মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
, ১৭ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহানাল্লাহ!
এটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক। এ বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগণিত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণ মওজূদ রয়েছেন। নি¤েœ অ সংক্ষেপে কয়েকখানা প্রমাণ তুলে ধরা হলো-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত তাকীদ ও গুরুত্বের সাথে ইরশাদ মুবারক করেন, لَتُؤْمِنُنَّ بِهٖ
(খ) আপনারা অবশ্যই অবশ্যই উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনবেন। এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রথমে ‘লামে তাকীদ’ তারপর ‘নূনে তাকীদ ছাক্বীলাহ্’ ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলতেছেন যে, শুধু সম্মানিত ঈমান মুবারক আনলেই হবে না। ঈমান তো আনবেনই, وَلَتَنْصُرُنَّهٗ
(গ) এবং আপনারা অবশ্যই অবশ্যই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিবেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করবেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবাকর উনার আনজাম মুবারক দেয়া, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করা সমস্ত সৃষ্টি সকলের জন্যই ফরযে আইন। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে শুধু শর্ত মুবারক দিয়েই শেষ করে দেননি, তারপর তিনি উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন যে,
ءَاَقْرَرْتُـمْ وَاَخَذْتُـمْ عَلـٰى ذٰلِكُمْ اِصْرِىْ
(১) (আমি আপনাদেরকে যা বললাম,) আপনারা কি তা স্বীকার করে নিলেন?
(২) এবং এই বিষয়ে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করলেন অর্থাৎ আমার শর্ত মুবারক মেনে নিলেন? তখন সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা স্বীকৃতিজ্ঞাপন করে সমস্বরে বললেন,
(৩) اَقْرَرْنَا আমরা স্বীকার করে নিলাম, মেনে নিলাম, গ্রহণ করলাম। সুবহানাল্লাহ!
তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি আবার বললেন,
فَاشْهَدُوْا وَاَنَا مَعَكُمْ مِّنَ الشّٰهِدِيْنَ
(৪) তাহলে আপনারা সকলে সাক্ষী থাকুন
(৫) এবং আমিও আপনাদের সাথে সাক্ষী রইলাম। সুবহানাল্লাহ!
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি কতগুলো তাকীদ মুবারক দিলেন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয়গুলো কতটুকু গুরুত্ব মুবারক দিলেন। সুবহানাল্লাহ!
সর্বশেষ মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত কঠিনভাবে সতর্ক করে জানিয়ে দিলেন যে,
فَمَنْ تَوَلّٰـى بَعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰٓـئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ
“অতঃপর যে বা যারা এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াদা মুবারক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াদা মুবারক উনার খিলাফ করবে, তারাই হচ্ছে ফাসিক্ব অর্থাৎ চরম নাফরমান, কাট্টা কাফির। ” না‘ঊযুবিল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَـا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ لَـمْ يَــبْـعَثِ اللهُ نَبِـيًّا حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَمَنْ بَـعْدَهٗ اِلَّا اَخَذَ عَلَيْهِ الْعَهْدَ فِـىْ سَيِّدِنَا حَبِيْـبِنَا شَفِـيْعِنَا مَوْلـٰـنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَئِنْ بُعِثَ وَهُوَ حَىٌّ لَـيُـؤْمِنُنَّ بِهٖ وَلَـيَـنْصُرَنَّهٗ وَيَاْمُرُهٗ فَـيَاْخُذُ الْعَهْدَ عَلـٰى قَـوْمِهٖ ثُـمَّ تَلَا وَاِذْ اَخَذَ اللهُ مِيْـثَاقَ النَّبِيّٖـنَ الْاٰيَةَ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত আবুল বাশার ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার থেকে শুরু করে উনার পরে (সাইয়্যিদুনা হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত) যত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে প্রেরণ করেছেন, উনাদের প্রত্যেকের থেকেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে এই সম্মানিত ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করেছেন যে, যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নিবেন, তখন যদি উনাদের কেউ দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন, তাহলে (সেই হযরত নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনার জন্য ফরয হচ্ছেন) উনাকে অবশ্যই অবশ্যই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনতে হবে এবং উনাকে অবশ্যই অবশ্যই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিতে হবে। সুবহানাল্লাহ! আর মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রত্যেক হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সম্মানিত আদেশ মুবারক করেছেন, উনারা যেন উনাদের উম্মত উনাদের থেকে অনুরূপ ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করেন। তারপর প্রত্যেক হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের সম্প্রদায় অর্থাৎ উম্মতদের থেকে এই ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তারপর ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি এই সম্পূর্ণ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত মুবারক করেন-
وَاِذْ اَخَذَ اللهُ مِيْـثَاقَ النَّبِـيّٖنَ
‘আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি স্মরণ করুন ঐ সময়ের কথা) যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে অঙ্গীকার মুবারক গ্রহণ করলেন......’। ” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান মুবারক আনা, উনার হাক্বীক্বী গোলামী মুবারক করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা এবং ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির উপর ফরযে আইন।
কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সমস্ত সৃষ্টি ও কায়িনাতের মূল এবং মালিক। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّى (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) ‘মূল নবী বা সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সমস্ত সৃষ্টি ও কায়িনাতের মূল এবং মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (১)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৪)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৬)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (৩)
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৩)
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)