সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনে খুশি হয়ে একখানা অনেক বড় মাক্বাম মুবারক হাদিয়া, যা পৃথিবীর ইতিহাসে আর কাউকে দেওয়া হয়নি
, ০৬ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৬ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল খমীস (বৃহস্পতিবার) চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি মুবারক নিচ্ছিলেন, তখন উনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, আপনার কাছে আমি ৬/৭ দিরহাম রেখেছিলাম দান করে দেওয়ার জন্য- আপনি সেটা কি দান করে দিয়েছেন? তিনি বললেন, আমি ব্যস্ততার কারণে দান করতে পারিনি। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, তাড়াতাড়ী দান করে দিন। তিনি দান করে দিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, আমি চাই না যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সাক্ষাৎ করি, আর আমার কাছে দুনিয়ার কিছু সম্পদ থাকুক। এটা আমার পছন্দ না। কাজেই আপনি দান করে দিন। তিনি দান করে দিলেন।
এখন উম্মতের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার কোনো বস্তু ধন-দৌলত, টাকা-পয়সা, গাড়ী-বাড়ী যেন তাকে হাক্বীক্বী নিসবত-কুরবত ও যিয়ারতে বাধা সৃষ্টি না করে। এখন কে কি করেছে আর কে কি করবে, সেটা আমাদের দেখার বিষয় না। আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি।
কাজেই সেই লক্ষ্যে আমাদের কাজ করতে হবে। আর এই লক্ষ্যেই কিন্তু আমরা বলেছি যে, আমরা একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানার্থে আমাদের সব কিছু দিয়ে দিয়েছি। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমরা সকলেই সব দিয়ে দিয়েছি। আমি যেমন দিয়েছি, তোমাদের আম্মা হুযূর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনিও দিয়েছেন, সকলেই দিয়েছেন। আমরা ঠিক ওইভাবে সাক্ষাৎ করতে চাই, যেভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন।
সেইজন্য প্রত্যেকের সামর্থ্য অনুযায়ী এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ-এ খরচ করার জন্য বলা হয়েছে। আর এখন যে যতো করবে, সে ততো পাবে।
যেমন- আরেকটা বিষয়, মাক্বামের কোনো অভাব নেই। তোমাদেরকে বলা হয়, তোমাদের বুঝার জন্য। তোমরা তোমাদের আক্বল-বুদ্ধি, সমঝ অনুযায়ী বুঝে থাকো। যেমন- আরেকটা বড় মাক্বাম। মানুষ তো মাক্বাম সম্পর্কে জানে না। আর কিতাবাদীতে সব মাক্বামের বর্ণনাও নেই। একটা বিশেষ মাক্বাম আছে। এটা গত ২৮শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার) আমাকে জানানো হলো, উনাদের তরফ থেকে একখানা সম্মানিত মাক্বাম মুবারক উনারা আমাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। এটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে তলব করার কারণে, উনাদেরকে হাছিলের কোশেশে মশগুল থাকার কারণে, আসল হচ্ছে উনারা খুশি হওয়ার কারণে, উনারা বললেন, একটা অনেক বড় মাক্বাম মুবারক আপনাকে হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। এই মাক্বাম মুবারক পৃথিবীর ইতিহাসে আর কাউকে দেওয়া হয়নি। সেটা হচ্ছে- ‘আমি যদি সুপারিশ করি, তাহলে যে কোনো লোককে, পুরুষ হোক মহিলা হোক তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে দেওয়া হবে। অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীতে কেউ আহলু বাইত শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত হতে হলে আমার অনুমোদন প্রয়োজন অর্থাৎ আমার অনুমোদন ব্যতিত কেউ আহলু বাইত শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে না। ’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) কেন? উনারা সন্তুষ্ট হলেই তো উনারা দিবেন। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু’আহ্ শরীফ চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমরা তো গত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের পর ঘোষণা দিয়েছি। আসলে এটাতো অনন্তকালের জন্য জারী করেছি। তার মধ্যে বিশেষ মাহফিল ছিলো ৬৩ দিন। সেটা আমরা করেছি ৯০ দিন। যেটা আমি আগেও ঘোষণা দিয়েছি, গতকালও বলেছি। আমার, তোমাদের আম্মা হুযূর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ আমরা সকলেই আমাদের সমস্ত সময়, সমস্ত মাল, জান সবই আমরা হাদিয়া দিয়ে দিয়েছি। এতে যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকে অত্যন্ত সন্তুষ্ট হয়েছেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি সেটা বলেছি, এই বৎসর ৮ই জুমাদাল ঊলা শরীফ (১৪৪৩ হিজরী শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ) আমি উনাদের প্রত্যেককেই অত্যন্ত সন্তুষ্টচিত্ত মুবারক, অত্যন্ত খুশি মুবারক অবস্থায় দেখতে পেয়েছি। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে আমি বলেছিলাম, আপনারা আমাদেরকে কিছু নিয়ামত দান করুন। তখন উনাদের তরফ থেকে বলা হয়েছিলো- নিয়ামত তো দেওয়া হচ্ছে, দেওয়া হবে। তবে সবচেয়ে বড় নিয়ামত মুবারক আমাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক সেটা তো দেওয়া হচ্ছে। আমি আর কিছু বললাম না, চুপ থাকলাম। এখানে আরো কিছু ঘটেছে, যেটা আমি ভাষা দিয়ে প্রকাশ করতে পারবো না, সেজন্য বলতে পারবো না।
তার পরবর্তী সময় যেটা ঘটলো, যেটা গতকাল আমি বলেছি, ২৮শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ (১৪৪৩ হিজরী শরীফ ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ অর্থাৎ মঙ্গলবার) উনারা সন্তুষ্ট হয়ে আমাকে আরো একটা বিশেষ মাক্বাম মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন। মাক্বামের তো কোনো শেষ নেই, নিয়ামতেরও কোনো শেষ নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
মহান আল্লাহ পাক উনি দেওয়ার জন্য কোনো শর্ত খুঁজেন না। উনি দিলেই উপযুক্ত হয়ে যায়। কাউকে উপযুক্ত হিসাবে উনি দেন না, আবার উনি দিলেই উপযুুক্ত হয়ে যায়। উনারা যে মাক্বাম মুবারক আমাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন, সেটা অনেক বড় একটা মাক্বাম মুবারক। আমার ইখতিয়ার দিয়েছেন, আমি ইচ্ছা করলে যে কোনো লোককে সুপারিশ করলে, সে যেই হোক তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া হবে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) অর্থাৎ একজন লোক হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত হলে তার যতো ফযীলত, সবটাই সে লাভ করবে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
গতকাল এই ঘটনা মুবারক বলেছি। বলার পর উনারা আরো সন্তুষ্ট হয়েছেন। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কতো বেমেছাল ফযীলত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)