মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে কথোপকথন মুবারক (৩)
, ০৭ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
وَاِذْ اَخَذَ اللهُ مِيْثَاقَ النَّبِيّنَ لَمَاۤ اٰتَيْتُكُمْ مِّنْ كِتٰبٍ وَّحِكْمَةٍ ثُمَّ جَآءَكُمْ رَسُوْلٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهٖ وَلَتَنْصُرُنَّهٗ قَالَ ءَاَقْرَرْتُمْ وَاَخَذْتُمْ عَلٰى ذٰلِكُمْ اِصْرِىْ قَالُوْاۤ اَقْرَرْنَا قَالَ فَاشْهَدُوْا وَاَنَا مَعَكُمْ مِّنَ الشّٰهِدِيْنَ. فَمَنْ تَوَلّٰى بَعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ
এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক প্রকাশ করা হয়েছে। যিনি খ¦ালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে ওয়াদা নিয়েছেন যে, আপনাদেরকে নুবুওয়াত-রিসালাত সব দেওয়া হবে। কিন্তু পরবর্তী সময় আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নিবেন। উনাকে পেলে উনার প্রতি আপনারা ঈমান আনবেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিবেন। এটা কি আপনারা স্বীকার করে নিলেন? উনারা বললেন, আমরা স্বীকার করে নিলাম। এই শর্ত মেনে নিলেন? উনারা বললেন, মেনে নিলাম। যিনি খ¦ালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, তাহলে আপনারা সাক্ষী থাকুন, আমিও সাক্ষী থাকলাম। তবে এরপরে কেউ ফিরে গেলে, তাহলে বিপরীত অবস্থা হবে।
এখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক হচ্ছেন-
وَتُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ وَتُسَبِّحُوْهُ بُكْرَةً وَّاَصِيْلًا
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক করবে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করবে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করবে অনন্তকালব্যাপী। এটা হচ্ছেন- يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِىِّ।
এখন এই تُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ وَتُسَبِّحُوْهُ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক সমস্ত সৃষ্টিকে করতে হবে।
আমি জানতে চেয়েছিলাম- বারে এলাহী! তাহলে يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِىِّ বলার পর এখানে আপনি তো সালাম দেন নি? কিন্তু উম্মতকে বলা হয়েছে- يٰاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا صَلُّوْا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا এর অর্থটা কি? মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, আসলে বান্দা-বান্দী, জিন-ইনসানকে যে বলা হয়েছে- صَلُّوْا عَلَيْهِ আর يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِىِّ একই অর্থ। অর্থাৎ তাদের উপর ফরয হচ্ছেন- আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক করা, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেওয়া, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করা। আর سَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন- আসলে যেমন একজন লোক যখন কাউকে সালাম দেয়- اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ তাহলে এর অর্থটা কি? এর অর্থ হচ্ছে- আমার তরফ থেকে তোমার জন্য নিরাপত্তা। আমার তরফ থেকে তোমার জন্য পরিপূর্ণ নিরাপত্তা। কোনো বিপদের আশঙ্কা নেই। শান্তি, সালাম। يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِىِّ এখানে سَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا রয়ে গেছে। আরেকটা হচ্ছেন ঐ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِىْۤ اَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّـمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
একই অর্থ। এখানে যদিও মানুষ বলে থাকে সালাম দেওয়া-اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠ করে মানুষ ছলাত পাঠ করে, সালাম দেয়। হ্যাঁ; ঠিকই আছে। এটা সাধারণ অর্থ। কিন্তু হাক্বীক্বী অর্থ হচ্ছেন- বান্দা-বান্দীর তরফ থেকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা। কেমন নিরাপত্তা? অর্থাৎ সে বিদ্রোহ করবে না, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান মুবারক নিয়ে চূ-চেরা করবে না, ক্বীল-ক্বাল করবে না, বিপরীত ব্যাখ্যা করবে না, বেয়াদবি করবে না, বিদ্বেষ পোষণ করবে না, সবটা মানার মতো মেনে নিতে হবে। সেটাই বলা হচ্ছে-سَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا ।
আবার এখানে বলা হচ্ছে- فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ আপনার রব তা‘য়ালা উনার ক্বসম! কেউ ঈমানদার হতে পারবে না, حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ অর্থাৎ তাদের পরস্পরের যে ইখতিলাফ সেগুলির ব্যাপারে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ-নির্দেশ মুবারক না মেনে নেওয়া পর্যন্ত। এবং শুধু মানবে না- لَا يَجِدُوْا فِىْۤ اَنْفُسِهِمْ حَرَجًاঅন্তরে কোনো সংকীর্ণতা অনুভব করতে পারবে না। مِـمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا এবং আপনি যেটা ফয়সালা মুবারক করবেন, সেটা মানার মতো মেনে নিতে হবে। এখানে কেনো চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করতে পারবে না। যিনি খ¦ালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনি বললেন- এটা হচ্ছে বান্দার জন্য এখানে এই অর্থ। কোনো বিষয়ে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করতে পারবে না, প্রত্যেকটা মেনে নিতে হবে। আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত বুযূর্গী-সম্মান মুবারক সব মেনেتُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ وَتُسَبِّحُوْهُ بُكْرَةً وَّاَصِيْلًا মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক দায়িমীভাবে করা। এটা হচ্ছেন হাক্বীক্বী ‘ফালইয়াফরাহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) পরিপূর্ণ মেনে নিতে হবে। এখানে কোনো চূ-চেরা, ক্বীল-কাল করার সুযোগ নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আর যিনি খ¦ালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার যে বিষয়; তিনি বললেন-
هُوَ الَّذِىْۤ اَرْسَلَ رَسُوْلَهٗ بِالْهُدٰى وَدِيْنِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَى الدِّيْنِ كُلِّهٖ وَكَفٰى بِاللهِ شَهِيْدًا. مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমি নিজেই তো আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করে পাঠিয়েছি। সমস্ত অতীতের ওহী দ্বারা নাযিলকৃত এবং অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সব মতবাদকে খ-ন করে দিয়ে, বাতিল করে দিয়ে, সম্মানিত হিদায়েত এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম দিয়ে উনাকে আমি পাঠিয়েছি এবং এর জন্য আমিই সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট।
এ জন্য আমার সম্পর্কে এখানে ‘সালাম’ শব্দ আমি ব্যবহার করিনি। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আর সেজন্যই তিনি এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফখানা নাযিল করেছেন-
مَا كَانَ لِاَهْلِ الْمَدِيْنَةِ وَمَنْ حَوْلَهُمْ مِّنَ الْاَعْرَابِ اَنْ يَّتَخَلَّفُوْا عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ وَلَا يَرْغَبُوْا بِاَنْفُسِهِمْ عَنْ نَّفْسِهٖ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাদীনা শরীফ এবং উনার আশেপাশে যারা অর্থাৎ আরবী-আজমী কারো জন্য জায়েয হবে না- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ-নিষেধ মুবারক উনাদের খিলাফ করা, কোনো বিষয়ে পিছিয়ে থাকা (এটা জায়েয হবে না)। এবং কোনো অবস্থাতেই উনার থেকে নিজেকে প্রাধান্য দেওয়াটাও জায়েয হবে না। সেটাই নাযিল করে দেওয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আর একইভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলে দেওয়া হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى الله عَليْهِ وَسَلَّمَ لَا يُؤْمِنُ اَحَدُكُمْ حَتّٰى اَكُوْنَ اَحَبَّ اِلَيْهِ مِنْ وَّالِدِهٖ وَوَلَدِهٖ وَالنَّاسِ اَجْمَعِيْنَ وَفِىْ رِوَايَةٍ مِنْ مَّالِهٖ وَنَفْسِهٖ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমাকে তোমাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি এবং সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মুহব্বত না করবে। আর অন্য বর্ণনায় এসেছেন, সমস্ত ধন-সম্পদ থেকে এবং নিজের জীবনের চেয়েও বেশি মুহব্বত না করবে (ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না)। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, নাসাঈ শরীফ, ইবনে মাজাহ্ শরীফ, মুসনাদে আহমদ, ছহীহ ইবনে হিব্বান, মুসনাদে বাযযার, মুসনাদে আবী ইয়া’লা, মুস্তাদরাকে হাকিম, মুসনাদে আবী আওয়ানাহ্, আল মু’জামুল কাবীর, আল মু’জামুল আওসাত্ব, দারিমী, মিশকাত শরীফ ইত্যাদি)
তাহলে সবকিছু থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেশি মুহাব্বত করতে হবে, প্রাধান্য দিতে হবে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক করতে হবে। সেটাই হচ্ছেন হাক্বীক্বী ‘ফালইয়াফরাহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)