বেড়েছে পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসতি
, ৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বর্ষা মানেই পাহাড় ধসের শঙ্কা। কিন্তু মৃত্যুঝুঁকি জেনেও বেড়েছে পাহাড়ের ঢালে বসবাস। গড়ে উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি।
তবে এই ঝুকিপূর্ণ বসবাস বন্ধে প্রশাসনের লোকদেখানো অভিযান শুরু হয় বর্ষা আসলেই। সেই অভিযানে হাতেগোনা কয়েকটি পরিবারকে করা হয় উচ্ছেদ। নির্দেশ জারি হয় অবৈধভাবে দেওয়া বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার। তবে প্রতিবারই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায় অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে মানুষকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে থাকার সুযোগ করে দেওয়া ‘পাহাড়খেকোরা’
এই তালিকায় আছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদসহ আরও অনেক প্রভাবশালীর নাম। এ কারণে তাদের ব্যাপারে কখনোই মুখ খোলে না প্রশাসন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, নগরীতে ২৬টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় রয়েছে। এসব পাহাড়ের পাদদেশে অবৈধভাবে সাড়ে ৬ হাজারের বেশি পরিবার বসবাস করছে। যেখানে শিশু, বৃদ্ধসহ বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারের বেশি। অবৈধভাবে বসবাস করলেও এখানে রয়েছে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ওয়াসার পানির সংযোগও। শুধু অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগই আছে পাঁচ সহগ্রাধিক। এতে প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা বিব্রত হলেও নেননি উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ।
চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘পাহাড়গুলো দেখভালের দায়িত্বে আছে কয়েকটি সরকারি সংস্থা। তাদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত না পাওয়ায় মাঝেমধ্যে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েও সাফল্য আসে না। কিছুদিন পর আবারও নতুন বসতি ও স্থাপনা তৈরি হয়।
বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম বলেন, ‘পাহাড়ে অবৈধ ৫ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে। এগুলো বিচ্ছিন্ন করে জড়িতদের বিষয়ে তথ্য দিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে পাহাড়খেকোদের চিহ্নিত করাসহ পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তথ্য চেয়ে কয়েক বছর ধরে সহকারী কমিশনারসহ (ভূমি) সরকারি সংস্থাকে চিঠি দিয়ে আসছে জেলা প্রশাসন। চিঠিতে সংযুক্ত নির্দিষ্ট ফর্মের শেষ ঘরে পাহাড়ে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া ব্যক্তিদের নাম ও ঠিকানা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কোনোবারই চিঠির জবাবের ক্ষেত্রে চারটি ঘরে যথাক্রমে- ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের নাম ও মালিকানা, অবৈধভাবে বসবাসকারীর নাম, পরিবারের সদস্য সংখ্যা এবং অবৈধ স্থাপনার বিবরণ উল্লেখ করলেও পূরণ করা হয় না শেষ ঘরটি।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মাদকাসক্ত নাতির হাতে দাদি খুন
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তিনশ’ ফিট সড়ক এলাকায় ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানাসহ ১১৯টি মামলা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অনলাইনে প্রতারণা আর জুয়ার ফাঁদ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ইমামতির পাশাপাশি ইমামদেরকে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে -ধর্ম উপদেষ্টা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ইমামতির পাশাপাশি ইমামদেরকে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে -ধর্ম উপদেষ্টা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আমরা ক্ষমতায় যাইনি, দায়িত্ব গ্রহণ করেছি -উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের কমিটি ঘোষণা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ট্রাম্পকে নিজের নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করতে বললেন বিএনপি নেতা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ট্রাম্পকে নিজের নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করতে বললেন বিএনপি নেতা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ট্রাম্পকে নিজের নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করতে বললেন বিএনপি নেতা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অন্তর্র্বতী সরকারের পদত্যাগ চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
যেভাবে শহিদ ও আহত পরিবারের পাশে দাঁড়ানো দরকার ছিল তা এখনো পারিনি -সারজিসর
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)