সম্পাদকীয় (২)
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
, ২৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৬ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ২০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। দেশের সব প্রাকৃতিক দুরে্যাগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংকট মোকাবিলায় সব সময়ই ঝাঁপিয়ে পড়েছে। দেশের কোটা নিয়ে শুরু হওয়া সাম্প্রতিক সহিংসতায় জনমনে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে দেশপ্রেমিক সেনারা।
বাংলাদেশের গর্ব এই বাহিনী মহাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বের বুকে শান্তির কাজে স্থান করে নিয়েছে। শান্তির কাজে বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যাক সেনা দিয়ে বিশেষ কৃতিত্ব দেখাচ্ছে। এই কৃতিত্ব শুধু সশস্ত্র বাহিনীর নয় গোটা জাতির ও বটে।
শুধু নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নয়, চিকিৎসা ও সেবা দিয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলোর মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছে। দেশের ও জাতীয় স্বার্থে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি বিতরণ, ভিজিডি কার্ড বিতরণ, টিআরকাবিখার হরিলুট বন্ধে ব্যবস্থা, ওয়াসার পানি বন্টন, ট্রাফিক যানজট নিরসন, চট্টগ্রামের পাহাড় ধস, জনদুর্ভোগ নিরসনে ত্বরিত কালভার্ট, সেতু, রাস্তা নিমার্ণ, রানা প্লাজা ও র্যাংগস ভবন সহ শিল্প কারখানার আগুন নির্বাপনে, ৮৮, ৯১ এর সর্বগ্রাসী সামুদ্রিক পানিচ্ছাস, টর্নেডো, গোর্কির তান্ডব, উড়িরচরে সামুদ্রিক পানিচ্ছাস ও মহাপ্লাবনে যখন সারাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত, লন্ড-ভন্ড ও বিপর্যস্ত হয় সেই সময় দুর্দশাগ্রস্ত দুর্গতের পাশে দাড়িয়েছিলো সেনাবাহিনী।
দেশগঠনমূলক কাজে সেনাবাহিনীর অবদান অপরিসীম। বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প যেমন পদ্মাসেতু রেল সংযোগ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, হাতিরঝিল উন্নয়ন প্রকল্প, মহিপাল ফ্লাইওভার, কক্সবাজার টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, সীমান্ত সড়ক প্রকল্প, খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে দেশের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী।
এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রামে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণে সেনাবাহিনী প্রচুর পরিমাণ রাস্তা এবং কালভার্ট নির্মাণ করেছে, যা উক্ত অঞ্চলে আর্থসামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের পর্যটন শিল্পে ব্যাপক অবদান রেখেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্রোহের প্রাদুর্ভাবের সময়, বাংলাদেশ সরকার সিআইও-এর জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন করে। যুদ্ধের প্রক্রিয়ায় অনেক অফিসার এবং সদস্যবৃন্দ তাদের দেশপ্রেমের জন্য মূল্যবান জীবন উৎসর্গ করেছিলেন যা দক্ষিণ এশিয়ায় দৃষ্টান্তমূলক কাউন্টার ইনসার্জেন্সি সংঘাতের অবসান ঘটিয়েছিল। পার্বত্য চট্টগ্রামের নিরাপত্তা রক্ষণাবেক্ষণ এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অসামান্য অবদানের কারণে বাংলাদেশ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে দুই দশকেরও বেশি দীর্ঘ দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে। বর্তমানে সেনাবাহিনী সরকারকে স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পোস্ট সিআইওর ভূমিকা পালন করছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বরাবরই দেশের পক্ষে সাহসী ও তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের সেনাবাাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী এখন অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে পেশাদার ও বিশ্বমানের। নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে তারা দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক হয়ে আছেন। তাদের কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নেই।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সশস্ত্র বাহিনী বর্তমানে শান্তি-সংগ্রামের পাশাপাশি অর্থনীতিতে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনী অনন্য অবদান রাখছে। শান্তিরক্ষা মিশন থেকে অর্জিত আয় বাংলাদেশের তৃতীয় আয়ের খাত।
সেনাবাহিনী কোন ব্যাক্তি, গোষ্টি ও দলের নয়। সেনাবাহিনী এদেশেরই নাগরিক ও দেশরক্ষার অকতোভয় গর্বিত সন্তান। দেশের জন্য তাদের দরদ ও দেশপ্রেম অন্য কারো চেয়ে কোন অংশে কম নহে। তারপর সেনাবাহিনী যেহেতু প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাহিনী সে হিসেবে জাতীয় প্রয়োজনে সাংবিধানিকভাবে অর্পিত রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব, কর্তব্য ও নির্দেশনা মেনে চলাটাও শৃংখলারই অংশ।
আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম ও পেশাগত দক্ষতায় বলীয়ান হয়ে দেশের প্রতিরক্ষা ও দেশ গড়ার কাজে আরো বেশি অবদান রাখবেন। ’
সকল দল-মতের উর্দ্ধে অতীতের মত তাদের থাকতে হবে। সকল ষড়যন্ত্রের নাগজাল ছিন্ন করে দেশের কল্যানে সেনাসদস্যরা কাজ করবে ইনশাআল্লাহ এমনটাই প্রত্যাশা বাংলার গণ মানুষের।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ! রাইহানু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শিশু কিশোরদের মাঝে ডায়াবেটিসের প্রকোপ ভয়াবহ এবং মারাত্মক ঝুকিপূর্ণভাবে বাড়ছে শিশু-কিশোরদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ও প্রতিরোধে জরুরীভাবে নজর দেয়া উচিত ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি যত্নশীল না হলে মুসলমানরা বিপন্ন বলে আওয়াজ উঠবে। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করে কোনো মঞ্চ বা রাষ্ট্রযন্ত্র টিকে থাকতে পারবে না।
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ক্ষেতের ফসল ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে সবজির দাম না পাওয়ায় হতাশ ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের প্রতি অন্তবর্তী সরকারের দরদ ও দায়বদ্ধতা প্রতিফলিত হচ্ছে না সবজি রপ্তানী বৃদ্ধি, সবজির বহুমুখী ব্যবহার এবং সবজি সংরক্ষণ বহুগুণ করে সবজি চাষীদের সমৃদ্ধশালী করার অবকাশ কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মূল বিষয় ছিল চাকুরী পাওয়ার আন্দোলন কিন্তু এখন চাকুরী পাওয়ার হার আরো নি¤œগামী। বেকারত্বে আরো উর্ধ্বগামী বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য সরকারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই মাহে রজবুল হারাম শরীফ আজ। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার শান-মান মুবারক অনুভব করা, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ ও নেক ছোহবত মুবারক হাছিল করা বর্তমান যামানায় সব নারীদের জন্য ফরয।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলান সাহলান মহিমান্বিত ৬ই রজবুল হারাম শরীফ! আজ কুতুবুল মাশায়িখ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজায়ে খাজেগাঁ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
অতীতের সব সরকারের মত অন্তবর্তী সরকারও চালের দাম বৃদ্ধিতে নড়েচড়ে বসছে না। কার্যকর ভূমিকা নিচ্ছে না একমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র প্রজ্ঞাতেই চালের দাম সর্বোচ্চ সস্তা হওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক এক টুকরো বাগান ও ছদকায়ে জারিয়ার খামার। সিটি কর্পোরেশন ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের তৎপরতা দরকার। খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায় এ নিয়ামত লাভ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ৩রা রজবুল হারাম শরীফ! সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আর রবিআহ আলাইহাস সালাম এবং আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আল খ্বমিসাহ আলাইহাস সালাম উনাদের মহিমান্বিত পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ যিকরুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুম মুনীর, সাইয়্যিদুল আরব, মালিকুল জান্নাহ, যাবীহুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুল উম্মাহাত, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, হাবীবাতুল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বরকতময় আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস এবং লাইলাতুর রগাইব শরীফ।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ২৯ জুমাদাল উখরা শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূলিল্লাহ আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক দিবস এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)