বিদেশি বিনিয়োগ নির্ভর হতে যাচ্ছে সরকার। বিপরীতে বাধা আর বৈষম্যে স্থবির দেশীয় বিনিয়োগ।
বিদেশি বিনিয়োগের নাম দিয়ে জনগণের অর্থে বিদেশে সম্পদের পাহাড় তৈরী হবে। অথচ দেশীয় বিনিয়োগে দেশের অর্থ দেশেই থাকে, জিডিপি শক্তিশালী হয়। সরকারের উচিত, দেশীয় বিনিয়োগে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করা।
, ২৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২০ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২০ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ৭ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
গত ৩০ জুলাই প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রমশ বিদেশি বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে সরকার। বিপরীতে দেশীয় বিনিয়োগের অবস্থা সঙ্গীন পরিস্থিতিতে চলে গেছে। দেশীয় বিনিয়োগ নিয়ে সরকারের কোনো কর্মপরিকল্পনাই নেই।
বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছে দেশীয় শিল্প উদ্যোক্তারা। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারের নিজস্ব উদ্যোগে গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সরবরাহ, কর মওকুফ, দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণ, মুনাফা স্থানান্তরসহ অসংখ্য সুবিধা দেওয়া হলেও স্থানীয় উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারিভাবে সুবিধার ব্যবস্থা নেই। বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা আদায়ের ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সরকারের সঙ্গে দর কষাকষির পথ খোলা থাকলেও দেশীয় বিনিয়োগকারীদের জন্য এ ধরণের সুযোগ নেই। এসব কারণে প্রতিযোগিতায় বিদেশিদের কাছে মার খাচ্ছে স্থানীয় উদ্যোক্তারা। এ ধরনের অসম সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশীয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য নাগরিকত্ব সুবিধাও দিচ্ছে বাংলাদেশ। কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে ৭৫ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করলে যেকোনও বিদেশি নাগরিক এদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পায়। আর ৫ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ কিংবা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি মার্কিন ডলার হস্তান্তর করলে যেকোনো বিদেশি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়ে যায়। বিদেশি নাগরিকদের ওয়ার্ক পারমিটের সব বাধাও তুলে দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি তত্ত্বাবধায়নে জমি অধিগ্রহণ এবং অবকাঠামো নির্মিত হওয়ায় চাঁদাবাজির শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। কিন্তু স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের পদে পদে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এতসব বৈষম্যমূলক নীতির পাশাপাশি আরো বড় ফাঁস হয়ে সামনে এসে দাঁড়ায় ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহার। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগের পর গ্যাস-বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে বছরের পর বছর অচল পড়ে থাকা কারখানার যন্ত্রপাতি একদিকে নষ্ট হয়, অন্যদিকে বাড়তে থাকে ঋণের সুদভার। ফলে স্বাভাবিক নিয়মেই স্থানীয় উদ্যোক্তাদের খেলাপি হয়ে যেতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়, বিনিয়োগ বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলো বিষয়টি জানলেও এর সুরাহায় তাদের কোনো উদ্যোগ নেই।
এভাবে নানা সুবিধায় বিনিয়োগ করার পর বিপুল পরিমাণ লভ্যাংশ বিদেশিরা নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্য মতে, একটি বিদেশি কম্পানি প্রতিবছর ১৪০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিচ্ছে। কিন্তু তাদের শেয়ার মাত্র ১০%। বাকি ৯০% শেয়ার উদ্যোক্তাদের হাতে। অর্থাৎ ব্যবসা সম্প্রসারণ না করে, নিজেদের দেশে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে বিদেশি কম্পানিগুলো। এগুলো রিজার্ভ ভেঙেও লভ্যাংশ দেয়। পাশাপাশি, বিদেশি উদ্যোক্তাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগের আয়ের কর দেওয়ার বিধান না থাকায় প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
প্রসঙ্গত, দেশের শিল্পপতিরা বিনিয়োগের পর সেখান থেকে যে মুনাফা পায়, তা আবারও বিনিয়োগ করে। ফলে জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে শিল্পের বিকাশ, উৎপাদন, প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান। দেশে বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি হয়। উৎপাদন বাড়ায়, জিডিপির প্রবৃদ্ধিও বাড়ে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দেশীয় উদ্যোক্তাদেরই বেশি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া উচিত। সব দেশেই স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতি অনুসরণ করা হয়। কারণ স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়লে তাতে কোনো ঝুঁকি তৈরি হয় না। বিদেশিদের ক্ষেত্রে সে ঝুঁকি থাকে। অতীতে দেখা গেছে, কোনো দেশ থেকে হঠাৎ করেই বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। তখন ওই দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এক ধরনের শূন্যতা দেখা যায়। তাই কোনো কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারী তাঁর পুঁজি প্রত্যাহার করে নিলে দেশের অর্থনীতিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
বিশ্বের যে দেশই দেশীয় বিনিয়োগকে গুরুত্ব দিয়েছে, দেশের উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে তারাই অর্থনীতিতে এগিয়ে গেছে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও তাইওয়ানের অর্থনৈতিক উত্থানের পেছনে কাজ করেছে দেশীয় বিনিয়োগে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়ার নীতি। দেশগুলো আমদানি বিকল্প খাতে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের নানা সহায়তায় বিনিয়োগে আকৃষ্ট করার মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে প্রায় উন্নত দেশগুলোর সমান কাতারে নিয়ে যায়।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, সরকারকে দেশীয় বিনিয়োগের সুফল এবং সম্ভাবনা বিবেচনা করে এককভাবে বিদেশি বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকে না পড়ে দেশীয় বিনিয়োগের সকল সমস্যার সমাধান করে দেশীয় উদ্যোক্তাদের স্বাধীন কর্মপরিবেশের সুযোগ করে দেয়া। এতে করে বিনিয়োগের অর্থ দেশেই থাকবে এবং সেই অর্থ দিয়েই জাতীয় অর্থনীতি বলিষ্ট হবে। আর এর পাশাপাশি সরকারকে নিজ উদ্যোগে বাংলাদেশের বৃহৎ বৃহৎ উদ্যোক্তা যারা দেশেই বিনিয়োগ করতে পারে তাদেরকে উৎসাহিত করা যাতে তারা দেশেই বিনিয়োগ করে। বিনিয়োগ টানতে উদ্যোক্তাদের গ্যাস, বিদ্যুৎ সব অবকাঠামোগত যত সমস্যা রয়েছে সেগুলো খুব দ্রুত সমাধান করা। উদ্যোক্তাদের নিরাপত্তা প্রদান করা।
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
মুসলমানদের সম্মানিত শরীয়ত পালনের বয়স কবে হবে?
অনেক মুসলমানকে দাঁড়ি রাখার কথা, সুন্নতি পোশাক পরার কথা জিজ্ঞাসা করলে উত্তর দেয়; ভাই! এখনো সময় হয়নি, যখন বয়স হবে অর্থাৎ যখন দাঁড়ি-চুল পাকবে তখন দাঁড়ি রাখবে, সুন্নতি পোশাক পড়বে তথা সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম-আহকাম অনুসরণ করা শুরু করবে।
এখন কথা হলো, দাঁড়ি রাখা বা সুন্নতি পোশাক পরার বিষয়ে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত কোন বয়স নির্ধারণ করেছেন কিনা। সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে একটি শিশু ৭ বছর বয়সে উপনীত হলে তাকে দ্বীনী তালিম-তালকীন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে এবং ১০ বছর হলে শাসন করার কথা বলা হয়েছে। তাদের কথার প্রেক্ষিতে আরো বলতে হয়, তাদের কি মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে চুক্তি হয়েছে (নাউযুবিল্লাহ!) তারা এত বছর বা এত বয়স পর্যন্ত দুনিয়াতে থাকবেই। কতলোকই তো অল্প বয়সে চলে যায়। অর্থাৎ একজন মানুষ যেমন অনেক বছর দুনিয়াতে থাকতে পারে তেমনি যে কোন মুহূর্তে কোন কারণ ছাড়াই ইন্তেকাল করতে পারে। তাহলে তারা কিভাবে দাবী করতে পারে অমুক বয়সে উপনীত হলে দাঁড়ি রাখবে কিংবা সম্মানিত শরীয়ত অনুসরণ করা শুরু করবে। তাহলে এই অমুক বয়স পর্যন্ত সে কাকে অনুসরণ করবে? সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত হবে।” অর্থাৎ যে যাকে অনুসরণ করবে সে তাদেরই দলভূক্ত হবে। মনে রাখতে হবে, সম্মানিত সুন্নত উনার বিপরীত হচ্ছে বিদয়াত। অর্থাৎ একটি সুন্নত ছেড়ে দেওয়া মানেই একটি বিদয়াত তথা হারামকে অনুসরণ করা। মুসলমানদের জন্য আফসুস, মুসলমানদের সুন্নতি পোশাক পড়তে লজ্জা লাগে, কিন্তু কাফির মুশরিকদের পোশাক পড়তে লজ্জা লাগে না; দাঁড়ি রাখতে লজ্জা লাগে, কিন্তু দাঁড়ি চাঁছতে লজ্জা লাগে না; সম্মানিত শরীয়ত অনুসরণ করতে লজ্জা লাগে কিন্তু কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করতে লজ্জা লাগে না। অর্থাৎ কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করতে বয়স লাগে না, কিন্তু সম্মানিত শরীয়ত অনুসরণ করতে বয়স লাগে। নাউযুবিল্লাহ!
-মুহম্মদ মনিরুল ইসলাম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ যিকরুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুম মুনীর, সাইয়্যিদুল আরব, মালিকুল জান্নাহ, যাবীহুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুল উম্মাহাত, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, হাবীবাতুল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বরকতময় আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস এবং লাইলাতুর রগাইব শরীফ।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ২৯ জুমাদাল উখরা শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূলিল্লাহ আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক দিবস এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
শুধুই সমালোচনা? পতিত সরকারের সমালোচিত পন্থা দ্বৈত নাগরিকত্ব বাতিলে কোন উদ্যোগ ও তৎপরতা নেই কেন? দ্বৈত নাগরিকত্বের সুবিধা নিয়ে যে অবাধ অর্থপাচার হয়েছে অবিলম্বে তা ফিরিয়ে আনা হোক ইনশাআল্লাহ
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বাজারের ৯৮ ভাগ শাকসবজি ও ৭০ ভাগ খাবারে কীটনাশক ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগে স্মার্ট খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ স্বদেশের প্রতি মুহব্বত দাবিদার মুসলমান এবং স্বদেশের প্রতি আঘাত।
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশে মারাত্মকভাবে বাড়ছে বিষন্নতা তথা আত্মহত্যার প্রবণতা প্রতিরোধে ইসলামী মূল্যবোধের বিস্তারে বিকল্প নেই
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা। খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘কবর’ ‘জাহান্নাম’ ‘জান্নাত’ ইত্যাদি ইসলামী শব্দের কথা বললেই শুধু হবেনা। শুধুমাত্র প্রসঙ্গ টানলেই হবেনা। এখন দেশে ইসলামী আবহের বাস্তবায়ন ঘটিয়ে বিশেষত মহাসমারোহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে মুসলমানদের জান্নাতে ভালো জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গঃ ভেষজ উদ্ভিদ ও রফতানী
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশী শিশু-কিশোরদের মধ্যে প্রায় ৭৭ শতাংশ পর্নো আসক্ত। পর্নো দেখতে তারা ব্যয় করছে শত শত কোটি টাকা। এখনই সরকার সতর্ক না হলে পর্ণোগ্রাফিতে পশ্বাধম জাতিতে পরিণত হবে পরবর্তী প্রজন্ম। +
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হাড় কাঁপানো শীতে বাড়ছে আগুনে দগ্ধদের সংখ্যা দগ্ধ রোগীর চাপ সামাল দিতে পারছে না জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোয় দগ্ধ রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দশ বর্গকিলোমিটার নারিকেল দ্বীপ রক্ষায় মিথ্যার বেসাতির বিপরীতে ৩ লাখ একর বেদখল বনভূমির প্রতি নিস্ক্রীয় দর্শকের ভূমিকা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সাথে সাংঘর্ষিক।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)