মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি খুশি হন, সবাই খুশি হন
, ১১ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২১ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার রাতে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইছনাইনিল আ’যীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) ভালোভাবে পালন করতে হবে। আর পবিত্র জুমু‘আহ্ শরীফ তো করতেই হবে। দুইটাই করতে হবে। তবে ওটা বেশি করতে হবে। এটা ফরয। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আজকে (অর্থাৎ ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ) সকালে একটা জিনিস দেখলাম। দেখলাম- আমি একটি বাড়িতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নিয়েছি। ওটা আমার-ই বাড়ি। কোনো বাতি নেই। সুইচ দিলে একটা বাতিও জ্বলে না। এমনে অতি সামান্য আলো আছে। চোখে আবছা আবছা কিছু দেখা যায়। কিন্তু কোনো বাতি নেই। এই অবস্থা দেখে আমি বললাম, ‘যারা দায়িত্বে আছে এদেরকে শাস্তি দিতে হবে। এদেরকে বরখাস্ত করতে হবে। সুইচ দিলে একটা বাতিও জ্বলে না। তাহলে কিভাবে হবে? অন্ধকারে থাকে কিভাবে?’
এমন সময় দেখি, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি এবং উনার সাথে আরেকজন রসূল আলাইহিস সালাম উনি অর্থাৎ উনারা। উনারা অনেক লোক নিয়ে এসেছেন। হযরত আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি বললেন যে, ‘গোশ্শা করিয়েন না, আর এদেরকে বদ দু‘আ দিয়েন না। আমরা কাজটা করে দেই। ’ তারপর হযরত আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি বেহেশতে যেরকম আলো, সেরকম আলো করে দিলেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আর বেহেশতে যেরকম ঠা-াও থাকবে না, গরমও থাকবে না, ওরকম করে দিলেন। উনার সাথে আরেকজন রসূল আলাইহিস সালাম উনি ছিলেন। হযরত আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি অনেক লম্বা। সমস্ত লোকের থেকে উনি অনেক লম্বা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনার সাথে অনেক লোকজন নিয়ে এসে উনি করে দিলেন। উনি বললেন, ‘এটা আমরা করে দিলাম। ’ বেহেশতের মতো সুখ-শন্তি। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) ঠা-াও না, গরমও না। আর আলোটা ঠিক বেহেশতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছুবহে ছাদিক্ব শরীফ) উনার সময় যেরকম আলো, ওই রকম আলো। না অতি আলো, না অন্ধকার। খুব সুন্দর স্পষ্ট দেখা যায়। উনারা এটা করে দিলেন। আবুল বাশার হযরত ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি সবার থেকে অনেক লম্বা। উনি আসলেন। উনি এসে বললেন যে, ‘আমরা এটা করে দেই। বদ দু‘আ করিয়েন না, এদেরকে শাস্তি দিয়েন না। ’ আমি বললাম, ‘ঠিক আছে। ’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) সেটাই বললাম যে, মহাম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি বরকত দেন, নিয়ামত দেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
নূরে মুজাসসাম হবীবূল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তো মূল। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারকই হলেন মূল। দেখা গেলো আবুল বাশার হযরত ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি স্বাভাবিক থেকে ডাবলের থেকে বেশি লম্বা। অনেক লম্বা। অনেক লোক নিয়ে এসেছেন। উনি সবার পিছনে। সামনে আরেকজন রসূল আলাইহিস সালাম। আসলেন। এসে বললেন। আমি বললাম, ‘আচ্ছা; ঠিক আছে। ’ পরে করে দিলেন। আলোটা এমন করলেন যে, বেহেশতে যেরকম আলো থাকবে, সেরকম। খুব প্রখর না, আবার হালকাও না। সব স্পষ্ট। আবার আবহাওয়াটাও ঐরকম। গরমও না, ঠা-াও না। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) পরিবেশটা খুবই শান্তিদায়ক। এখন উনি আসলেন। মধ্যে অনেকগুলি লোক। সামনে একজন, পিছে উনি। সামনে যিনি, উনি উনার সমসাময়িক, কাছাকাছি। সেটাই বললাম যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি খুশি হন, সবাই খুশি হন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) কারণ, মূল তো হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। উনার জন্য করতে পারলে সব হয়ে গেলো। এখন উনারা কি বুঝেছেন কে জানে? তবে এই কথাগুলি আমাকে উনারা বললেন- ‘বদ দু‘আ যেন না দেই, শাস্তিও যেন না দেই। আমরা কাজটা করে দিচ্ছি। ’ পরে উনি করে দিলেন।
আমি বলেছিলাম; কারণ কোনো বাতি নেই। এখানে থাকে কিভাবে মানুষ? তখন দেখলাম যে, সামনে বড় রাস্তা আছে। সেই রাস্তা দিয়ে উনারা আসতেছেন। আসলেন। এসে বললেন। আমি বললাম, ‘আচ্ছা; ঠিক আছে। ’ পরে করে দিলেন। পরে সব স্বাভাবিক হয়ে গেলো। আবহাওয়াটা খুব ঠা-াও না, খুব গরমও না, আরামদায়ক। আলোটা ঐরকমই চোখেও লাগে না, আবার সব দেখা যায় স্পষ্ট পরিষ্কার। আর বেহেশতি আবহাওয়া। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এখন যতো করা যায়। বুঝতে পারলে? সেটাই বললাম যে, যতটুকু করা সম্ভব।
যেটা আমরা বলি যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি হাযির-নাযির। শুনতেছেন না? দেখতেছেন না? তাহলে আর কি? আর উনার ফায়ছালা তো মূল ফায়ছালা। মূল তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। মহান আল্লাহ পাক তিনি তো আছেন-ই। এখন তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি মূল। এখন উনাকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, সব হয়ে গেলো। উনার সাথে যতো নিসবত রাখা যায়। সবাই মুহব্বত করবে। ঐরকমই দেখা গেছে। অনেক লম্বা তিনি, সবার শেষে। উনি সবাইকে নিয়ে আসতেছেন। সামনে একজন ছিলেন। বেহেশতি আবহাওয়া। ঠা-াও না, শীতও না, গরমও না। আবার খুব প্রখর আলোও না। সব স্পষ্টই দেখা যায়। প্রখরতা নেই। এখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ যতো করা যায়। এগুলোর তো ভাষা নেই। এটা বললাম, বললে তোমাদের যদি ঈমানী কুওয়াত বাড়ে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার কাজ তো আমাদের শুরু হয়ে গেছে। খরচ তো আমরা করতেছি। এখন যে শরীক থাকবে, সে পাবে। বলার কিছু নেই। তোমাদেরকে সুসংবাদগুলি এজন্য বলি যে, বললে যদি তোমাদের ঈমানী কুওয়াত বাড়ে। আমরা আলোচনা করলাম যে, মহাম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইছনাইনিল আ’যীম শরীফ) উনাকে সম্মান করতে হবে, পালন করতে হবে। আর সকালে এই ঘটনা মুবারক ঘটলো। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ আলাইহিস সালাম!) কেমন হলো? এটা কল্পনাতীত বিষয়। দুজন হযরত রসূল আলাইহিমাস সালাম উনারা এসেছেন। উনারা আসবেন কেন? হ্যাঁ? আমি বললাম যে, ‘বাড়িটা এরকম করলো! কি করলো এটা? সুইচ দিলে একটা বাতিও জ্বলে না। যারা দায়িত্বে আছে এদেরকে শাস্তি দিতে হবে। এদেরকে বরখাস্ত করতে হবে। কারণ বাতি জ্বলে না। অন্ধকারে থাকে কিভাবে?’ চোখে আবছা আবছা কিছু দেখা যায়। বাকীটা সুন্দরই। তারপরে দেখলাম- উনারা আসতেছেন। অনেক লোকজন নিয়ে বিরাট রাস্তা দিয়ে উনারা হেঁটে এসেছেন। আসলেন। তারপর এই ঘটনা। ” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ আলাইহিস সালাম!)
তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কতো বেমেছাল ফযীলত মুবারক সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে আমাদের সবাইকে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক উনার মধ্যে মাল-জান, সময় সমস্ত কিছু দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)