বাংলাদেশের নামে প্রথম গ্রহাণু

সর্বশেষ খবর

নিষেধাজ্ঞা শেষে ঘাটে ইলিশ সংকট ‘নারিকেল জিঞ্জিরা দ্বীপ ক্ষয় হচ্ছে না, বরং এর আয়তন বৃদ্ধি পাচ্ছে’ ‘পাঠ্যসূচিতে আরবী ভাষাশিক্ষা অতিরিক্ত নয়, বাধ্যতামূলক করতে হবে’ ‘নারিকেল জিঞ্জিরা দ্বীপ নিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টার বক্তব্য অবৈজ্ঞানিক ও বাস্তবতা বিবর্জিত’ পদ্মায় এত পাঙাশ কখনো দেখেননি শরীয়তপুরের জেলেরা

বাংলাদেশের নামে প্রথম গ্রহাণু

, ২৪ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ০৭ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৩ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের খবর

আল ইহসান ডেস্ক:

নতুন প্রিলিমিনারি (প্রাথমিক) গ্রহাণুর আবিষ্কার করেছে বিজ্ঞান গ্রুপ ‘একটুখানি ফিজিকস’ তিন শিক্ষার্থী। গত ১০ই অক্টবরে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সার্চ কোলাবোরেশন কর্তৃক আয়োজিত গ্রহাণু সন্ধানের এক ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করে তারা এই কাজ করে। গ্রহাণুটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে মিলিয়ে নামকরণ করা হয়েছে ইউ১৯৭১। বাংলাদেশের নামে এটাই প্রথম কোনো গ্রহাণু।

সৌরজগতে গ্রহ ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পাথুরে বস্তু খ- সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।

ধারণা করা হয় মঙ্গল গ্রহ ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানে একটি গ্রহ ছিল যা ধ্বংস হয়ে বিভিন্ন খন্ডে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এবং সেই ধংসাবশেষগুলোকে আমরা গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েড নামে চিনি। এই গ্রহাণুগুলো মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মধ্যবর্তী অঞ্চলে বেষ্টনীর আকৃতি গঠন করেছে, যাকে ইংরেজিতে ‘মেইন অ্যাস্টেরয়েড বেল্ট’ বলে।

নাসা ও হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের ‘প্যান-স্টার টেলিস্কোপ’ সেই অ্যাস্টেরয়েড বেল্ট অঞ্চলের ছবি তুলে সারাবিশ্বে সিটিজেন সায়েন্টিস্টদের (যারা পেশাগত বিজ্ঞানী নয় তবে বিজ্ঞানের জন্য কাজ করে) জন্য ছবিগুলো উন্মুক্ত করে দেয়। সেই ছবিগুলো পর্যবেক্ষণ করে নতুন কোনো গ্রহাণুর খোঁজ পেলে তাদেরকে জানাতে হয়।

ট্যাগসমূহঃ