মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাই‘আতে আক্বাবাহ্ শরীফ এবং উনার শর্ত মুবারকসমূহ (১)
, ১৪ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৭ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৭ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ২১ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাই‘আতে আক্বাবাহ্ শরীফ তিন বার অনুষ্ঠিত হয়েছেন। প্রথম বার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ৫১তম বছর বয়স মুবারক-এ, দ্বিতীয় বার ৫২তম বছর বয়স মুবারক-এ এবং তৃতীয় বার ৫৩তম বছর বয়স মুবারক-এ। প্রথম বার ৬/৭ জন, দ্বিতীয় বার ১২ জন এবং তৃতীয় অর্থাৎ শেষ বার ৭৩ জন পুরুষ এবং ২ জন মহিলা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা বাই‘আত মুবারক গ্রহণ করেন।” (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
فَوَاعَدْنَاهُ شِعْبَ الْعَقَبَةِ فَاجْتَمَعْنَا عِنْدَهَا مِنْ رَجُلٍ وَرَجُلَيْنِ حَتَّى تَوَافَيْنَا فَقُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ عَلَامَ نُبَايِعُكَ قَالَ تُبَايِعُونِي عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ فِي النَّشَاطِ وَالْكَسَلِ وَالنَّفَقَةِ فِي الْعُسْرِ وَالْيُسْرِ وَعَلَى الْأَمْرِ بِالْمَعْرُوفِ والنَّهي عَنِ الْمُنْكَرِ وَأَنْ تقولوا في الله لا تخافوا فِي اللَّهِ لَوْمَةَ لَائِمٍ وَعَلَى أَنْ تَنْصُرُونِي فَتَمْنَعُونِي إِذَا قَدِمْتُ عَلَيْكُمْ مِمَّا تَمْنَعُونَ مِنْهُ أَنْفُسَكُمْ وَأَزْوَاجَكُمْ وَأَبْنَاءَكُمْ وَلَكُمُ الْجَنَّةُ فَقُمْنَا إِلَيْهِ نبايعه وَأَخَذَ بِيَدِهِ أَسْعَدُ بْنُ زُرَارَةَ وَهُوَ مِنْ أَصْغَرِهِمْ وَفِي رِوَايَةِ الْبَيْهَقِيِّ وَهُوَ أَصْغَرُ السَّبْعِينَ إِلَّا أَنَا فَقَالَ رُوَيْدًا يَا أَهْلَ يَثْرِبَ فَإِنَّا لَمْ نَضْرِبْ إِلَيْهِ أَكْبَادَ الْإِبِلِ إِلَّا وَنَحْنُ نَعْلَمُ أنَّه رَسُولُ اللَّهِ وَأَنَّ إِخْرَاجَهُ اليوم مناوأة للعرب كَافَّةً وَقَتْلُ خِيَارِكُمْ وَأَنْ تَعَضَّكُمُ السُّيُوفُ فَإِمَّا أَنْتُمْ قَوْمٌ تَصْبِرُونَ عَلَى ذَلِكَ فَخُذُوهُ وَأَجْرُكُمْ عَلَى اللَّهِ وَإِمَّا أَنْتُمْ قَوْمٌ تَخَافُونَ مِنْ أنفسكم خيفة فذروه فَبَيِّنُوا ذَلِكَ فَهُوَ أَعْذُرُ لَكُمْ عِنْدَ اللَّهِ قالوا أبط عَنَّا يَا أَسْعَدُ فَوَاللَّهِ لَا نَدَعُ هَذِهِ البيعة ولا نُسْلَبُهَا أَبَدًا قَالَ فَقُمْنَا إِلَيْهِ فَبَايَعْنَاهُ وَأَخَذَ عَلَيْنَا وَشَرَطَ وَيُعْطِينَا عَلَى ذَلِكَ الْجَنَّةَ
অর্থ: “সম্মানিত ‘আক্ববাহ্ উনার গিরি সঙ্কটে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আমাদের সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত হলো। যথাসময়ে একজন দু’জন করে আমরা সকলে উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ উপস্থিত হলাম। অতঃপর আমরা বললাম- ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কোন্ কোন্ শর্তসমূহের ভিত্তিতে আমরা আপনার নিকট বাই‘আত গ্রহণ করবো? তিনি বললেন, আপনারা আমার নিকট বাই‘আত গ্রহণ করবেন এই শর্তে- (১) ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক সবসময় আপনারা আমার প্রত্যেকটি আদেশ-নিষেধ অবশ্যই শুনবেন এবং অবশ্যই মানবেন, (২) স্বচ্ছল হন বা অস্বচ্ছল হন, আমি যেখানে খরচ করতে বলি, আপনারা অবশ্যই সেখানে ধন-সম্পদ খরচ করবেন, (৩) মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য প্রত্যেক সৎকাজে আদেশ করবেন এবং অসৎ কাজে নিষেধ করবেন। মহান আল্লাহ পাক উনার (এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের) রেযামন্দি-সন্তুষ্টি হাছিলে লক্ষ্যে এ কাজগুলি করতে গিয়ে কোন নিন্দাকারীর নিন্দাকে পরওয়া করবেন না। (৪) আমি যখন আপনাদের নিকট অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র মদীনা শরীফ তাশরীফ মুবারক রাখবো, তখন আপনারা নিজেদেরকে এবং আপনাদের আহলিয়া ও সন্তানদেরকে যেভাবে হিফাযত করেন, তার চেয়েও উত্তমভাবে আমাকে (এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে) সম্মানিত নিরাপত্তা মুবারক দিবেন, সম্মানিত গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিবেন। এর বিনিময়ে আপনাদের জন্য জান্নাত রয়েছেন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন উনার নিকট বাই‘আত হওয়ার জন্য আমরা উঠে দাঁড়ালাম। আর হযরত আস‘আদ ইবনে যুরারা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এসে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক-এ) হাত রাখলেন। তিনি উনাদের মধ্যে দুনিয়াবী দৃষ্টিতে সবচেয়ে ছোট ছিলেন। ইমাম বাইহাক্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বর্ণনায় রয়েছে, তিনি ৭০ জন পুরুষ উনাদের মধ্যে দুনিয়াবী দৃষ্টিতে সবচেয়ে ছোট ছিলেন। (বর্ণনাকারী হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,) আমি ব্যতীত অর্থাৎ একমাত্র আমি দুনিয়াবী দৃষ্টিতে উনার চেয়ে ছোট ছিলাম। অতঃপর তিনি বললেন, হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার অধিবাসীগণ! থামুন, আমরা উটের পিঠে আরোহন করে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে এখানে এসেছি এজন্যে যে, আমরা জানি যে, উনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তবে কথা হলো, আজ যদি আপনারা উনাকে এখান থেকে নিয়ে যান, তাহলে আরবের সকলেই আপনাদের শত্রু হয়ে যাবে, তারা আপনাদের নেতৃস্থানীয় লোকদের শহীদ করবে এবং তীক্ষè তরবারী আপনাদের গর্দান উড়িয়ে দিবে, এ পরিস্থিতিতে আপনারা যদি এই অঙ্গীকারে ইস্তিক্বামত অর্থাৎ অবিচল থাকতে পারেন, অটল থাকতে পারেন, তাহলে আপনারা উনাকে নিয়ে যান। আপনাদের প্রতিদান মহান আল্লাহ পাক তিনিই দিবেন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের প্রতি সন্তুষ্ট হবেন। আর যদি আপনারা নিজেদের ব্যাপারে অত্যন্ত শঙ্কিত হয়ে থাকেন, উনার পূর্ণ খিদমতের আঞ্জামে অক্ষমতার ভয় করেন, তাহলে সেটা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে উনাকে রেখে যান। মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট ওযর পেশ করার জন্য এটিই হবে সহজতর। উপস্থিত লোকজন বললেন, হে হযরত আস‘আদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! আপনি এখান থেকে সরে যান। মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমরা এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাই‘আত মুবারক ত্যাগ করবো না এবং কস্মিনকালেও এর বরখেলাফ করবো না। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর আমরা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মুখে দাঁড়িয়ে উনার নিকট বাই‘আত গ্রহণ করলাম। তিনি কিছু শর্ত দিয়ে আমাদের থেকে বাই‘আত গ্রহণ করেন। আর বিনিময়ে আমাদেরকে সম্মানিত জান্নাত মুবারক অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু উনার অর্থাৎ উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক দান করেন।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ ২২/৩৪৬)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)