আওলাদ। আর সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার ১জন। আর আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ৬ জন। এই প্রথম বেষ্টনী থেকে এটা নেমেছে। নেমে উনারা ৬ জন, ১ জন এবং ৩ জন মোট ১০জন। এরপরের থেকে যেটা এসেছে, সেটা এরপরে আবার এটা হলো একটা বেষ্টনী শেষ হয়ে গেলো। এরপরে হচ্ছে ত্বহারত, ছমাদিয়াতের মাক্বাম যেটা বলা হয়। ঐটা একই মাক্বাম; তবে ঐটা হলো উচ্চ মাক্বাম। এইটা হলো শেষ মাক্বাম। ঐটা হলো আগের মাক্বামটা। এখানে এই ১০ জন আওলাদ। মানে উনাদের ৩ জনের যে ১০ জন আওলাদ, উনারা এখানে আছেন। উনারা তো আবার বিশেষ করে সবাই ছাহাবিয়াতের মাক্বামে। এই ১০ জন। ১০ জন মানে- ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম, ছালিছ আলাইহিস সালাম উনারা যে ৬ জন, হযরত নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার ৩ জন, আর নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার ১ জন। উনারা আবার ছাহাবীও। যেহেতু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করছেন উনারা। সে হিসেবে। উনারা সংশ্লিষ্ট। এরপরে যেটা আছে, সেটার মধ্যে আবার ত্বহারত এবং ছমাদিয়াতের মাক্বামটা এর আগেরটা। এরপরে দ্বিতীয় মাক্বামটা এটা। এটা খাছ উনাদের জন্য। এখন উনারা তো সৃষ্টির উর্ধ্বে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) সৃষ্টির উর্ধ্বে। অর্থাৎ সমস্ত কিছু সৃষ্টি করার পূর্বে উনাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর উনাদের থেকে সব কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)